Posts

একজন বিলিওনিয়ার এর গল্প

একজন বিলিওনিয়ার এর গল্প * মাত্র ৫ বছর বয়সে তিনি বাবাকে হারান * ১৬ বছর বয়সে স্কুল থেকে ঝড়ে পড়েন * ১৭ বছরের মাথায় মোট ৪ বার চাকরী হারিয়েছিলেন * ১৮ বছর বয়সে বিয়ের পিঁড়িতে বসেন * ১৯ বছর বয়সে তিনি বাবা হন * ২০ বছর বয়সে তার স্ত্রী তাঁকে ফেলে রেখে চলে যায় আর কন্যা সন্তানটিকেও নিয়ে যায় সাথে * সেনাবাহিনীতে যোগদান করেন এবং সেখানে ব্যর্থ হন * ইন্স্যুরেন্স কোম্পানিতে যোগদান করেন এবং সেখানেও সফলতার দেখা পান নি * নিজের মেয়েকে নিজেই অপহরণ করতে গিয়েছিলেন এবং সেখানেও ব্যর্থ হন * চাকরি নিয়েছিলেন রেললাইনের কন্ডাক্টর হিসেবে, সুবিধা করতে পারেন নি * অবশেষে এক ক্যাফেতে রাধুনীর চাকরি নেন * ৬৫ বছর বয়সে তিনি অবসরে গিয়েছিলেন। * অবসরে যাবার প্রথম দিন সরকারের কাছ থেকে ১০৫ ডলারের চেক পেয়েছিলেন। * তাঁর কাছে মনে হয়েছিল জীবন তাঁর মূল্যহীন * আত্মহত্যা করবার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন তিনি। * এরপর একটী গাছের নিচে বসে জীবনে কি কি অর্জন করেছেন তাঁর একটা লিস্ট বানাতে শুরু করলেন। * হঠাৎ তাঁর কাছে মনে হল জীবনে এখনো অনেক কিছু করবার বাকি আছে আর তিনি বাকি সবার চাইতে একটি জিনিসের ব্যাপারে বেশি জানেন- রন্ধনশিল্প *

ফেইক আইডি ওয়ালা

#ডিয়ার_ফেইক_আইডি_ওয়ালারা! পরের বার ফেইক আইডি খোলার আগে কিছু বিষয় মনে রাখবেন! ★ঢাকা কলেজে কিন্তু মেয়েরা পড়েনা! ★ভিকারুন্নিসায় তো শিওর ছেলেরা পড়েনা! ★আইডিয়ালে ইন্টারে শুধু মেয়েরা পড়ে! ★ইডেনে ইন্টারমিডিয়েট নাই! ★ঢাকা ভার্সিটিতে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং এর কোন ছাত্র নাই! ★বুয়েটে বিবিএ করা যায়না! ★এসএসসির সায়েন্সে একাউন্টিং নামে কোন সাবজেক্ট নাই! ★আর্টসে ফিজিক্স নাই! ★নটরডেমে মেয়েদের সিট সব ফাঁকা! ★হলিক্রসে মেয়েরাই পড়ে ছেলেরা মে বি পড়েনা! ★গুগলে শখ আর মোনালিসার ছবি ছাড়াও অন্য অনেক মেয়ের ছবি আছে! ★"ডিয়ার কিলার বয়েজ" এন্ড "এঞ্জেল গার্লস"! পরেরবার আইডি খুলে "works at student of the year" লিখার আগে এটা মনে রাখবেন এই নামে কোন কোম্পানি নাই! ★"works at Facebook " লেখার আগে মনে রাখবেন ফেসবুকে আইডি খোলা মানে ফেসবুকে কাম করা না! কাম অত্যন্ত সেন্সিটিভ বিষয় সেটা ফেসবুকে করার আগে ভাইবা চিন্তা কইরেন! ★আর যারা নিজেদের বায়োতে প্রাচীন গ্রিক সিম্বলজিস্টের মত লিখে রাখেন: Works at papas pwincess Works at amar$$$$baper khai Works at b@per hotel e Works a

জামে থাকে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন ‘সি’

