Posts

Showing posts from May, 2021

আমি কিন্তু সিগারেট খাইনা

স্ত্রী- তুমি সিগারেট খাও? স্বামী- হুম খাই! স্ত্রী- কয়টা খাও? স্বামী- দৈনিক ৫টা খায়! স্ত্রী- কত টাকা করে? স্বামী- ১২ টাকা। স্ত্রী- কত বছর ধরে খাও? স্বামী- ০৭ বছর ধরে! স্ত্রী- তুমি প্রতিদিন ৫টা সিগারেট খাও ১২ টাকা দামের, তাহলে হয় (১২×৫)=৬০ টাকা, মাসে হয় (৬০×৩০)=১৮০০ টাকা, বছরে হয় (১৮০০×১২)=২১,৬০০ টাকা, আর ০৭ বছরে হয় (২১৬০০×০৭)=১,৫১,২০০ টাকা, দেখেছো কত টাকা.......! এই টাকার সিগারেট না খেয়ে টাকা জমায়লে আজকে তোমার একটা হুন্ডা থাকতো বুঝছো? স্বামী- তুমি সিগারেট খাও.....? স্ত্রী- না খাই না। স্বামী- তাহলে তোমার হুন্ডাটা একটু দাও, আমি একটু ঘুরে আসি আর একটা সিগারেট খেয়ে আসি,,,😍😍😍😍😍😍 স্ত্রী- শুনে বেহুঁশ 😂😁😂 বিঃ দ্রঃ আমি কিন্তু সিগারেট খাইনা 😎😎

শ্রাবণী_ রেগে_ আছে

আমার বিয়ের জন্য আজ মেয়ে দেখতে যাবো। আমার সাথে আমার বাবা মা, আমার এক কলিগ আর এক চাচা যাবেন। এই অব্দি ঠিক ছিলো কিন্তু না, আমার সাথে আরো যাবেন মামা-মামী, খাল-খালু, ফুফা-ফুফি, মামাতো ভাইবোন, খালাতো ভাইবোন, মার একবান্ধবী আর তার ছেলে আরো কয়েকজন যাবে যাদের আমি নিজেই ভালো করে চিনি না এত মানুষ দেখে আমি বাবাকে বললাম, -- বাবা, এইসব কি! এতজন কেন? বাবা মুখ গোমড়া করে বললো, - আমি নিজেও জানি না। তোর মাকে জিজ্ঞেস কর আমি মাকে আলাদাভাবে ডেকে বললাম, -- মা, আমি তো মেয়ে দেখতে যাচ্ছি। মেয়ে তুলে আনতে তো যাচ্ছি না। আমার জানামতে মেয়ের বাবা হাই স্কুলের মাস্টার আর মেয়ের একটা ছোট ভাই আছে ক্লাস এইটে পড়ে। সেই হিসাবে ওরা মেয়ে দেখানোর নাম করে আমাদের কিডন্যাপ করার চান্স নেই। তাহলে শুধু শুধু এত সামরিক বাহিনী নিয়ে যাচ্ছো কেন? মা কিছুটা রেগে বললো, - তুই এত বুঝবি না। আমার একমাত্র ছেলের বিয়ের জন্য মেয়ে দেখতে যাবো। এতজন নিয়ে যাচ্ছি কারণ মেয়ের কোন খুত(সমস্যা) থাকলে কারো না কারো চোখে নিশ্চয়ই পড়বে আমি এই মুহুর্তে কি বলবো ঠিক বুঝতে পারছিলাম না। যাত্রা পথে মেয়ের বাড়ির জন্য বাবা দোকান থেকে যখন ১৫ কেজি মিষ্টি কিনছিলো তখন পিছ

অভাব কাকে বলে??

