Posts

মানুষ যখন চলে যায়, তার রিজিকের অংশও সাথে করে নিয়ে যায়।

মরহুম শাহ আব্দুল হান্নান-সাহেবের মায়ের মৃত্যুর পর তিনি বলেছিলেন, "আমার মায়ের প্রতি মাসে ১৫-২০ হাজার টাকার ঔষধ লাগতো। গত দুই মাস আগে তিনি মারা যান। মা মারা যাওয়ার কারণে আমার তো এখন প্রতিমাসে ১৫-২০ হাজার টাকা অতিরিক্ত থাকার কথা। কিন্তু সে টাকা কই? আমি টাকার কোন হিসাব পাই না।" স্যারের কথার সারাংশ হলো- "মানুষ যখন চলে যায়, তার রিজিকের অংশও সাথে করে নিয়ে যায়।" অর্থাৎ আত্নীয়-স্বজন,পিতা-মাতার রিজিকের অংশ আপনার আয়ের মধ্যেই দেওয়া থাকে। এ রকম না যে, আপনি যদি তাদের জন্য খরচ না করেন, আপনার টাকার অংশ সেভ হবে। সংগৃহীত পরিমার্জিত

কিভাবে আজানের জবাব দিব?

প্রশ্নঃ কিভাবে আজানের জবাব দিব? উত্তরঃ মুওয়াযযিন যখন ﺍﻟﻠَّﻪُ ﺃَﻛْﺒَﺮُ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﺃَﻛْﺒَﺮُ “আল্লাহু আকবার, আল্লা-হু আকবার" বলে তখন আপনি ও আন্তরিকতার সাথে তার জবাবে বলবেনঃ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﺃَﻛْﺒَﺮُ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﺃَﻛْﺒَﺮُ "আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার"। যখন মুওয়াযযিন বলে ﺃَﺷْﻬَﺪُ ﺃَﻥْ ﻻَ ﺇِﻟَﻪَ ﺇِﻻَّ ﺍﻟﻠَّﻪُ "আশহাদু আল লা- ইলা-হা ইল্লাল্ল-হ" এর জবাবে আপনিও বলবেনঃ ﺃَﺷْﻬَﺪُ ﺃَﻥْ ﻻَ ﺇِﻟَﻪَ ﺇِﻻَّ ﺍﻟﻠَّﻪُ "আশহাদু আল লা- ইলা-হা ইল্লাল্ল-হ"। অতঃপর মুওয়াযযিন বলেঃ ﺃَﺷْﻬَﺪُ ﺃَﻥَّ ﻣُﺤَﻤَّﺪًﺍ ﺭَﺳُﻮﻝُ ﺍﻟﻠَّﻪِ "আশহাদু আন্না মুহাম্মাদান রসূলুল্ল-হ" এর জবাবে বলবেনঃ ﺃَﺷْﻬَﺪُ ﺃَﻥَّ ﻣُﺤَﻤَّﺪًﺍ ﺭَﺳُﻮﻝُ ﺍﻟﻠَّﻪِ "আশহাদু আন্না মুহাম্মাদান রসূলুল্ল-হ”। অতঃপর মুওয়াযযিন বলেঃ ﺣَﻰَّ ﻋَﻠَﻰ ﺍﻟﺼَّﻼَﺓِ "হাইয়্যা আলাস সলা-হ" এর জবাবে বলবেনঃ ﻻَ ﺣَﻮْﻝَ ﻭَﻻَ ﻗُﻮَّﺓَ ﺇِﻻَّ ﺑِﺎﻟﻠَّﻪِ “লা-হাওলা ওয়ালা- কুওওয়াতা ইল্লা বিল্লা-হ"। অতঃপর মুওয়াযযিন বলেঃ ﺣَﻰَّ ﻋَﻠَﻰ ﺍﻟْﻔَﻼَﺡِ "হাইয়্যা 'আলাল ফালা-হ" এর জবাবে আপনি বলবেনঃ ﻻَ ﺣَﻮْﻝَ ﻭَﻻَ ﻗُﻮَّﺓَ ﺇِﻻَّ ﺑِﺎﻟﻠَّﻪِ “লা- হাও

