Posts

আমি কিন্তু সিগারেট খাইনা

স্ত্রী- তুমি সিগারেট খাও? স্বামী- হুম খাই! স্ত্রী- কয়টা খাও? স্বামী- দৈনিক ৫টা খায়! স্ত্রী- কত টাকা করে? স্বামী- ১২ টাকা। স্ত্রী- কত বছর ধরে খাও? স্বামী- ০৭ বছর ধরে! স্ত্রী- তুমি প্রতিদিন ৫টা সিগারেট খাও ১২ টাকা দামের, তাহলে হয় (১২×৫)=৬০ টাকা, মাসে হয় (৬০×৩০)=১৮০০ টাকা, বছরে হয় (১৮০০×১২)=২১,৬০০ টাকা, আর ০৭ বছরে হয় (২১৬০০×০৭)=১,৫১,২০০ টাকা, দেখেছো কত টাকা.......! এই টাকার সিগারেট না খেয়ে টাকা জমায়লে আজকে তোমার একটা হুন্ডা থাকতো বুঝছো? স্বামী- তুমি সিগারেট খাও.....? স্ত্রী- না খাই না। স্বামী- তাহলে তোমার হুন্ডাটা একটু দাও, আমি একটু ঘুরে আসি আর একটা সিগারেট খেয়ে আসি,,,😍😍😍😍😍😍 স্ত্রী- শুনে বেহুঁশ 😂😁😂 বিঃ দ্রঃ আমি কিন্তু সিগারেট খাইনা 😎😎

শ্রাবণী_ রেগে_ আছে

আমার বিয়ের জন্য আজ মেয়ে দেখতে যাবো। আমার সাথে আমার বাবা মা, আমার এক কলিগ আর এক চাচা যাবেন। এই অব্দি ঠিক ছিলো কিন্তু না, আমার সাথে আরো যাবেন মামা-মামী, খাল-খালু, ফুফা-ফুফি, মামাতো ভাইবোন, খালাতো ভাইবোন, মার একবান্ধবী আর তার ছেলে আরো কয়েকজন যাবে যাদের আমি নিজেই ভালো করে চিনি না এত মানুষ দেখে আমি বাবাকে বললাম, -- বাবা, এইসব কি! এতজন কেন? বাবা মুখ গোমড়া করে বললো, - আমি নিজেও জানি না। তোর মাকে জিজ্ঞেস কর আমি মাকে আলাদাভাবে ডেকে বললাম, -- মা, আমি তো মেয়ে দেখতে যাচ্ছি। মেয়ে তুলে আনতে তো যাচ্ছি না। আমার জানামতে মেয়ের বাবা হাই স্কুলের মাস্টার আর মেয়ের একটা ছোট ভাই আছে ক্লাস এইটে পড়ে। সেই হিসাবে ওরা মেয়ে দেখানোর নাম করে আমাদের কিডন্যাপ করার চান্স নেই। তাহলে শুধু শুধু এত সামরিক বাহিনী নিয়ে যাচ্ছো কেন? মা কিছুটা রেগে বললো, - তুই এত বুঝবি না। আমার একমাত্র ছেলের বিয়ের জন্য মেয়ে দেখতে যাবো। এতজন নিয়ে যাচ্ছি কারণ মেয়ের কোন খুত(সমস্যা) থাকলে কারো না কারো চোখে নিশ্চয়ই পড়বে আমি এই মুহুর্তে কি বলবো ঠিক বুঝতে পারছিলাম না। যাত্রা পথে মেয়ের বাড়ির জন্য বাবা দোকান থেকে যখন ১৫ কেজি মিষ্টি কিনছিলো তখন পিছ

অভাব কাকে বলে??