অভাব কাকে বলে?? অর্থনীতি ক্লাসে বয়স্ক একজন স্যার ক্লাস রুমে ঢুকেই সামনে বসা ছেলেটিকে প্রশ্ন করলেন, বলো তো অভাব কাকে বলে? ছেলেটি উত্তর দিলোঃ-'অর্থনীতিতে বস্তুগত বা অবস্তুগত কোনো দ্রব্য পাওয়ার আকাঙ্খাকে অভাব বলে।' -এটা তো বইয়ের ভাষা, সাধারণত অভাব কাকে বলে? ছেলেটি মাথা নিচু করে বেঞ্চের দিকে তাকিয়ে আছে। কি বলবে ভাবছে সে। স্যার আবার তাড়া দিলেন 'বলো অভাব কাকে বলে?' ছেলেটি এবার বলতে শুরু করল। ১. আমি কলেজে আসার সময় মা আমাকে ভাড়া দিতে গিয়ে তার ব্যাগ তন্ন তন্ন করে খুঁজে অনেক কষ্টে ২০/৩০ টাকা বের করে দেন, আর আমি বাসা থেকে বের হয়ে ৫/৭ মিনিট পর বাসায় ফিরে ভাড়ার টাকাটা মাকে দিয়ে বলি, মা! আজ কলেজে ক্লাস হবে না। মা তখন বলেন আগে খবর নিবি না কলেজ হবে কিনা?মায়ের সাথে এই লুকোচুরি হচ্ছে অভাব। ২. বাবা যখন রাত করে বাসায় আসেন মা তখন বাবাকে জিজ্ঞেস করেন এত রাত হলো কেন ফিরতে?বাবা বলেন ওভারটাইম ছিল। ওভারটাইম না করলে সংসার কিভাবে চলবে?বাবার এই অতিরিক্ত পরিশ্রম হচ্ছে আমার কাছে অভাব। ৩. ছোট বোন মাস শেষে প্রাইভেট টিচারের টাকা বাবার কাছে চাইতে যখন সংকোচবোধ করে সেটাই অভাব। ৪. মাকে যখন দেখি ছেঁড়া কাপড়ে
1. LOL: Laugh out loud 2. OMG: Oh my god 3. ILY: I love you 4. LMAO: Laughing my a** off 5. WTF: What the f***? 6. PPL: People 7. IDK: I don’t know? 8. TBH: To be honest 9. BTW: By the way 10. THX: Thanks 11. SMH: Shaking my head 12. FFS: For f***’s sake 13. AMA: Ask me anything 14. FML: F*** my life 15. TBT: Throwback Thursday 16. JK: Just kidding 17. IMO: In my opinion 18. YOLO: You only live once 19. ROFL: Rolling on the floor laughing 20. MCM: Mancrush Monday 21. IKR: I know right? 22. FYI: For your information 23. BRB: Be right back 24. GG: Good game 25.IDC: I don’t care 26. TGIF: Thank God it’s Friday 27. NSFW: Not safe for work 28. ICYMI: In case you missed it 29. STFU: Shut the f*** up 30. WCW: Womancrush Wednesday 31. IRL: In real life What does it mean 32. BFF: Best friends forever 33. OOTD: Outfit of the day 34. FTW: For the win 35. Txt: Text 36. HMU: Hit me up 37. HBD: Happy birthday 38. TMI: Too much information 39. NM: Not much 40. GTFO: Get the f*** out 41. NVM: Nev

