Posts

৪০ হাজার টাকার ফ্রিজ ১৫ হাজার টাকায়। পাবলিকের মাথা পুরাই নষ্ট। অর্ডার পরলো ২০০০।

৪০ হাজার টাকার ফ্রিজ ১৫ হাজার টাকায়। পাবলিকের মাথা পুরাই নষ্ট। অর্ডার পরলো ২০০০। ১৫০০০/= X ২০০০ কত হয়? জী ৩ কোটি টাকা। তিনমাস পর। এই তিন মাসে কিছু আয়ও হলো! যে তিন কোটি টাকা গ্রাহকের কাছ থেকে তুলবে। ৫% হারেও যদি ব্যাংক সুদ নেয় সেটা এক মাসে দাড়াবে ১৫ লাখ টাকা। তিন মাসে ৪৫ লাখ৷ কিছুই না করে শুধু মানুষের টাকা ব্যাংকে রেখে ৪৫ লাখ টাকা তাদের। ১০০টা ফ্রিজ কেনা হলো প্রতিটা ৩৫ হাজার টাকা দিয়ে। খরচ হলোঃ ৩৫ লাখ টাকা। হাতে থাকলো ২ কোটি ৬৫ লাখ টাকা। ১০০ ফ্রিজ ডেলিভারি দেওয়া হলো। যারা ডেলিভারি পেলো তাদের সোনায় সোহাগা। উৎফুল্ল হয়ে ফেসবুকে স্ট্যাটাস আমি পেয়েছি, আমি পেয়েছি। যারা পেলো না তারা ভাবলো আরো কিছুদিন অপেক্ষা করি, যেহেতু অনেকেই পেয়েছে তাই আমিও পাবো। এইবার সাইক্লোন অফারঃ ৩ লাখ টাকার বাইক ১.৫ লাখ টাকায়। পুরান পাগল যারা ছিলো তাদের সংগে নতুন পাগলও যোগ হলো মাথা নষ্টের খেলায়। অর্ডার পরলো ৫০০০। ১৫০০০০/= X ৫০০০ কত হয়? জী ৭৫ কোটি টাকা। ৫% হারেও যদি ব্যাংক সুদ নেয় তাহলে ৭৫ কোটি টাকা রাখলে সেটার পরিমান মাসে দাড়ায় ৩ কোটি ৭৫ লাখ। ৬ মাস পর। এইবারও ১০০ টা বাইক কেনা হলো প্রতি বাইক ২ লাখ ৮০ হাজার টাকায়। খরচ

চুল কাটার পর একটু ঘাড়-পিঠ মালিশ করে নেন??????

সচেতনতামুলক_পোষ্ট বয়স ২৫ বছর । চুল কাটার পর একটু ঘাড়-পিঠ মালিশ করে নেয় ৫-১০ মিনিট। বিনিময়ে তাকে কিছু বকশিশ দেয়। একদিন ঘাড় মালিশ করার সময় কট করে একটা আওয়াজ হয়, একটু সামান্য ব্যথাও করে উঠেছিল। কিন্তু ছেলেটি অতটা গ্রাহ্য করেনি। দু-এক দিন পর সে ঘাড়ে ব্যথা অনুভব করতে লাগল। ক্রমে ব্যথা বাড়ছে। মা ভাবলেন, হয়তো উল্টাপাল্টাভাবে শোয়ার জন্য ঘাড়ে ব্যথা হয়েছে। মা প্রতিদিন ঘাড়ে গরম সেঁক দিতে শুরু করলেন। কিন্তু কিছুতেই ব্যথা কমছে না; বরং দিনদিন বাড়ছেই। একপর্যায়ে ব্যথা হাতের মধ্য আঙ্গুল পর্যন্ত আসতে শুরু করল। ব্যথার জন্য ঘাড় নাড়ানোও তার জন্য কষ্টকর হয়ে উঠল। শেষ পর্য়ন্ত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হলে, চিকিৎসক পরীক্ষা করে বললেন, সারভাইক্যাল ডিস্ক প্রলেপস হয়েছে । ঘাড়ের এম আর আই (MRI) ও নার্ভ কনডাকশন স্টাডি পরীক্ষা করে সেটি প্রমাণিত হলো। মেরুদণ্ডের দু্টি হাড়ের মাঝে এক ধরনের ডিস্ক থাকে সেখান থেকে স্মায়ুগুলো বের হয়ে এসে আমাদের হাতে ছড়িয়ে পড়ে। যখন কোন কারণে ওই ডিস্ক সরে যেয়ে স্মায়ুর উপর চাপ দেয় তখন ব্যথা ঘাড় থেকে হাতের দিকে আসে এটাকে সারভাইক্যাল ইন্টারভার্টিব্রাল ডিস্ক প্রলেপস বলে । এক্ষেত্রে চিকিৎসা হল ঔষধের পাশাপাশ

কিচেন থেকে প্রথমবারের পর আর কিচ্ছু শোনা যায় না। যা কাম কর গিয়া।"....