অভাব কাকে বলে?? অর্থনীতি ক্লাসে বয়স্ক একজন স্যার ক্লাস রুমে ঢুকেই সামনে বসা ছেলেটিকে প্রশ্ন করলেন, বলো তো অভাব কাকে বলে? ছেলেটি উত্তর দিলোঃ-'অর্থনীতিতে বস্তুগত বা অবস্তুগত কোনো দ্রব্য পাওয়ার আকাঙ্খাকে অভাব বলে।' -এটা তো বইয়ের ভাষা, সাধারণত অভাব কাকে বলে? ছেলেটি মাথা নিচু করে বেঞ্চের দিকে তাকিয়ে আছে। কি বলবে ভাবছে সে। স্যার আবার তাড়া দিলেন 'বলো অভাব কাকে বলে?' ছেলেটি এবার বলতে শুরু করল। ১. আমি কলেজে আসার সময় মা আমাকে ভাড়া দিতে গিয়ে তার ব্যাগ তন্ন তন্ন করে খুঁজে অনেক কষ্টে ২০/৩০ টাকা বের করে দেন, আর আমি বাসা থেকে বের হয়ে ৫/৭ মিনিট পর বাসায় ফিরে ভাড়ার টাকাটা মাকে দিয়ে বলি, মা! আজ কলেজে ক্লাস হবে না। মা তখন বলেন আগে খবর নিবি না কলেজ হবে কিনা?মায়ের সাথে এই লুকোচুরি হচ্ছে অভাব। ২. বাবা যখন রাত করে বাসায় আসেন মা তখন বাবাকে জিজ্ঞেস করেন এত রাত হলো কেন ফিরতে?বাবা বলেন ওভারটাইম ছিল। ওভারটাইম না করলে সংসার কিভাবে চলবে?বাবার এই অতিরিক্ত পরিশ্রম হচ্ছে আমার কাছে অভাব। ৩. ছোট বোন মাস শেষে প্রাইভেট টিচারের টাকা বাবার কাছে চাইতে যখন সংকোচবোধ করে সেটাই অভাব। ৪. মাকে যখন দেখি ছেঁড়া কাপড়ে
1. LOL: Laugh out loud 2. OMG: Oh my god 3. ILY: I love you 4. LMAO: Laughing my a** off 5. WTF: What the f***? 6. PPL: People 7. IDK: I don’t know? 8. TBH: To be honest 9. BTW: By the way 10. THX: Thanks 11. SMH: Shaking my head 12. FFS: For f***’s sake 13. AMA: Ask me anything 14. FML: F*** my life 15. TBT: Throwback Thursday 16. JK: Just kidding 17. IMO: In my opinion 18. YOLO: You only live once 19. ROFL: Rolling on the floor laughing 20. MCM: Mancrush Monday 21. IKR: I know right? 22. FYI: For your information 23. BRB: Be right back 24. GG: Good game 25.IDC: I don’t care 26. TGIF: Thank God it’s Friday 27. NSFW: Not safe for work 28. ICYMI: In case you missed it 29. STFU: Shut the f*** up 30. WCW: Womancrush Wednesday 31. IRL: In real life What does it mean 32. BFF: Best friends forever 33. OOTD: Outfit of the day 34. FTW: For the win 35. Txt: Text 36. HMU: Hit me up 37. HBD: Happy birthday 38. TMI: Too much information 39. NM: Not much 40. GTFO: Get the f*** out 41. NVM: Nev

আল্লাহ্ রাহমানির রাহিম! -আল্লাহ্ পরম দয়ালু।

#শিক্ষণীয় একটি গল্পঃ চোখের পানি ধরে রাখা যায় না এক বিবাহিত যুবক, কঠিন রোগে মৃত্যু শয্যায় তার স্ত্রীকে ডাকলেন।তার চোখ দিয়ে অনুশোচনার অশ্রু ঝরছে।যুবকের স্ত্রী গর্ভবতী ছিলেন,এবং এটিই তাদের প্রথম সন্তান! সে স্ত্রী কে বললো: দেখো,আমি সারা জীবনে নামাজ-রোজা করিনি!আজ মৃত্যু সময়ে ভুল ভেঙ্গে গেছে,কিন্তু আমি নিরুপায় আমার আর কিছু করার সময় সুযোগ হলো না। যদি তোমার গর্ভের সন্তান বেঁচে থাকে,বড় হয় তাহলে তুমি তাকে মাদ্রাসায় ভর্তি করে দিও।শুনেছি সন্তানের উসিলায়ও বাবা মা বেহেশতে যেতে পারে! স্ত্রী তাকে শান্তনা দিয়ে বললেন,তোমার কথাই রাখবো! দু দিন পর যুবক মারা গেলেন।এর কয়েক দিন পর তার স্ত্রীর একটি ছেলে জন্ম নিলো!অনেক কষ্টের মাঝে যখন ছেলেটির বয়স ছয় বছর পুর্ণ হলো তার মা তাকে মাদ্রাসায় ভর্তি করে দিলেন! প্রথম দিন মাদ্রাসায় শিক্ষক তাকে একটি আয়াত শিখালেন। আয়াতটি হলো: ‘বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম! (পরম করুনাময় মহান আল্লাহ্ তায়ালার নামে শুরু করছি! ) মাদ্রাসা থেকে বাড়ীতে যাওয়ার পর ছেলেকে নিয়ে স্ত্রী স্বামীর কবরের কাছে জিয়ারতে গেলেন! ছেলেকে কবরের কাছে পাঠিয়ে দিয়ে মা বললেন,ঐ তোমার বাবার কবর।ওখান