আল্লাহ্ রাহমানির রাহিম! -আল্লাহ্ পরম দয়ালু।

#শিক্ষণীয় একটি গল্পঃ চোখের পানি ধরে রাখা যায় না এক বিবাহিত যুবক, কঠিন রোগে মৃত্যু শয্যায় তার স্ত্রীকে ডাকলেন।তার চোখ দিয়ে অনুশোচনার অশ্রু ঝরছে।যুবকের স্ত্রী গর্ভবতী ছিলেন,এবং এটিই তাদের প্রথম সন্তান! সে স্ত্রী কে বললো: দেখো,আমি সারা জীবনে নামাজ-রোজা করিনি!আজ মৃত্যু সময়ে ভুল ভেঙ্গে গেছে,কিন্তু আমি নিরুপায় আমার আর কিছু করার সময় সুযোগ হলো না। যদি তোমার গর্ভের সন্তান বেঁচে থাকে,বড় হয় তাহলে তুমি তাকে মাদ্রাসায় ভর্তি করে দিও।শুনেছি সন্তানের উসিলায়ও বাবা মা বেহেশতে যেতে পারে! স্ত্রী তাকে শান্তনা দিয়ে বললেন,তোমার কথাই রাখবো! দু দিন পর যুবক মারা গেলেন।এর কয়েক দিন পর তার স্ত্রীর একটি ছেলে জন্ম নিলো!অনেক কষ্টের মাঝে যখন ছেলেটির বয়স ছয় বছর পুর্ণ হলো তার মা তাকে মাদ্রাসায় ভর্তি করে দিলেন! প্রথম দিন মাদ্রাসায় শিক্ষক তাকে একটি আয়াত শিখালেন। আয়াতটি হলো: ‘বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম! (পরম করুনাময় মহান আল্লাহ্ তায়ালার নামে শুরু করছি! ) মাদ্রাসা থেকে বাড়ীতে যাওয়ার পর ছেলেকে নিয়ে স্ত্রী স্বামীর কবরের কাছে জিয়ারতে গেলেন! ছেলেকে কবরের কাছে পাঠিয়ে দিয়ে মা বললেন,ঐ তোমার বাবার কবর।ওখান

#নতুন শশুর বাড়িতে বেড়ানোর পরে বাড়ি ফিরলো ছেলে।

#নতুন শশুর বাড়িতে বেড়ানোর পরে বাড়ি ফিরলো ছেলে। মা ছেলেকে জিঞ্জেস করলেন, বাবা শশুড় বাড়ির লোক জন কেমন লাগলো ? ছেলেঃ ভালো মা। মাঃ তোমার শাশুড়ি কেমন আদর যত্ন করলো ? ছেলেঃ সেটা বললে তো তুমি আবার রাগ করবা। মাঃ না রাগ করবোনা, বল। ছেলেঃ আমার শাশুড়ি তোমার থেকেও অনেক বেশি ভালোবাসেন আমায়। তুমিতো একটা মুরগী রাধলে আমাকে ছোট একটা টুকরো দেও! আমার শাশুড়ী আমাকে আস্ত একটা মুরগী দেয়,কতো রকম পিঠা,খেতে বসলে পাশে বসে বাতাস করেন। এক কথায় তোমার থেকে অনেক গুন বেশি ভালোবাসে আমাকে! আসার সময় তো আসতে দিতেই চাননি। বললেন আর কটা দিন থেকে যাও। তবুও জোর করে চলে আসলাম। দুর দেখা যায় পথের দিগে তাকিয়ে ছিলেন। মা মনে কষ্ট পেলেও মুখে হাসি রেখে বললেন, বাবা তোমার শাশুড়ীর মতো অতো ভালোবাসতে আমি শিখিনি। বাবা আমার একটা কথা রাখবি ? ছেলেঃ বলো মা রাখবো। মাঃএখন তুই আবার তোর শশুড় বাড়ি চলে যা। ঠিক ছয় মাস পরে বাড়ি ফিরবি। এক দিন আগেও আসবিনা। ছেলে এইটা তো খুব ভালো সুযোগ।আমার শাশুড়ি আমায় যতো ভালোবসে তাতে ছয় মাস কেন ছয় বছর বেড়ালেও বেড়ানোর মজা শেষ হবেনা। মা বললেন ঠিক আছে বাবা তাহলে তুমি যাও। ছেলে বউকে নিয়ে শশুড় বাড়ি ফিরে গেল। শাশুড়ী জামাইকে দ