জামে থাকে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন ‘সি’। . . . জামের যত পুষ্টিগুণঃ জাম গ্রীষ্মকালীন ফলগুলোর মধ্যে অন্যতম। পাকা জামের স্বাদ যেমন মধুর, এর উপকারিতাও কিন্তু প্রচুর। বেশ কিছু প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদানে পূর্ণ থাকে ফলটি।রোগ প্রতিরোধেও জাম বেশ কার্যকরী। এবার চলুন জেনে নিই পুষ্টি পূরণের পাশাপাশি জাম কেমন করে রোগ প্রতিরোধ করে- ১. জামে থাকে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন ‘সি’। প্রকৃতির এই পরিবর্তনের সময় জ্বর, সর্দি ও কাশির প্রবণতা বাড়ে, জাম এটি দূর করতে কার্যকরী ভূমিক পালন করে। ২.জামের ভিটামিন ‘এ’ চোখ ভালো রাখতে সাহায্য করে। সঙ্গে স্নায়ুগুলোকে কর্মক্ষম রেখে দৃষ্টিশক্তির প্রখরতা বাড়ায়। ৩. জামে গ্লুকোজ ও ফ্রুকটোজ রয়েছে, যা মানুষকে কাজ করার শক্তি জোগায় এবং শরীরেও শক্তি সঞ্চিত করে। ৪. দাঁত, চুল ও ত্বক সুন্দর করতে খেতে পারেন জাম।এর উপাদানগুলো ত্বক ও চুলের উজ্জ্বলতা বাড়ায়। দাঁত ও মুখের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। ৫. ক্যা*নসারের জীবাণুর বি*রুদ্ধে প্রতি*রোধ গড়ার ক্ষমতা আছে জামের। বিশেষ করে মুখের ক্যা*নসার প্রতি*রোধে এটি অত্যন্ত কার্যকর। ৬.জামে থাকা ক্যালসিয়াম, আয়রন, পটাশিয়াম ও ভিটামিনগুলো শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দ

ভাই-বোনের প্রাকৃতিক আর স্রস্টা প্রদত্ত ভালবাসা

যখন ৫ বছরের বোন কাঁদে.... ভাইয়াঃ লক্ষি বোন কাঁদিস না দোকান থেকে চকলেট কিনে দেব। যখন ১০ বছরের বোন কাঁদে। ভাইয়াঃ বল তোকে কে বকেছে? কার এত্তবড় সাহস যে আমার বোনকে বকছে! শুধু নামটা বল, একদম মেরে তক্তা বানিয়ে দিব। , যখন ১৫ বছরের বোন কাঁদে। ভাইয়াঃ না কেঁদে আমারে বল কোন ছেলে তোকে বিরক্ত করছে.........?😠 হারামজাদার কলিজা ছিড়ে কুত্তারে খাওয়ামু। , যখন ২৫ বছরের বোন কাঁদে। ভাইয়াঃ স্বামী কি তোকে মেরেছে, কাঁদছিস কেন বোন? একবার বল আজকেই তাকে জিন্দা কবর দিমু। ভাইয়া নামক শব্দ মানেই বোন কে পাহারা দেয়া, সব কিছুর বিনিময়ে বোন কে সুখি করা আর হাসানো I আমরা ভাইরা সবসময় বোনের মুখে হাসি দেখলে খুশি থাকি। সংগৃহীত।

পজেটিভ ক্যাল্কুলেশন

যদি A, B, C, D, E, F, G, H, I, J, K, L, M, N, O, P, Q, R, S, T, U, V, W, X, Y, Z = 1, 2, 3, 4, 5, 6, 7, 8, 9, 10, 11, 12, 13, 14, 15, 16, 17, 18, 19, 20, 21, 22, 23, 24, 25, 26 অর্থাৎ A to Z এর মান যদি এমনভাবে ধরি যেখানে : A=1, B=2, C=3, D=4, E=5, F=6, G=7, H=8, I=9, J=10, K=11, L=12, M=13, N=14, O=15, P=16, Q=17, R=18, S=19, T=20, U=21, V=22, W=23, X=24, Y=25, Z=26 তাহলে,,, তুমি যতই পরিশ্রমী হও না কেনো, তোমার পরিশ্রম তোমাকে ভালো একটা জায়গায় নিয়ে যাবে, কিন্তু শতভাগ না। Hard Work: H+A+R+D+W+O+R+K= 8+1+18+4+23+15+18+11=98% তুমি যতই বিজ্ঞ হও না কেনো, কখনো কখনো তা কঠোর পরিশ্রমের চেয়ে কম সফলতা আনতে পারে। Knowledge: K+N+O+W+L+E+D+G+E= 11+14+15+23+12+5+4+7+5=96% আর তুমি যদি ভাগ্যের ভরসায় বসে থাকো, তা কোনো কূলেই তোমায় ভেরাবে না। Luck: L+U+C+K= 12+21+3+11=47% অর্থাৎ এদের কোনোটাই 100% করতে পারে না, তাহলে সেটা কী যা 100% করতে পারে??? Money?? না, এটা 72% Leadership?? না, এটা 97% তাহলে?? সব সমস্যারই সমাধান করা সম্ভব, যদি আমাদের থাকে একটা পারফেক্ট Attitude বা দৃষ্টিভঙ্গি হ্যা, একমাত্র Attitude ই আ

হাশরের দিন বান্দার হিসাব-নিকাশ কেমন হবে?