#নতুন শশুর বাড়িতে বেড়ানোর পরে বাড়ি ফিরলো ছেলে।

#নতুন শশুর বাড়িতে বেড়ানোর পরে বাড়ি ফিরলো ছেলে। মা ছেলেকে জিঞ্জেস করলেন, বাবা শশুড় বাড়ির লোক জন কেমন লাগলো ? ছেলেঃ ভালো মা। মাঃ তোমার শাশুড়ি কেমন আদর যত্ন করলো ? ছেলেঃ সেটা বললে তো তুমি আবার রাগ করবা। মাঃ না রাগ করবোনা, বল। ছেলেঃ আমার শাশুড়ি তোমার থেকেও অনেক বেশি ভালোবাসেন আমায়। তুমিতো একটা মুরগী রাধলে আমাকে ছোট একটা টুকরো দেও! আমার শাশুড়ী আমাকে আস্ত একটা মুরগী দেয়,কতো রকম পিঠা,খেতে বসলে পাশে বসে বাতাস করেন। এক কথায় তোমার থেকে অনেক গুন বেশি ভালোবাসে আমাকে! আসার সময় তো আসতে দিতেই চাননি। বললেন আর কটা দিন থেকে যাও। তবুও জোর করে চলে আসলাম। দুর দেখা যায় পথের দিগে তাকিয়ে ছিলেন। মা মনে কষ্ট পেলেও মুখে হাসি রেখে বললেন, বাবা তোমার শাশুড়ীর মতো অতো ভালোবাসতে আমি শিখিনি। বাবা আমার একটা কথা রাখবি ? ছেলেঃ বলো মা রাখবো। মাঃএখন তুই আবার তোর শশুড় বাড়ি চলে যা। ঠিক ছয় মাস পরে বাড়ি ফিরবি। এক দিন আগেও আসবিনা। ছেলে এইটা তো খুব ভালো সুযোগ।আমার শাশুড়ি আমায় যতো ভালোবসে তাতে ছয় মাস কেন ছয় বছর বেড়ালেও বেড়ানোর মজা শেষ হবেনা। মা বললেন ঠিক আছে বাবা তাহলে তুমি যাও। ছেলে বউকে নিয়ে শশুড় বাড়ি ফিরে গেল। শাশুড়ী জামাইকে দ

আল্লাহ্ আমাদের সবাইকে সঠিকভাবে বুঝার ক্ষমতা দিন।

আসসালামু আলাইকুম.... ১টি ঘটনা.... 👉শালী মারা যাওয়ার পর লাশের চারপাশে মহিলারা কুরআন তেলোওয়াত করছে। এমন সময় তার দুলাভাই এসে দাবি করল। আমি আমার শালীকে শেষ গোসলটা করাতে চাই। এই কথা শুনে আশেপাশের মানুষ হামলে পড়ল।👎 তারা দুলাভাইকে বুঝিয়ে দিল। 👉ফতোয়া কত প্রকার কি কি। একজন তো হেব্বি গরম হয়ে বলেই ফেলল। মরার পরে শালীকার মুখ দেখাও নাজায়েয। আর তুই গোসল করাতে চাস মানে? 👉এইবার দুলাভাই বলা শুরু করল।✅ আমার শালীকা যখন জীবিত ছিলো। তখন কতবার হাত চেপে ধরছে ৫০০ টাকার জন্য। গলা জড়িয়ে ধরছে মেলায় যাওয়ার জন্য। আমার মটর সাইকেলের পিছনে উঠার জন্য কত কি যে করেছে। তখন সবই জায়েজ ছিলো।💔 আর মরার সাথে সাথে মুখ দেখাও নাজায়েজ হয়ে গেল। এতদিন কোথায় ছিল আপনাদের ফতোয়া।☑️ তখন একজন বুঝিয়ে দিল। মৃত অবস্থার তুলনায় জীবিত থাকা অবস্থাতেই দুলাভাইয়ের সামনে পর্দা মেইনটেইন করা অনেক বেশি জরুরী ছিল। 👉দুনিয়াতে জীবিত থাকা অবস্থায় তার জন্য পর্দা করা ফরজ ছিলো।✅ কিন্তু আজ যদি আপনি তার কাফনের ৫ টুকরা কাপড়ের উপরে আরও ৬ টুকরা এক্সট্রা কাপড় দিয়ে ঢেকে দেন তাতে কোনো লাভ হবেনা ।✔️ ⭕আর মানুষের উপর কুরআন নাজিলের উদ্দেশ্য হল। মানুষ