আল্লাহ্ আমাদের সবাইকে সঠিকভাবে বুঝার ক্ষমতা দিন।

আসসালামু আলাইকুম.... ১টি ঘটনা.... 👉শালী মারা যাওয়ার পর লাশের চারপাশে মহিলারা কুরআন তেলোওয়াত করছে। এমন সময় তার দুলাভাই এসে দাবি করল। আমি আমার শালীকে শেষ গোসলটা করাতে চাই। এই কথা শুনে আশেপাশের মানুষ হামলে পড়ল।👎 তারা দুলাভাইকে বুঝিয়ে দিল। 👉ফতোয়া কত প্রকার কি কি। একজন তো হেব্বি গরম হয়ে বলেই ফেলল। মরার পরে শালীকার মুখ দেখাও নাজায়েয। আর তুই গোসল করাতে চাস মানে? 👉এইবার দুলাভাই বলা শুরু করল।✅ আমার শালীকা যখন জীবিত ছিলো। তখন কতবার হাত চেপে ধরছে ৫০০ টাকার জন্য। গলা জড়িয়ে ধরছে মেলায় যাওয়ার জন্য। আমার মটর সাইকেলের পিছনে উঠার জন্য কত কি যে করেছে। তখন সবই জায়েজ ছিলো।💔 আর মরার সাথে সাথে মুখ দেখাও নাজায়েজ হয়ে গেল। এতদিন কোথায় ছিল আপনাদের ফতোয়া।☑️ তখন একজন বুঝিয়ে দিল। মৃত অবস্থার তুলনায় জীবিত থাকা অবস্থাতেই দুলাভাইয়ের সামনে পর্দা মেইনটেইন করা অনেক বেশি জরুরী ছিল। 👉দুনিয়াতে জীবিত থাকা অবস্থায় তার জন্য পর্দা করা ফরজ ছিলো।✅ কিন্তু আজ যদি আপনি তার কাফনের ৫ টুকরা কাপড়ের উপরে আরও ৬ টুকরা এক্সট্রা কাপড় দিয়ে ঢেকে দেন তাতে কোনো লাভ হবেনা ।✔️ ⭕আর মানুষের উপর কুরআন নাজিলের উদ্দেশ্য হল। মানুষ

শরিক করে গান বানানো হয় যা মুসলমানদের জন্য হারাম এবং শিরক।

বতর্মানে তরুণ বয়সের ছেলে-মেয়েরা খুব বেশী গান শুনতে পছন্দ করে, হোক সেটি বাংলা, ইংরেজী, হিন্দি। এই গান গুলো আমাদের আসলে কী শিক্ষা দেয়? কী করতে বলে? একবার চিন্তাকরুন। বর্তমানে বেশীর ভাগ হিন্দি গানে সরাসরি আল্লাহর সাথে শরিক করে গান বানানো হয় যা মুসলমানদের জন্য হারাম এবং শিরক। কয়েকটা হিন্দি গানের অংশবিশেষ অর্থসহ দিলাম। আগে পড়ুন। যদি হৃদয়ে ঈমানের ছিটে ফোঁটাও থেকে থাকে তাহলে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন আমার আজকের এই পোস্টের উদ্দেশ্যটা কি... 🚫Tu hi meri shab hai, subah hai, tu hi din hai mera, tu hi mera rab hai, jahaan hai, tu hi meri duniya তুমি আমার সবকিছু, আমার সুর্যোদয় তুমি, দিন তুমি, তুমি আমার রব, আমার পৃথিবী, আমার দুনিয়া তুমি 🚫Tu Hi Ab Mera Deen Hai, Imaan Hai, Rab Ka Shukrana Mera Kalma Hai Tu, Azaan Hai, Rab Ka Shukrana তুমিই এখন আমার দ্বীন, আমার ঈমান, খোদাকে তাই ধন্যবাদ আমার কালেমা তুমি, আযান তুমি, রবকে তাই ধন্যবাদ 🚫Tujh mein rab dikhta hai, Yaara mein kya karu? Sajdhe sar jhukta hai, Yaara mein kya karu? তোমার মাঝেই রবকে খুঁজে পাই আমি, প্রিয়া আমি কি করবো? সিজদার জন্য মাথা ঝুঁকে য