মালিকের উইস্কির বোতল থেকে কাজের ছেলে আব্দুল জব্বার এক-আধ পেগ মেরে পানি মিশিয়ে আগের লেভেলে রেখে দেয়। ব্যাপারটা বুঝেও এ্যাদ্দিন কিছু বলেননি। আজ পানির মাত্রা বাড়াবাড়ি রকম হওয়ায় ড্রইংরুম থেকেই হাঁকঃ "আব্দুল জব্বার"... কিচেন থেকে জবাবঃ "জ্বে সার!" - "তুই উইস্কিতে পানি মিশাইয়া রাখছস হারামজাদা!" অনেকক্ষন কিচেন থেকে আব্দুলের কোন জবাব না পেয়ে কিচেনে গিয়া মালিকের ঝাড়িঃ "কিরে তরে যা কইলাম, জবাব দেস না ক্যান বদমাশ?" আব্দুলঃ "শুনতে পাই নাই সার!" -"প্রথমবার শুনলি? এরপর কি হইলো হারামজাদা?" - "সার, কিচেন থিকা খালি নামডাই হুনি, আর কিস্যু হুনন যায় না!" - ফাইজলামি করস, ড্রইংরুমে গিয়া আমারে ডাক দে দেখি! আব্দুল ড্রইংরুমে গিয়া জোর গলায়ঃ সার, হুনতে পান? মালিকঃ "হ্যা পাই!" আব্দুলঃ "কাজের বুয়া জরিনারে মোবাইল কিনা দিছে কেডা? কিচেন কোন জবাব নাই। -বাবুর টিচার আপারে সিনেমায় নিয়া গেছিল কেডায়!" কিচেন থেকে এবারও কোন জবাব নাই। মালিক ধীরপায়ে ড্রইংরুমে ফিরে এসে আব্দুলকেঃ "তুই ঠিকই কইছস, কিচেন থেকে প্রথমবারের পর আর কিচ্ছু

পরের দিন..বউ আমার বলে, এখন শরীর কেমন লাগছে ভাইয়া?🥴

মামাতো বোনকে বিয়ে করেছি!🧕 সে আমাকে স্বামী মানে ঠিকই কিন্তু কথায় কথায় ভাইয়া ডাকে!🧓 সেদিন বললাম আম্মুর কাছ থেকে আমার কথা বলে ১ হাজার টাকা আনো!🏎️ সে আম্মুকে গিয়ে বলতেছে ভাইয়া বলছে ১হাজার টাকা দিতে!👲 আমাকে ভাইয়া ডাকতে শুনে আম্মু রীতিমতো অবাক!🤔 আমি তাকে হাজার বার বলেছি আমাকে ভাইয়া ডেকো না লোকে মন্দ বলবে!😞 প্রতিবার উত্তরে সে বলে আপনি তো আমার ভাইয়া, আর ছোটবেলা থেকে ভাইয়া ডেকেছি😇 এখন এটা ছাড়তে পারবো না!আমি আর জবাব দিতে পারি না!রাগ কন্ট্রোল করে চুপ থাকি!😙 আমার বউ আমাকে ভাইয়া ডাকে এটা পুরো মহল্লা জেনে গেছে!এখন বউকে নিয়ে রাস্তায় বেরুলে মানুষ আঙুল তুলে বলে দেখ দেখ ভাই-বোন যাচ্ছে!👫 সেদিন মার্কেট থেকে ফেরার পথে দুটো ছেলে আমাদের দেখে বলতেছে "আহা ভাইবোনের কি ভালোবাসা" এটা শুনে মেজাজ গরম করে ছেলেটাকে মারতে গেলাম বউ আমাকে আটকিয়ে বললো" এসব রাস্তার ছেলেদের সাথে ঝগড়া কইরেন না ভাইয়া"🤼 মেজাজ গেলো আরও চরমে,দিলাম ঠাটিয়ে থাপ্পড়!🖐️থাপ্পড় খেয়ে কান্না করতে করতে বললো" আমাকে মারলেন কেন ভাইয়া?😥 তারপর আমি জ্ঞান হারালাম! পরের দিন..বউ আমার বলে, এখন শরীর কেমন লাগছে ভাইয়া?🥴

মাইগ্রেনের ব্যথা ???