রেইনকোট দিতে গিয়ে আমার বোরকা দিয়ে ফেলেছি।

খুব বৃষ্টি হচ্ছে। জরুরী কাজে বাইরে বের হওয়া দরকার অথচ বাসায় কোন ছাতা নাই। এমতাবস্থায় পাশের বাসায় নক করলাম। পাশের বাসার ভাবি দরজা খুললেন। আমি ইতস্ততভাবে বললাম- " ভাবি, ছাতা আছে? একটু বাইরে যাওয়া দরকার!" ভাবি বললেন- "একটা ছাতা আমাদের। আপনার ভাই অফিসে যাওয়ার সময় নিয়ে গেছে। তবে, একটা রেইনকোট আছে। রেইনকোট নিবেন?" ছাতার চেয়ে রেইনকোট আমার বেশী পছন্দের। আমি খুশিতে গদগদ হয়ে বললাম- " রেইনকোট হলে তো খুব ভালো হয়। দিন ভাবি।" ভাবি রেইনকোট আমার হাতে দিয়ে উনার রুমে চলে গেলেন। মনে মনে সিদ্ধান্ত নিলাম, রেইনকোট টা আর ভাবিকে দেয়া যাবেনা, আমি রেখে দেবো। এবার রেইনকোট পরে বাইরে বের হলাম আর মনের সুখে একটা গান ধরলাম,,,, "বৃষ্টিরে বৃষ্টি আয়না জোরে, ফিরে যাবো না আজকে ঘরে" মিনিট পাঁচেক পরে আমি দেখলাম বৃষ্টিতে রেইনকোটের ভিতর ভিজে গেছে, আমি ভিজে গেছি, আমার শার্ট ভিজে গেছে, এমনকি আমার প্যান্টটাও ভিজে গেছে।। কাকভেজা হয়ে ফিরে ভাবির বাসায় নক করলাম। আমি কিছু বলার আগেই ভাবি বললেন- " আমি ভুল করে রেইনকোট দিতে গিয়ে আমার বোরকা দিয়ে ফেলেছি। আপনি খেয়াল না করেই পরে বের হয়ে গেলেন?&

মায়ের কথা আল্লাহ তায়ালা কবুল করেছেন।

হযরত মুসা (আ:) একদিন আল্লাহ কাছে জানতে চাইলেন তাঁর সাথে জান্নাতে কে থাকবে? উত্তরে আল্লাহ পাক বললেন তোমার সাথে জান্নাতে থাকবেন এক কসাই। মুসা (আ:) অবাক হয়ে আল্লাহর কাছে জানতে চাইলেন একজন কসাই তাঁর এমন কি আমল আছে যার কারনে আপনি আমার সাথে জান্নাতে বসবাস করতে দিবেন? আমার অনেক জানতে ইচ্ছে করছে। আল্লাহ বললেন হে মুসা তুমি যদি তা জানতে চাও তাহলে ওই কসাইয়ের কাছে যাও। মুসা (আ:) আল্লাহর কথা মতন ওই কসাইয়ের কাছে গেলেন দুর থেকে দেখতে লাগলেন ওই কসাই কি করে! কসাই মাংস বিক্রি শেষ হলে দোকান বন্ধ করে সামান্য কিছু মাংস নিয়ে বাড়ির দিকে রওয়ানা দেয়। মুসা( আ :)তাঁর পিছনে পিছনে যায় কসাই বাড়িতে গিয়ে মাংস গুলো ছোট ছোট করে কেটে রান্না করে, আর কিছু রুটি বানায়। তার পর ঘরে ঢুকে এক বৃদ্ধ মহিলাকে যত্ন করে ধরে বসায় এবং তার পর মাংস আর রুটি ছোট ছোট করে খাওয়াতে থাকে। মুসা( আ:) অবাক হয়ে সব দেখতে থাকে কিছু ক্ষণ পর তিনি খেয়াল করেন ওই মহিলা কসাইয়ের কানে কানে কি যেনো বলছে আর কসাই তাঁর কথা শুনে মুচকি মুচকি হাসতেছে! খাওয়া শেষ হলে কসাই বাহিরে আসে মুসা (আ:)তাঁর পরিচয় গোপন রেখে তাকে জিজ্ঞেস করে ভাই ওই বৃদ্ধ মহিলা আপনার কানে কানে কি