ইনিই হলেন ভারতবর্ষের সবচেয়ে শিক্ষিত ব্যক্তি

ইনিই হলেন ভারতবর্ষের সবচেয়ে শিক্ষিত ব্যক্তি ; যাকে হয়ত আপনি, আমি চিনি না- পয়সার গরম তো জীবনে অনেক দেখলেন । কিন্ত বিদ্যার এমন গরম দেখেছেন না শুনেছেন কখনও ? সবটা শুনলে মাথা ঝিমঝিম করবে আপনার, হাত পাও অবশ হয়ে যেতে পারে বৈকি । এক জীবনে এত পড়াশোনা কোন রক্ত মাংসের মানুষ করতে পারেন ? না পড়লে বিশ্বাস হবে না ; তাও আবার সেই ভদ্রলোক যদি ভারতীয় হন ! মারাঠি এই ভদ্রলোকের নাম শ্রীকান্ত জিচকার । তার পড়াশোনার জীবনটা একবার হাল্কা করে চোখ বুলিয়ে নিন শুধু । তাহলেই বুঝবেন, ভদ্রলোক কি কাণ্ডটাই না করেছেন ! (১) জীবন শুরু 'M.B.B.S.' ও 'M.D.'- এ' দিয়ে । (২) এরপর 'L.L.B.' করলেন । সাথে করলেন 'International Law'-এর উপর স্নাতকোত্তর । (৩) এরপর 'Business Management'-এর উপর 'Diploma' ; সাথে 'M.B.A.' । (৪) এরপর 'Journalism' নিয়ে স্নাতক । এতদূর পড়ার পর আপনার যখন মনে হচ্ছে, লোকটা পাগল নাকি ? তখন আপনাকে বলতেই হচ্ছে, এ তো সবে কলির সন্ধ্যে । এখনো গোটা রাত বাকি । এই ভদ্রলোকের শুধু স্নাতকোত্তর 'ডিগ্রী'ই আছে দশটা বিষয়ের উপর । স্নাতকোত্তরের

পৃথিবীতে ইহুদীদের মোট সংখ্যা দেড় কোটির মত। একটি মাত্র ইহুদী রাষ্ট্র – ইসরাইল।

পৃথিবীতে ইহুদীদের মোট সংখ্যা দেড় কোটির মত। একটি মাত্র ইহুদী রাষ্ট্র – ইসরাইল। ইসরাইলে ইহুদীর সংখ্যা ৫৪ লাখ, অবশিষ্ট প্রায় এক কোটি ইহুদী সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে আছে।এর মধ্যে আমেরিকাতে ৭০ লাখ, কানাডাতে ৪ লাখ আর ব্রিটেনে ৩ লাখ ইহুদী থাকে।ইহুদীরা মার্কিন জনসংখ্যার মাত্র ২%, আর পৃথিবীর মোট জনসংখ্যার মাত্র ০.২%।অর্থাৎ পৃথিবীর প্রতি ৫০০ জনে একজন ইহুদী!কিন্তু জনসংখ্যার দিক দিয়ে ঢাকা শহরের কাছাকাছি হলেও বিশ্বে ইহুদি সম্প্রদায় থেকে যুগে যুগে বেরিয়ে এসেছে অসংখ্য প্রতিভাবান ব্যক্তি।প্রধান ধর্মগুলোর পর পৃথিবীতে যে মতবাদটি সবচেয়ে বেশী প্রভাব ফেলেছে সেই কমিউনিজমের স্বপ্নদ্রষ্টা কার্ল মার্কস ইহুদি সম্প্রদায় থেকে এসেছেন।বিশ্বের মানুষকে মুগ্ধ করে রাখা যাদু শিল্পি হুডিনি ও বর্তমানে ডেভিড কপারফিল্ড এসেছেন একই কমিউনিটি থেকে।এসেছেন আলবার্ট আইনস্টাইনের মত বিজ্ঞানী, যাকে বিংশ শতাব্দীর শ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানী বলা হয় আর প্রফেসর নোয়াম চমস্কি – র মত শিক্ষাবিদ ও দার্শনিক যাকে প্রদত্ত ডক্টরেটের সংখ্যা আশিটির ও বেশি। এর অন্যতম কারণ সাধারণ আমেরিকান রা যেখানে হাইস্কুল পাশকেই যথেষ্ট মনে করে সেখানে আমেরিকান ইহুদীদের ৮৫%

