Posts

Showing posts from October, 2017

প্রাকৃতিক ছবির সমারোহ

Image
ভিয়েতনামের প্রাকৃতিক ছবির এই সমারোহ আমাদের সব কিছুই আছে শুধু ছবি তোলার যোগ্য তুলিয়ের অভাব।

imTranslator || সহজেই যেকোন ভাষার অনুবাদ করার এডঅন

সুন্দর একটা ফায়ারফক্স এডঅন এর কথা বলি। imtranslator.net/plugin-tr.asp imtranslator.net/plugin-tr.asp ফায়ারফক্সের যেকোন পেইজে যেকোনো শব্দের উপরে মাউস রাখলেই বাবল উঠবে তাতে ক্লিক করলেই পুরোটুকুর অনুবাদ। অনেক ভাষায় অনুবাদ। গুগল ট্রান্সলেটের চেয়েও অনেক উন্নত এই অনুবাদ ব্যাবস্থা। সবচেয়ে বড় কথা হল মনোযোগ বা মাউস বা পেইজ কিছুই সরাতে হবেনা শুধু মাউস দিয়ে যে কোন শব্দের উপর ধরে বাবলে ক্লিক করলেই শব্দের সর্বোত্তম বাংলা বা অন্য যেকোনও অনুবাদ হাজির। যারা ভোকাবুলারি নিয়ে বিপদে আর এক লাইন পড়তে গেলে ৩ শব্দের অর্থ খুঁজতে হয় বলে আগ্রহ হারিয়ে ইংরেজিকেই বায় বায় বলে দেন তাঁদের জন্য অত্যন্ত উপযোগী। আমার লেখাটাকেই ইংরিজি করে পড়ে দেখতে পারেন হাছা নাকি মিছা কইলাম। কিছু ছোট খাট সেটিংস আছে নিজেকে করে নিতে হবে ভিতর থেকে। আর বাবল না আসলে শব্দ সিলেক্ট করে রাইট ক্লিক করে imTranslator এ ক্লিক করলেই হয়ে গেল।

একজন এন্ড্রয়েড এবং ফেসবুক ডেভেলপার বন্ধু দরকার

খুব জরুরি ভিত্তিতে আমার একজন এন্ড্রয়েড এবং ফেসবুক ডেভেলপার বন্ধু দরকার। যে বন্ধু আমার আইডিয়া মতন কিছু এপস প্রস্তুত করে দিবে। বন্ধু চাই, কর্মচারি না। মানে আমি চাকুরি দিতে যাচ্ছি না। চাচ্ছি বন্ধুত্বকে ব্যাবসায়িক সম্পর্কে রূপান্তর করব। আমার কি আছে- আইটির একজন গবেষক-সমালোচক বলতে পারেন, কন্টেন্ট গোছানর সক্ষমতা, নিত্যনতুন সফটওয়্যার ধারণা (যেমন আয়নাবাজি পোস্টারের মতন ফেসবুক ব্যাবহারকারিদের প্রোফাইল ছবি মিলিয়ে ভাঙ্গা আয়নাবাজ ছবি করে দেয়া, অনেক বাংলা বই বা কবিতার সংকলন নিয়ে নতুন ধরণের এন্ড্রয়েড এপস তৈরি করা, ফেসবুক বন্ধুদের মধ্যে কিছু কিছু তথ্য বা পছন্দের ভিত্তিতে ক্যাটাগরি করে সাজিয়ে নতুন নতুন ফেসবুক এডঅনস তৈরি, ছোট ছোট কিন্তু মজার বুদ্ধিদিপ্ত ছোট বড় সবার জন্য গেম তৈরি, সকল পত্রিকাকে একই সুতোয় নতুন করে গাঁথা, একই রকম তথ্য সমৃদ্ধ সব সাইটের সম্মিলিত এক প্লাটফরম তৈরি করা ইত্যাদি), মাসে যৎসামান্য অর্থ খরচের সক্ষমতা, সততা, ব্যাবসায়িক ধারণা এবং তা এগিয়ে নেয়ার সক্ষমতা, অনলাইন মার্কেটিং স্পেশালিষ্ট তকমা। বন্ধুর যা থাকতে হবে- উন্নত ও সর্বোত্তম এপস এবং এডঅনস উন্নয়ন সংক্রান্ত শিক্ষা,

