বাদুয়ারচর গ্রামখানি
বাদুয়ারচর গ্রামখানি এখন আধুনিকতার ছোঁয়া পেয়েছে। তবে কখনোই পিছিয়ে পরা জনপদ ছিল না। শুরু থেকেই একটু অগ্রগামী গ্রাম বলা চলে। গ্রামের সবচেয়ে ভালো দিকগুলোর মধ্যে আছে একটি উচ্চ বিদ্যালয় (বাদুয়ারচর কাজী আবুল হাশেম উচ্চ বিদ্যালয়), একটি মাদ্রাসা, তিনটি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, বেশ কয়েকটি বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, সকল প্রকার সুবিধা সম্বলিত মসজিদ, ঈদগাহ, উপাসনালয়, একটি সরকারী হাসপাতাল, আরও অনেক কিছুর মধ্যে গ্রামের চার পাশ থেকে ঘিরে থাকা চারটি বড় ছোট নদীর অবস্থান। সবচেয়ে বড় আকর্ষন, যার পরিচিতির কল্যাণে এই গ্রাম আজ পুরো জেলা না হলেও সদরে মোটামুটি সবাই জানে চেনে সেটা হল বাদুয়ারচর রেল গেইট বাজার। এই বাজার হচ্ছে আশপাশের কৃষক এবং ক্রেতা সবার জন্য সবচেয়ে সহজে তাজা আর সজীব সবজী, ফলমূল, মাছ, গোস্তের সরবরাহ এবং প্রাপ্তির স্থান।
সাম্প্রতিক কালে রায়পুরা-নয়াপুর রাস্তার কল্যাণে বহুবছরের অবহেলিত জনপদ আজ লোকজনের পদচারনায় আরও বেশি মুখর। সহজেই শহর থেকে বাজার করতে চলে আসেন শত শত লোক আবার শত শত বিক্রেতা এবং কৃষক সবজী, মাছ নিয়ে বসেন সকালের সূর্য উঠার সাথে সাথেই।
আর বিকেলে মানুষের পদচারণা আরও বেড়ে যায় পশ্চিমের হারিদোয়া আর পূর্বের আড়িয়াল খাঁ নদের উপর অপুরুপ প্রকৃতিক সৌন্দর্য্যের মাঝে এক সাড়ে দাড়িয়ে থাকা দুই দু গুণে ৪ টি করে মোট ৮ টি রেল ও সড়ক সেতুর সৌন্দর্য্য উপভোগ করতে। যতদূর চোখ যায় সব ফসলের মাঠ আর নদীর ছোট্ট স্রোতের কলতান। এরই টানে একটু স্বস্তির নিশ্বাস ফেলতে বহুলোক শহর থেকে ছুটে আসেন এই বাদুয়ারচরে।
সাম্প্রতিক কালে রায়পুরা-নয়াপুর রাস্তার কল্যাণে বহুবছরের অবহেলিত জনপদ আজ লোকজনের পদচারনায় আরও বেশি মুখর। সহজেই শহর থেকে বাজার করতে চলে আসেন শত শত লোক আবার শত শত বিক্রেতা এবং কৃষক সবজী, মাছ নিয়ে বসেন সকালের সূর্য উঠার সাথে সাথেই।
আর বিকেলে মানুষের পদচারণা আরও বেড়ে যায় পশ্চিমের হারিদোয়া আর পূর্বের আড়িয়াল খাঁ নদের উপর অপুরুপ প্রকৃতিক সৌন্দর্য্যের মাঝে এক সাড়ে দাড়িয়ে থাকা দুই দু গুণে ৪ টি করে মোট ৮ টি রেল ও সড়ক সেতুর সৌন্দর্য্য উপভোগ করতে। যতদূর চোখ যায় সব ফসলের মাঠ আর নদীর ছোট্ট স্রোতের কলতান। এরই টানে একটু স্বস্তির নিশ্বাস ফেলতে বহুলোক শহর থেকে ছুটে আসেন এই বাদুয়ারচরে।
Comments
Post a Comment