এতো চাপ নিয়ে লাভ কি....??

বয়স যখন ৪০ পার হয় তখন উচ্চ শিক্ষিত আর নিম্ন শিক্ষিত সবাই সমান। বয়স যখন ৫০ পার হয় তখন কালো ফর্সা সবই সমান।কার চেহারা সুন্দর,দেখতে কে স্মার্ট এটা নিয়ে আর কেউ ভাবেনা... বয়স যখন ৬০ পার হয় তখন উচ্চ পজিশনে চাকুরী আর নিম্ন পজিশনে চাকুরী এটা আর কোন ব্যাপার নয়। এমনকি একজন পিয়নও অবসরে যাওয়া বসের দিকে তাকায়না... বয়স যখন ৭০ , তখন আপনার বড় ফ্ল্যাট, বড় বাসা কোন গর্বের বিষয় নয় বরং বাসা বড় হলে সেটা মেইনটেইন করাই কঠিন।ছোট একটি রুম হলেই আপনার চলে... বয়স যখন ৮০ , তখন আপনার টাকা থাকলে যা না থাকলেও তা। আপনার টাকা খরচ করার ইচ্ছা হলে সেটা খরচ করার জায়গাও খুঁজে পাবেননা... বয়স যখন ৯০ , আপনার ঘুমানো আর জেগে থাকা একই, আপনি জেগে ওঠার পর কি করবেন আপনি নিজেও জানেননা... বয়স যখন ১০০, তখন আপনার বেঁচে থাকা আর বেঁচে না থাকা এতে কিছুই যায় আসে না। পৃথিবীবাসী আপনাকে নিয়ে আর ভাবেনা... জীবনের মানে টা এতটুকুই... এর বেশি কিছুই না... এতো চাপ নিয়ে,লোভ করে,মানুষের ক্ষতি করে লাভ কি??? নিজ নিজ জায়গা থেকে জীবনটা উপভোগ করতে শিখুন,অন্যের ক্ষতি করা থেকে বিরত থাকুন। সময়টা ভালো কাজে লাগান,পৃথিবীটা আপ

