Posts

উট

"উটের দিকে তাকিয়ে দেখেছ, কীভাবে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে?” (সূরা গাশিয়াহ ১৭) উট প্রকৃতির এক মহাবিস্ময়, এটি ৫৩ ডিগ্রি গরম এবং মাইনাস-১ ডিগ্রি শীতেও টিকে থাকে। মরুভূমির উত্তপ্ত বালুর উপর ঘণ্টার পর ঘণ্টা পা ফেলে রাখে। কোনো পানি পান না করে মাসের পর মাস চলে। মরুভূমির বড় বড় কাঁটাসহ ক্যাকটাস খেয়ে ফেলে। দেড়শ কেজি ওজন পিঠে নিয়ে শত মাইল হেঁটে পার হয়। উটের মত এত অসাধারণ ডিজাইনের প্রাণী প্রাণীবিজ্ঞানীদের কাছে এক মহাবিস্ময়। মানুষসহ বেশিরভাগ স্তন্যপায়ী প্রাণীর দেহের তাপমাত্রা সাধারণত ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের (৯৮ ডিগ্রি ফারেনহাইট) এর আশেপাশে থাকে। যদি দেহের অভ্যন্তরীণ তাপমাত্রা বেড়ে ৩৮.৫ ডিগ্রির (১০২ ফা) বেশি হয়ে যায়, তখন অভ্যন্তরীণ অঙ্গগুলোর ক্ষতি হতে থাকে। ৪০ ডিগ্রির (১০৪ ফা) বেশি হয়ে গেলে লিভার, কিডনি, মস্তিষ্ক, খাদ্যতন্ত্র ব্যাপক ক্ষতি হয়। ৪১ ডিগ্রি (১০৫ ফা) তাপমাত্রায় শরীরের কোষ মরে যেতে শুরু করে। একারণেই যখন স্তন্যপায়ী প্রাণীদের অভ্যন্তরীণ তাপমাত্রা স্বাভাবিকের থেকে বেড়ে যায়, তখন শরীর ঘেমে বাড়তি তাপ বের করে দিয়ে ঠাণ্ডা হয়ে যায়। কিন্তু উটের জন্য এভাবে পানি অপচয় করা বিলাসিতা। কারণ মরুভূমিতে সবচেয়ে

ক্যান্সার সচেতনতা

#ক্যান্সার_সচেতনতাঃ ওশ স্টেট মেডিকেল ইউনিভার্সিটি, মস্কো, রাশিয়ার ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ ডা. গুপ্তপ্রসাদ রেড্ডি (বি ভি) বলেছেন, ক্যান্সার কোনো মরণব্যাধি নয়, কিন্তু মানুষ এই রোগে মারা যায় শুধুমাত্র উদাসীনতার কারণে। তার মতে, মাত্র দুটি উপায় অনুসরণ করলেই উধাও হবে ক্যান্সার। উপায়গুলো হচ্ছে:- ১. প্রথমেই সব ধরনের সুগার বা চিনি খাওয়া ছেড়ে দিন। কেননা, শরীরে চিনি না পেলে ক্যান্সার সেলগুলো এমনিতেই বা প্রাকৃতিকভাবেই বিনাশ হয়ে যাবে। ২. এরপর এক গ্লাস গরম পানিতে একটি লেবু চিপে মিশিয়ে নিন। টানা তিন মাস সকালে খাবারের আগে খালি পেটে এই লেবু মিশ্রিত গরম পানি পান করুন। উধাও হয়ে যাবে ক্যান্সার। মেরিল্যান্ড কলেজ অব মেডিসিন- এর একটি গবেষণায় বলা হয়েছে, কেমোথেরাপির চেয়ে এটি হাজার গুণ ভাল। ৩. প্রতিদিন সকালে ও রাতে তিন চা চামচ অর্গানিক নারিকেল তেল খান, ক্যান্সার সেরে যাবে। চিনি পরিহারের পর নিচের দুটি থেরাপির যেকোনো একটি গ্রহণ করুন। ক্যান্সার আপনাকে ঘায়েল করতে পারবে না। তবে অবহেলা বা উদাসীনতার কোনো অজুহাত নেই। উল্লেখ্য, ক্যান্সার সম্পর্কে মানুষকে সচেতন করতে ডা. গুপ্তপ্রসাদ গত পাঁচ বছর ধরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ বিভ