এক মাদ্রাসার ছাত্র তার হুজুরকে প্রশ্ন করল, "হুজুর, হাশরের দিন বান্দার হিসাব-নিকাশ কেমন হবে?" ছাত্রের কথা শুনে হুজুর কিছুক্ষণ বসে থাকলেন। তারপর নিজের পকেট থেকে কিছু টাকা বের করলেন সেই টাকা ছাত্রদের মধ্যে নিম্নরুপে বন্টন করে দিলেন - ১ম জনকে দিলেন - ১০০ টাকা ২য় জনকে দিলেন - ৭৫ টাকা ৩য় জনকে দিলেন - ৫০ টাকা ৪র্থ জনকে দিলেন - ২৫ টাকা ৫ম জনকে দিলেন - ১০ টাকা ৬ষ্ট জনকে দিলেন - ৫ টাকা এবং প্রশ্নকারী ছাত্রকে দিলেন মাত্র ১ টাকা। প্রশ্নকারী ছাত্র মাত্র এক টাকা পাওয়ায় তার মন খারাপ হয়ে গেল। হুজুরের এমন অসম বন্টনে সে ভীষণ কষ্ট পেলো। সে মনে মনে ভাবল, হুজুর তাকে সবার সামনে এভাবে অপমান করলেন কেন? এদিকে হুজুর টাকা বন্টন শেষে সেই ছাত্রের মন খারাপের বিষয়টা টের পেলেন। তিনি সব ছাত্রদের মাঝে তাকিয়ে মুচকি হেসে বললেন, আজ তোমাদের ছুটি! তোমাদের যেই টাকা দেওয়া হল সেটা পুরোপুরি খরচ করবে এবং আগামি সাপ্তাহিক বন্ধের দিন মাদরাসার রান্নাঘরে সকাল ১০ ঘটিকায় তোমরা উপস্থিত হয়ে হিসাব দেবে। সাপ্তাহিক বন্ধের দিন ছাত্ররা সবাই উপস্থিত হলো। হুজুর আগ থেকেই সেখানে উপস্থিত ছিলেন হুজুর সবাইকে উপস্থিত দেখে খুশী হলেন। সবা

আমলকীর পুষ্টি ও ঔষধি গুণ

আমলকীর পুষ্টি ও ঔষধি গুণঃ 👉 আমলকী কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রের উপর কাজ করে। 👉 বমি বন্ধে কাজ করে। 👉 এটি হৃদযন্ত্র ও মস্তিষ্কের শক্তিবর্ধক। 👉 এটি দাঁত,চুল ও ত্বক ভাল রাখে। 👉 এটি খাওয়ার রুচি বাড়ায়। 👉 কোষ্ঠকাঠিন্য, মাথাব্যথা, অম্ল,রক্তশূন্যতা, বমিভাব দূর করতে সাহায্য করে। 👉 বহুমূত্র রোগে এটি উপকারী। 👉 চুলের খুসকির সমস্যা দূর করে। 👉 প্রতিদিন সকালে আমলকীর জুস খাওয়া পেপটিক আলসার প্রতিরোধে কাজ করে। 👉 আমলকী শরীরের বিষাক্ত পদার্থ বের করতে সাহায্য করে এবং ওজন কমায়। 👉 উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে আমলকী খুব দ্রুত কাজ করে। 👉 আমলকী চুলের গোড়া মজবুত এবং চুলের বৃদ্ধিতেও সাহায্য করে। 👉 আমলকীর রস কোষ্ঠকাঠিন্য ও পাইলসের সমস্যা দূর করতে পারে। 👉 পেটের গোলযোগ ও বদহজম রুখতে সাহায্য করে। 👉 আমলকীর রস দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। 👉 প্রতিদিন আমলকির রস খেলে নিঃশ্বাসের দুর্গন্ধ দূর হয় এবং দাঁত শক্ত থাকে। 👉 আমলকী মুখে রুচি ও স্বাদ বাড়ায়। 👉 রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় । 👉 মানসিক চাপ কমায়। 👉 কফ, বমি, অনিদ্রা, ব্যথা-বেদনায় আমলকী অনেক উপকারী। 👉 ব্রঙ্কাইটিস ও এ্যাজমার জন্য আমলকীর জুস উপ