হস্তমৈথুন থেকে বাঁচার কিছু টিপসঃ-

১. যথাসম্ভব একা থাকা পরিহার করুন। ২. ওয়াশরুমে উলঙ্গ হয়ে গোসল করবেন না। ৩. গোপনাঙ্গ প্রয়োজন ছাড়া না দেখাই ভালো। ৪. আপনি যা করলে উত্তেজিত হন, সেসব বিষয় এড়িয়ে চলু। ৫. মাথা থেকে সকল খারাপ চিন্তা ঝেড়ে ফেলুন। ৬. খারাপ চিন্তার উদয় হলে ইস্তিগফার বা তাআউজ (আউজুবিল্লাহ) পাঠ করুন। ৭. খারাপ পিকচার, উলঙ্গ ছবি, ইত্যাদি মোটেই দেখবেন না। ৮. ফেইসবুকে ভালো গ্রুপ বা পেইজে যুক্ত হোন। ৯. যদি ফেইসবুকে খারাপ গ্রুপ বা পেইজে যুক্ত হয়ে থাকেন, তাহলে ঐসব গ্রুপ বা পেইজ আনফলো করুন বা লিভ নিন। ১০. দিনের একটা সময় বই পড়ে কাটান। যেমনঃ জিবন যেখানে যেমন, নবী জীবনের গল্প বা ইতিহাস বিষয় বই পড়তে পারেন! ১১. সম্ভব হলে দ্রুত বিয়ে করে নিন। ১২. খারাপ বন্ধুদের সঙ্গ ত্যাগ করুন। ১৩. প্রচুর পরিশ্রম করতে চেষ্টা করুন। সম্ভব না হলে সকালে দৌড়, হাটাহাটি, বুকডাউন বা ব্যায়াম ইত্যাদি করতে পারেন। ১৪ ফোনের মেমোরি, ওয়েলপেপার ইত্যাদিতে কোন প্রকার ১৮+ সিন রাখবেন না। সম্ভব হলে কিছু এমন ওয়েলপেপার ব্যবহার করতে পারেন, যা দেখলে আল্লাহর কথা স্মরণ হয়। ১৫. বিভিন্ন আলোচকের শিক্ষামূলক ভিডিও দেখতে পারেন। যেমনঃ শায়েখ হারুন ইজহার। আলী হাসান উসামা। বিশেষ করে

🚫বেঁচে থাকাটাই যে আশ্চর্য❗️

সকালে ঘুম থেকে উঠে কোলগেট পেস্ট নিলাম-তার মধ্যে ক্যান্সারের উপাদান! তারপর নাস্তায় পরোটা খাইলাম- তার মধ্যে অ্যামোনিয়ার তৈরি সল্টু মিশানো! তারপর কলা খাইলাম - কার্বাইড দিয়ে পাকানো! তারপর কফি নিলাম - এতে তেঁতুলের বিচির গুড়া মিশানো! তারপর বাজারে গেলাম টাটকা শাক সবজি কিনলাম- কপার সালফেট ছিটায়ে সতেজ করা, হাইব্রিড সার দিয়ে ফলানো! মসলা আর হলুদের গুড়া নিলাম - লেড এবং ক্রোমাইট ক্যামিকেল মিশানো! গরমের দিন বাসায় এসে তরমুজ খাইলাম - পটাশিয়াম পারম্যাংগানেট দিয়ে লাল করা! আম এবং লিচু বাচ্চাকে দিলাম খেতে - কার্বাইড দিয়ে পাকানো এবং ফরমালিন দিয়ে সংরক্ষিত! দুপুরে ভাত খাবো - ইউরিয়া দিয়ে সাদা করা! মুরগী নিলাম প্লেটে- ক্রমাগত এন্টিবায়োটিক দিয়ে বড় করা! সয়াবিন তেলে রান্না সব - ভিতরে অর্ধেক পাম অয়েল মেশানো! খাওয়ার পর মিষ্টি জিলাপি নিলাম - পোড়া মবিল দিয়ে মচমচে করা! রোজা থাকলে সন্ধ্যায় রুহ আফযা নিলাম - ক্যামিকেল আর রং ছাড়া কোন পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায়নি পরীক্ষায়! খেজুর খাইলাম - বছরের পর বছর স্টোরেজে ফরমালিন দিয়ে রেখেছিলো! সরিষার তেল দিয়ে মুড়ি মাখানো খাইলাম- মুড়ি ইউরিয়া দিয়ে ফুলানো আর সাদা করা এবং সরিষার তেলে ঝাঁঝাল