মাইগ্রেনের ব্যথা ??? সাধারণত ২০ থেকে ৩০ বছর বয়সে এই রোগ শুরু হয়। বর্তমানে বিশ্বে প্রায় ১১ শতাংশ বয়স্ক মানুষ মাইগ্রেনজনিত মাথাব্যথায় ভোগেন। মাইগ্রেন কী? মাইগ্রেন এক বিশেষ ধরনের মাথাব্যথা। মাথার যেকোনো এক পাশ থেকে শুরু হয়ে অনেক সময় পুরো মাথায় ব্যথা করে। এতে মস্তিষ্কে স্বাভাবিক রক্তপ্রবাহ ব্যাহত হয়। মস্তিষ্কের বহিরাবরণে যে ধমনিগুলো আছে, সেগুলো মাথাব্যথার শুরুতে স্ফীত হয়ে যায়। মাথাব্যথার সঙ্গে বমি এবং বমি বমি ভাব রোগীর দৃষ্টিবিভ্রম হতে পারে। রাজধানীর ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরো সায়েন্সেস অ্যান্ড হাসপাতালের সহকারী অধ্যাপক এম এস জহিরুল হক চৌধুরী বলেন, সব মাথাব্যথাই মাইগ্রেন নয়। দৃষ্টিস্বল্পতা, মস্তিষ্কের টিউমার, মাথায় অন্য সমস্যার কারণে মাথাব্যথা হতে পারে। মাইগ্রেন একধরনের প্রাইমারি হেডেক, যা নিয়মিত চিকিৎসার মাধ্যমে নিরাময় সম্ভব। চিকিৎসকের অধীনে এবং নিয়মিত চেকআপের মাধ্যমে এ রোগের চিকিৎসা করা উচিত। মাইগ্রেনের ব্যথা চোখের কোনো সমস্যার জন্য হয় না। কেন এবং কাদের বেশি হয়? মাইগ্রেন কেন হয় তা পুরোপুরি জানা যায়নি। তবে এটি বংশগত বা অজ্ঞাত কোনো কারণে হতে পারে। এটি সাধারণত পুরুষের চেয়ে নারীদের বেশি

লটকনের পুষ্টি ও ঔষধি গুণ

লটকনের পুষ্টি ও ঔষধি গুণ: 👉 হাড় গঠনে সহায়তা করে। 👉 রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। 👉 গরমে তৃষ্ণা মিটায়। 👉 খনিজ উপাদানে ভরপুর। 👉 কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়। 👉 'গনোরিয়া' রোগের প্রতিষেধক হিসেবে কাজ করে লটকনের বীজ। 👉 ডায়রিয়া দূর করতে লটকন গাছের পাতার গুঁড়া বেশ কাজে দেয়। 👉 লটকনের পাতা ও শিকড় খেলে পেটের নানা অসুখ ও জ্বর ভালো হয়ে যায়। 👉 ঠাণ্ডা-কাশি সারাতে বেশ কার্যকর। 👉 দাঁতের নানা ধরনের সমস্যার সমস্যার সমাধান করে থাকে লটকন। 👉 উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে বেশ উপকারি। 👉 শরীরের রক্তশূন্যতা পূরণ করে। 👉 লটকনে থাকা ফাইবার হজমক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। 👉 ভিটামিন সি ত্বক, দাঁত ও হাড় সুস্থ রাখে। 👉 চর্মরোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে। 👉 লটকন গা গোলানো ও বমি বমিভাব দূর করতে পারে। 👉 মানসিক চাপ কমে। 👉 মুখের স্বাদ বৃদ্ধি পায় এবং খাবারের রুচি বাড়ে।

শিক্ষামন্ত্রী শিক্ষাঙ্গন খোলে দিয়েছেন। আজ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার প্রথম দিন।

শিক্ষামন্ত্রী শিক্ষাঙ্গন খোলে দিয়েছেন। কেননা করোনা পড়াশোনা শেষ করে শিক্ষিত হয়ে গেছে এবং শিক্ষাঙ্গন ছেড়ে চলেও গেছে। আজ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার প্রথম দিন। ক্লাস টিচার এসে স্বাগত বক্তব্য শেষে হাজিরা ডাকা শুরু করেছেন। শিক্ষক:- রোল এক...! ছাত্র:- লাব্বাইক! — দুই! — লাব্বাইক! — তিন! — নাই স্যার। — কেনো, রাবেয়া আসলো না কেনো? — স্যার, রাবেয়া এখন শ্বশুর বাড়িতে আছে। স্বামীর ঘরে পড়াশোনা করছে, হা হা হা। — ও, আচ্ছা। রোল চার...! ছাত্র:- চার রোল কার স্যার? চশমাটা একটু ঠিক করে নিয়ে শিক্ষক বললেন:- ছাদেক কোথায়? কাঁদো কাঁদো গলায় এক ছাত্র বললো:- ছাদেক আমাদের মাঝে আর নেই! — নেই মানে! কবে মরলো? — মরবে কেনো? — তাহলে? — সে ভেবেছে হয়ত এই জনমে আর শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলবে না, শুধু খোলার তারিখই দিয়ে যাবে। তাই সে সিদ্ধান্ত নিলো সে আর থাকবে না। একদিন ভোরে উঠে দেখি সে আর আমাদের মাঝে নেই! সে গার্মেন্টসে ভর্তি হয়ে গেছে! — বলিস কী রে! কী সাঙ্ঘাতিক! আচ্ছা, তারপর পাঁচ...! পিছনে বসা এক ছাত্র:- এটা আবার কার রোল? — আশিক কোথায়? — আমিই তো আশিক। আমার রোল পাঁচ! আমি এত ভালো ছাত্র ছিলাম! ওরে বাবা!