সন্দেহ

বউ নিয়ে প্রচুর বিপদে আছি। এতো সন্দেহ করে আমাকে। সেদিন কলিংবেল টিপলাম। দরজা খুলে দিল বউ। ঢুকতেই বউ বাঁধা দিল। শার্টের গন্ধ শুঁকে বলল, - তুমি সিগারেট টেনেছ? - না তো। তুমি জানো আমি সিগারেট টানি না। - শার্টে গন্ধ পাচ্ছি। - আরে গন্ধ পেলেই আমি টানছি এমন নাকি! বন্ধুরা টানসে। ওদের সিগারেটের ধোঁয়া শার্টে লাগসে। - তাই নাকি? সত্যি তো? - সত্যি রে বাবা। - আচ্ছা। পরের বার আড্ডা শেষে পারফিউম দিয়ে ঘরের কলিংবেল বাজালাম। এবার আর সিগারেটের গন্ধ পাওয়া যাবে না। কিন্তু বউ এবারো বাঁধা দিল। - কি ব্যাপার কোন মেয়ের সাথে ডেটিং করলা? - আরে আশ্চর্য মেয়ে কোথায় পাব? বউ থাকতে অন্য মেয়ে লাগে নাকি! - তো এত দামী পারফিউম দিয়েছ কেন? পারফিউম ছেলেরা কখন দেয় আমি জানি না নাকি? আর তুমি তো বদের হাড্ডি... অতঃপর চেঁচামেচি শুরু। মেয়েরা এতো চেঁচাতে পারে কেমতে? এরপর তুলা পকেটে রাখব। চেঁচানো শুরু করলেই কানে তুলা দিব। তারপর থেকে অফিস শেষে সোজা বাসায় আসলাম। তাতেও বউয়ের সমস্যা। - কি ব্যাপার আজ পারফিউমের গন্ধ নেই, সিগারেটের গন্ধ নেই। অন্য কোথাও ছিলে নিশ্চয়। - কি বলছ এসব? অফিস না করে কোথায় থাকব? - কোথায় থাকবে তা আমি কেমনে বল

৪০ হাজার টাকার ফ্রিজ ১৫ হাজার টাকায়। পাবলিকের মাথা পুরাই নষ্ট। অর্ডার পরলো ২০০০।

৪০ হাজার টাকার ফ্রিজ ১৫ হাজার টাকায়। পাবলিকের মাথা পুরাই নষ্ট। অর্ডার পরলো ২০০০। ১৫০০০/= X ২০০০ কত হয়? জী ৩ কোটি টাকা। তিনমাস পর। এই তিন মাসে কিছু আয়ও হলো! যে তিন কোটি টাকা গ্রাহকের কাছ থেকে তুলবে। ৫% হারেও যদি ব্যাংক সুদ নেয় সেটা এক মাসে দাড়াবে ১৫ লাখ টাকা। তিন মাসে ৪৫ লাখ৷ কিছুই না করে শুধু মানুষের টাকা ব্যাংকে রেখে ৪৫ লাখ টাকা তাদের। ১০০টা ফ্রিজ কেনা হলো প্রতিটা ৩৫ হাজার টাকা দিয়ে। খরচ হলোঃ ৩৫ লাখ টাকা। হাতে থাকলো ২ কোটি ৬৫ লাখ টাকা। ১০০ ফ্রিজ ডেলিভারি দেওয়া হলো। যারা ডেলিভারি পেলো তাদের সোনায় সোহাগা। উৎফুল্ল হয়ে ফেসবুকে স্ট্যাটাস আমি পেয়েছি, আমি পেয়েছি। যারা পেলো না তারা ভাবলো আরো কিছুদিন অপেক্ষা করি, যেহেতু অনেকেই পেয়েছে তাই আমিও পাবো। এইবার সাইক্লোন অফারঃ ৩ লাখ টাকার বাইক ১.৫ লাখ টাকায়। পুরান পাগল যারা ছিলো তাদের সংগে নতুন পাগলও যোগ হলো মাথা নষ্টের খেলায়। অর্ডার পরলো ৫০০০। ১৫০০০০/= X ৫০০০ কত হয়? জী ৭৫ কোটি টাকা। ৫% হারেও যদি ব্যাংক সুদ নেয় তাহলে ৭৫ কোটি টাকা রাখলে সেটার পরিমান মাসে দাড়ায় ৩ কোটি ৭৫ লাখ। ৬ মাস পর। এইবারও ১০০ টা বাইক কেনা হলো প্রতি বাইক ২ লাখ ৮০ হাজার টাকায়। খরচ