বাংলাদেশের জনসংখ্যা বোঝা নয় খুব শীঘ্রই এই জনসংখ্যা সম্পদে পরিণত হবে

Image
ঐতিহাসিক পোষ্টটা খুঁজেই পেলাম না। ফেবুতে খোঁজার সব উপায় দিয়েও পেলাম না। যেখানে “দার্শনিক মাহবুব” হিসেবে কিছু গুরুত্বপূর্ণ কথা বলেছিলাম। যাহোক অনেক পেচাইছি, এইবার বলি। ওখানে (সম্ভবত ২০১০ সালে পোষ্ট করেছিলাম) বলেছিলাম বাংলাদেশের জনসংখ্যা বোঝা নয় খুব শীঘ্রই এই জনসংখ্যা সম্পদে পরিণত হবে। এখন ১৬ তে এসে তা আমরা দেখতেই পাচ্ছি। জনসংখ্যা এখন সম্পদ!আর সেটা ভারত, ব্রাজিল, নাইজেরিয়া, কেনিয়া থেকেও বেশি মূল্যবান এখন। বাংলার প্রতিটা মানব জীবনের মুল্য এখন ২,৫০০ টাকা মুল্যের ছাগলের সমতুল্য নয়, এখন তার মুল্য কমপক্ষে ৪০-৪৫ লক্ষ টাকা। একটা মানুষ জীবনের শুরু থেকে মৃত্যু পর্যন্ত অনায়াসে (বাংলাদেশের Life expectancy: 71.23 ,2016 (Est.)), সূত্রঃ http://www.geoba.se/ ) সত্তর বছরে ৩৫-৪০ লক্ষ টাকা উপার্জন করতে বা করাতে সক্ষম। কিন্তু এই জনসংখ্যা কিছু দিন আগেও চরম মাথা ব্যাথার কারণ ছিল। তখন জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার অনুপাতে উপার্জন করার সক্ষমতা তৈরি হয়নি। আজ হয়েছে। যাহোক, বাংলাদেশের জনসংখ্যা কমতে শুরু করেছে(!!!)। আমার হিসেব মতে মৃত্যুর হারও কমেছে বা কমছে(যেটা এক রকম বড় সাফল্যেরই অংশ) সাথে সাথে জন্ম

পাহাড়ের টানে খাগড়াছড়ি-সাজেক || সাজেক ভ্রমণের বৃত্তান্ত

Image
আজীবন পাহাড়ের প্রতি একটা অচেনা টান অনুভব থেকেই বান্দরবান যাবার প্ল্যান। কিন্তু টানা তিন দিনের সরকারী ছুটি পড়ে যাওয়াতে টিকেট হোটেল ইত্যাদি নিয়ে পুরো ভ্রমণই ভেস্তে গেল। অবশেষে জাহাঙ্গীর চৌধরীর অমানসিক পরিশ্রমে শেষ পর্যন্ত খাগড়াছড়ির টিকেট পাওয়া যায়। এসি বাস তার উপর শেষের সিট। রিপন ভাই না যাবারই কথা এসি বাসে। কিন্তু সবাই মহাখুশি যা হবে তাইতে চলে যাবে এমন ভাব। টিআর ট্রাভেলস বাস (এই রুটে শান্তি পরিবহণ বাদে কোন এসি নাই কিন্তু তারাই তৃতীয় পক্ষ থেকে ভাড়া করে একটা ট্রাভেল এজেন্সির কাছে ভাড়া দিয়েছে তাই কপাল গুণে শেষের সিট হলেও পেয়ে গেছি) পিছনেও মহা শান্তি নিশ্চিত। ১০ টার বাসের জন্য সিএনজি করে ৯ টার মধ্যেই পৌছালাম। কিন্তু বাসের দেখা মেলা ভার। দামি আর এসি বলে কথা। সেই বাস এলো ১২ টার ৫ মিনিট আগে। তিনটা ঘণ্টা পায়ের উপর দাঁড়ানো। তবুও শান্তি পেলাম অবশেষে। উঠেই আনন্দে সময় কাটানোর প্ল্যান করতে করতেই জ্যামের কল্যাণে ১.৫ ঘণ্টার বিরতি নিতে বাধ্য হলাম চিটাগাং রোডের ওপার থেকে কাচপুর ব্রিজ পর্যন্ত। বিরতি শেষে গাড়ি চলতে শুরু করে মেঘনা ব্রিজ যেতেই গাড়ির সর্দি শুরু হল তাই এসি বন্ধ। গাড়ির আবার কাশিও শুরু হল। তো