বৃষ্টি থেমে গেলে ছাতাটাকেও বোঝা মনে হয়৷

বৃষ্টি থেমে গেলে ছাতাটাকেও বোঝা মনে হয়৷ কালি ফুরিয়ে গেলে কলমটাও আবর্জনার ঝুড়িতে জমা হয়। বাসি হয়ে গেলে প্রিয়জনের দেয়া ফুলটাও পরদিন ডাস্টবিনে পাওয়া যায়। পৃথিবীর নিষ্ঠুরতম সত্য হলো আপনার উপকারের কথা মানুষ বেশিদিন মনে রাখবে না। জীবনের সবচেয়ে নিদারুণ বাস্তবতা হলো, কার কাছে আপনি কতদিন প্রায়োরিটি পাবেন, সেটা নির্ভর করবে কার জন্য কতদিন কিছু একটা করার সামর্থ্য আছে তার উপর। এই বাস্তবতা আপনি মানলেও সত্যি, না মানলেও সত্যি। আজ সকালে যে পত্রিকার দাম ১০ টাকা, একদিন পর সে একই পত্রিকার ১ কেজির দাম ১০ টাকা। হাজার টাকা খরচ করে একাডেমিক লাইফে বছরের শুরুতে যে বইগুলো গুরুত্ব দিয়ে কিনেন, বছর শেষে সেই বইগুলোই কেজি মাপে বিক্রি করে দেন। সময় ফুরিয়ে গেলে এভাবেই মূল্য কমতে থাকে সবার, সবকিছুর। আমরা আপাদমস্তক স্বার্থপর প্রাণী। ভিখারিকে ২টাকা দেয়ার আগেও মানুষ চিন্তা করে কতটুকু পূণ্য অর্জন হবে। বিনাস্বার্থে কেউ ভিক্ষুককেও ভিক্ষা দেয় না৷ এতকিছুর পরও চলুন একটু হেসে কথা বলি। রাগটাকে কমাই। অহংকারকে ডুবাই। যদি সুখী হতে চান তবে প্রত্যাশা কমান। আপনি কারো জন্য কিছু করে থাকলে সেটা চিরতরে ভুলে যান। কারণ সেটা যতদিন আপনি

💖💖 কন্যা সন্তান 💖💖

এক গর্ভবতী স্ত্রী তার স্বামীকে জিগ্যেস করলো, “তোমার কি মনে হয়, ছেলে হবে না মেয়ে হবে ?” স্বামী – যদি ছেলে হয় তাহলে ওকে আমি অঙ্ক পড়াবো, ওকে নিয়ে রোজ খেলতে যাবো, মাছ কিভাবে ধরতে হয় সেটা শেখাবো… স্ত্রী- আর যদি মেয়ে হয় ? স্বামী - আর যদি মেয়ে হয় তাহলে তাকে কোন কিছু শেখানোর দরকার নেই। স্ত্রী- কেন ? স্বামী - কারন, আমার মেয়ে আমাকে দ্বিতীয়বার নতুন করে সবকিছু শেখাবে… কি পরতে হবে…কিভাবে খেতে হবে… কোথায় কি বলতে হবে না বলতে হবে… একদিক থেকে দেখলে সে আমার দ্বিতীয় মায়ের মতই…আমি তার জন্য কিছু করতে পারি আর নাই পারি সে আমাকে চিরদিন নিজের হিরো মনে করবে… … যখন আমি কোন কিছু করতে তাকে নিষেধ করবো সে আমাকে বুঝতে চেষ্টা করবে। আর সবসময় তার স্বামীর সঙ্গে আমার তুলনা করবে। সে যে বয়সেই পৌঁছাক, সারাজীবন এটাই চাইবে যে আমি তাকে একটা Baby Doll এর মতই ভালবাসি। মেয়ে বলেই সে আমার জন্য পুরো সংসারের সাথে লড়াই করবে, যখন কেউ আমাকে দুঃখ দেবে সে তাকে কোনদিন ক্ষমা করবে না। স্ত্রী- তার মানে হচ্ছে, তোমার মেয়ে তোমার জন্য যা কিছু করবে তা তোমার ছেলে করতে পারবে না ? স্বামী- সেটা না… এমন হতে পারে আমার ছেলেও এসব করতে পারে… কিন্তু সে শি

আমি কিন্তু সিগারেট খাইনা

স্ত্রী- তুমি সিগারেট খাও? স্বামী- হুম খাই! স্ত্রী- কয়টা খাও? স্বামী- দৈনিক ৫টা খায়! স্ত্রী- কত টাকা করে? স্বামী- ১২ টাকা। স্ত্রী- কত বছর ধরে খাও? স্বামী- ০৭ বছর ধরে! স্ত্রী- তুমি প্রতিদিন ৫টা সিগারেট খাও ১২ টাকা দামের, তাহলে হয় (১২×৫)=৬০ টাকা, মাসে হয় (৬০×৩০)=১৮০০ টাকা, বছরে হয় (১৮০০×১২)=২১,৬০০ টাকা, আর ০৭ বছরে হয় (২১৬০০×০৭)=১,৫১,২০০ টাকা, দেখেছো কত টাকা.......! এই টাকার সিগারেট না খেয়ে টাকা জমায়লে আজকে তোমার একটা হুন্ডা থাকতো বুঝছো? স্বামী- তুমি সিগারেট খাও.....? স্ত্রী- না খাই না। স্বামী- তাহলে তোমার হুন্ডাটা একটু দাও, আমি একটু ঘুরে আসি আর একটা সিগারেট খেয়ে আসি,,,😍😍😍😍😍😍 স্ত্রী- শুনে বেহুঁশ 😂😁😂 বিঃ দ্রঃ আমি কিন্তু সিগারেট খাইনা 😎😎