ইসলাম শাশ্বত এবং চিরন্তন- গান শোনার নিষেধাজ্ঞার পিছনে একটি কারণ

বতর্মানে তরুণ বয়সের ছেলে-মেয়েরা খুব বেশী গান শুনতে পছন্দ করে, হোক সেটি বাংলা, ইংরেজী, হিন্দি। এই গান গুলো আমাদের আসলে কী শিক্ষা দেয়? কী করতে বলে? একবার চিন্তাকরুন। বর্তমানে বেশীর ভাগ হিন্দি গানে সরাসরি আল্লাহর সাথে শরিক করে গান বানানো হয় যা মুসলমানদের জন্য হারাম এবং শিরক। কয়েকটা হিন্দি গানের অংশবিশেষ অর্থসহ দিলাম। আগে পড়ুন। যদি হৃদয়ে ঈমানের ছিটে ফোঁটাও থেকে থাকে তাহলে আপনি নিজেই বুঝতে পারবেন আমার আজকের এই পোস্টের উদ্দেশ্যটা কি... 🚫Tu hi meri shab hai, subah hai, tu hi din hai mera, tu hi mera rab hai, jahaan hai, tu hi meri duniya তুমি আমার সবকিছু, আমার সুর্যোদয় তুমি, দিন তুমি, তুমি আমার রব, আমার পৃথিবী, আমার দুনিয়া তুমি 🚫Tu Hi Ab Mera Deen Hai, Imaan Hai, Rab Ka Shukrana Mera Kalma Hai Tu, Azaan Hai, Rab Ka Shukrana তুমিই এখন আমার দ্বীন, আমার ঈমান, খোদাকে তাই ধন্যবাদ আমার কালেমা তুমি, আযান তুমি, রবকে তাই ধন্যবাদ 🚫Tujh mein rab dikhta hai, Yaara mein kya karu? Sajdhe sar jhukta hai, Yaara mein kya karu? তোমার মাঝেই রবকে খুঁজে পাই আমি, প্রিয়া আমি কি করবো? সিজদার জন্য মাথা ঝুঁকে য

নারীর প্রয়োজনে- নিজের নিরাপত্তার কথা নিজেই সবার আগে ভাবুন

১। রাতে একা বহুতল ভবনের লিফটে উঠার সময় যদি কোন অচেনা এবং সন্দেহজনক পুরুষের পাল্লায় পরেন তখন কি করনীয়? বিশেষজ্ঞরা বলেনঃ ধরুন আপনি ১৩ তালায় যাবেন, লিফটে উঠে ১৩ পর্যন্ত সবগুলো বাটন প্রেস করুন কারো সাহস হবে না প্রতি তালায় থামছে এমন লিফটে আপনার উপর হামলা করবে। ২। আপনি বাসায় একা, এই অবস্থায় কেউ যদি আপনার উপর হামলা করে তাহলে সোজা রান্নাঘরে চলে যান। বিশেষজ্ঞরা বলেনঃ শুধুমাত্র আপনিই জানেন আপনার রান্নাঘরে কোথায় মরিচ, হলুদের গুড়া আছে। কোথায় ছুড়ি-চামচ বা প্লেট আছে। এইগুলোই ভয়ংকর হাতিয়ার হয়ে উঠতে পারে। কিছু না হলেও অন্তত প্লেট ছুড়ে মারুন তার দিকে। প্লেট ভেঙ্গে যাক বা খুব শব্দ হোক। মনে রাখবেন আওয়াজ হল একজন মলাস্টারের বড় দুশমন। কারন তারা চাইবেই না যে কেউ আওয়াজ শুনে তাকে ধরে ফেলুক। ৩। রাতে ট্যাক্সি বা অটো নেবার সময়ঃ বিশেষজ্ঞরা বলেনঃ রাতে অটো বা ট্যাক্সিতে উঠার সময় ড্রাইভারকে শুনিয়ে শুনিয়ে কাউকে কল দিয়ে তার নাম, গাড়ীর নাম্বার আর সব ডিটেইলস বলে দিন। কেউ কল না ধরলেও এমন ভান করুন যে আপনি কথা বলছেন। এরপর আর ড্রাইভারের সাহস হবে না আপনাকে কিছু করার। কারন সে জানে আপনার কিছু হলে তার বিপদ সব থেকে বেশি। সে নিজ দ