চুল কাটার পর একটু ঘাড়-পিঠ মালিশ করে নেন??????

সচেতনতামুলক_পোষ্ট বয়স ২৫ বছর । চুল কাটার পর একটু ঘাড়-পিঠ মালিশ করে নেয় ৫-১০ মিনিট। বিনিময়ে তাকে কিছু বকশিশ দেয়। একদিন ঘাড় মালিশ করার সময় কট করে একটা আওয়াজ হয়, একটু সামান্য ব্যথাও করে উঠেছিল। কিন্তু ছেলেটি অতটা গ্রাহ্য করেনি। দু-এক দিন পর সে ঘাড়ে ব্যথা অনুভব করতে লাগল। ক্রমে ব্যথা বাড়ছে। মা ভাবলেন, হয়তো উল্টাপাল্টাভাবে শোয়ার জন্য ঘাড়ে ব্যথা হয়েছে। মা প্রতিদিন ঘাড়ে গরম সেঁক দিতে শুরু করলেন। কিন্তু কিছুতেই ব্যথা কমছে না; বরং দিনদিন বাড়ছেই। একপর্যায়ে ব্যথা হাতের মধ্য আঙ্গুল পর্যন্ত আসতে শুরু করল। ব্যথার জন্য ঘাড় নাড়ানোও তার জন্য কষ্টকর হয়ে উঠল। শেষ পর্য়ন্ত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হলে, চিকিৎসক পরীক্ষা করে বললেন, সারভাইক্যাল ডিস্ক প্রলেপস হয়েছে । ঘাড়ের এম আর আই (MRI) ও নার্ভ কনডাকশন স্টাডি পরীক্ষা করে সেটি প্রমাণিত হলো। মেরুদণ্ডের দু্টি হাড়ের মাঝে এক ধরনের ডিস্ক থাকে সেখান থেকে স্মায়ুগুলো বের হয়ে এসে আমাদের হাতে ছড়িয়ে পড়ে। যখন কোন কারণে ওই ডিস্ক সরে যেয়ে স্মায়ুর উপর চাপ দেয় তখন ব্যথা ঘাড় থেকে হাতের দিকে আসে এটাকে সারভাইক্যাল ইন্টারভার্টিব্রাল ডিস্ক প্রলেপস বলে । এক্ষেত্রে চিকিৎসা হল ঔষধের পাশাপাশ

কিচেন থেকে প্রথমবারের পর আর কিচ্ছু শোনা যায় না। যা কাম কর গিয়া।"....

মালিকের উইস্কির বোতল থেকে কাজের ছেলে আব্দুল জব্বার এক-আধ পেগ মেরে পানি মিশিয়ে আগের লেভেলে রেখে দেয়। ব্যাপারটা বুঝেও এ্যাদ্দিন কিছু বলেননি। আজ পানির মাত্রা বাড়াবাড়ি রকম হওয়ায় ড্রইংরুম থেকেই হাঁকঃ "আব্দুল জব্বার"... কিচেন থেকে জবাবঃ "জ্বে সার!" - "তুই উইস্কিতে পানি মিশাইয়া রাখছস হারামজাদা!" অনেকক্ষন কিচেন থেকে আব্দুলের কোন জবাব না পেয়ে কিচেনে গিয়া মালিকের ঝাড়িঃ "কিরে তরে যা কইলাম, জবাব দেস না ক্যান বদমাশ?" আব্দুলঃ "শুনতে পাই নাই সার!" -"প্রথমবার শুনলি? এরপর কি হইলো হারামজাদা?" - "সার, কিচেন থিকা খালি নামডাই হুনি, আর কিস্যু হুনন যায় না!" - ফাইজলামি করস, ড্রইংরুমে গিয়া আমারে ডাক দে দেখি! আব্দুল ড্রইংরুমে গিয়া জোর গলায়ঃ সার, হুনতে পান? মালিকঃ "হ্যা পাই!" আব্দুলঃ "কাজের বুয়া জরিনারে মোবাইল কিনা দিছে কেডা? কিচেন কোন জবাব নাই। -বাবুর টিচার আপারে সিনেমায় নিয়া গেছিল কেডায়!" কিচেন থেকে এবারও কোন জবাব নাই। মালিক ধীরপায়ে ড্রইংরুমে ফিরে এসে আব্দুলকেঃ "তুই ঠিকই কইছস, কিচেন থেকে প্রথমবারের পর আর কিচ্ছু

পরের দিন..বউ আমার বলে, এখন শরীর কেমন লাগছে ভাইয়া?🥴

মামাতো বোনকে বিয়ে করেছি!🧕 সে আমাকে স্বামী মানে ঠিকই কিন্তু কথায় কথায় ভাইয়া ডাকে!🧓 সেদিন বললাম আম্মুর কাছ থেকে আমার কথা বলে ১ হাজার টাকা আনো!🏎️ সে আম্মুকে গিয়ে বলতেছে ভাইয়া বলছে ১হাজার টাকা দিতে!👲 আমাকে ভাইয়া ডাকতে শুনে আম্মু রীতিমতো অবাক!🤔 আমি তাকে হাজার বার বলেছি আমাকে ভাইয়া ডেকো না লোকে মন্দ বলবে!😞 প্রতিবার উত্তরে সে বলে আপনি তো আমার ভাইয়া, আর ছোটবেলা থেকে ভাইয়া ডেকেছি😇 এখন এটা ছাড়তে পারবো না!আমি আর জবাব দিতে পারি না!রাগ কন্ট্রোল করে চুপ থাকি!😙 আমার বউ আমাকে ভাইয়া ডাকে এটা পুরো মহল্লা জেনে গেছে!এখন বউকে নিয়ে রাস্তায় বেরুলে মানুষ আঙুল তুলে বলে দেখ দেখ ভাই-বোন যাচ্ছে!👫 সেদিন মার্কেট থেকে ফেরার পথে দুটো ছেলে আমাদের দেখে বলতেছে "আহা ভাইবোনের কি ভালোবাসা" এটা শুনে মেজাজ গরম করে ছেলেটাকে মারতে গেলাম বউ আমাকে আটকিয়ে বললো" এসব রাস্তার ছেলেদের সাথে ঝগড়া কইরেন না ভাইয়া"🤼 মেজাজ গেলো আরও চরমে,দিলাম ঠাটিয়ে থাপ্পড়!🖐️থাপ্পড় খেয়ে কান্না করতে করতে বললো" আমাকে মারলেন কেন ভাইয়া?😥 তারপর আমি জ্ঞান হারালাম! পরের দিন..বউ আমার বলে, এখন শরীর কেমন লাগছে ভাইয়া?🥴