Posts

Showing posts from 2021

আলবার্ট_আইনস্টাইন” এর জীবনের 12 টি মজার ঘটনা

♦1. একবার এক অনুষ্ঠানে আইনস্টাইনকে জিজ্ঞেস করা হলো, ‘আপনি একটু সহজ করে আপনার তত্ত্বটা আমাদের বোঝাবেন?’ আইনস্টাইন তখন এই গল্পটা শোনালেন। আমি একবার বন্ধুর সঙ্গে হাঁটছিলাম। বন্ধুটি ছিল অন্ধ। আমি বললাম, দুধ পানকরতে ইচ্ছা করছে। ‘দুধ?’ বন্ধুটি বলল, ‘পান করা বুঝি, কিন্তু দুধ কী জিনিস?’ ‘একটা সাদা তরল পদার্থ।’ বললাম আমি। ‘তরল আমি বুঝি, কিন্তু সাদা জিনিসটা কী?’ ‘বকের পালকের রং।’ ‘পালক আমি বুঝি, কিন্তু বক কী?’ ‘ঘাড় কুঁজো বা বাঁকানো ঘাড়ের এক পাখি।’ ‘ঘাড় সে তো বুঝি। কিন্তু এই কুঁজো কথাটার মানে কী?’ এরপর আর ধৈর্য থাকে, বলুন! আমি তার হাতটা ধরে এক ঝটকায় টানটান করলাম। বললাম, ‘এটা এখন একদম সোজা, তাই না। তারপর ধরো, কনুই বরাবর এটা ভেঙে দিলাম। এবার তোমার হাতটা যেমন আছে সেটাকেই কুঁজো বা বাঁকানো বলে, বুঝলে?’ ‘আহ্!’ অন্ধ বন্ধু বলল, ‘এবার বুঝেছি, দুধ বলতে তুমি কী বুঝিয়েছ। . . ♦2. আইনস্টাইনকে প্রাচীন গণিতের ইতিহাসবিদ অটো নিউগেব্যুর বলেছেন, ‘কিংবদন্তি’। কিন্তু এই কিংবদন্তি মানুষটি তুলনামূলক দেরিতে কথা বলতে শেখেন। ফলে তাঁর মা-বাবা খুব দুশ্চিন্তায় পড়ে যান। তো, একদিন রাতে খাবার টেবিলে সবাই আছেন। আইনস্টাইনও।

যারা এসএসসিতে এ+ পাইছো

(১) যারা এসএসসিতে এ+ পাইছো তোমাদের অভিনন্দন। তোমরা ডাক্তার-ইঞ্জিনিয়ার-বিসিএস ক্যাডার হইবা। (২) যারা এ মাইনাস/এ/বি পাইছো তোমাদের ডাবল অভিনন্দন। তোমরা সচিব বা সরকারের উর্ধতন আমলা হইবা। সচিব/আমলা হইয়া ১ম গ্রুপরে দৌড়ানির উপরে রাখবা। (৩) যারা টেনেটুনে পাশ করেছো তোমাদের ট্রিপল অভিনন্দন। তোমরা প্রথমে ব্যবসায়ী হইবা। এরপর মন্ত্রী হইবা। মন্ত্রী হইয়া উপরের দুই গ্রুপরে দৌড়ানির উপরে রাখবা। (৪) শুদ্ধভাবে বাপের নাম আর খালুর নাম লেখতে পারলেই এসএসসি পাশ। এই অবস্থায়ও যারা পাশ করতে পারো নাই তোমাদেরও অভিনন্দন। তোমরা অনলাইন সাংবাদিক/ইউটিউবার হইবা। সাংবাদিক/ইউটিউবার হইয়া ১৮ কোটি মানুষরে দৌড়ের উপরে রাখবা।

If words and figure do not match, payment will be declined.... 😂😀😁

আপনারা কি জানেন ব্যাংকের চেকে টাকার অঙ্ক ওয়ার্ড ও ফিগার দুটোতেই লেখা বাধ্যতা মূলক কেন? না জানা থাকলে নিচের লেখাটি পড়ুন। বিকেল ৪.৩০ ব্যাঙ্ক দিনের মতো বন্ধ হবার সময় ব্রাঞ্চ ম্যানেজার অত্যন্ত মিষ্টি, সুরেলা কণ্ঠে এক মহিলার ফোন পেলেন। ফোনের ওপার হতে সেই লাস্যময়ী রমণী পাহাড়ের ওপর থেকে ঝরে পড়া ঝর্নার মতো কলকলিয়ে বললেন, "স্যার, আমার দুলক্ষ টাকা অত্যন্ত প্রয়োজন। আমি দশ মিনিটের মধ্যে চেক নিয়ে আসছি, আপনি কি আমার জন্যে একটু অপেক্ষা করবেন? মহিলার সুমধুর কণ্ঠস্বরে ব্রাঞ্চ ম্যানেজার অভিভূত হয়ে গেলেন আর ক্যাশিয়ারকে দুলক্ষ টাকা রেডি রাখার নির্দেশ দিলেন। ক্যাশ বন্ধ করে বাড়ি যাওয়ার সময় ক্যাশিয়ার গজগজ করতে করতে দু লাখ টাকা রেডি করলেন। এরই মধ্যে এক মোটা বেঢপ যৌবন অস্তগামী এক মহিলা থপ থপ করে ব্রাঞ্চ ম্যানেজারের অফিসের দরজা ঈষৎ ফাঁক করে সেই সুরেলা গলায় বললেন, "স্যার ভিতরে আসতে পারি"? ম্যানেজার এতক্ষণ যে এক সুন্দরী মহিলার চেহারা মানসলোকে দর্শন করছিলেন... বাস্তবের এই বেঢপ, যৌবন অস্তগামী মহিলাকে দেখে ক্ষণকালের জন্যে বাকরুদ্ধ হয়ে গেলেন। পরক্ষনেই নিজেকে সামলে নিয়ে বললেন, &quo

পুলিশের কোনো টিম খালি নেই

😀😀😀😀😀😀😀😀 81 বছরের বৃদ্ধ মহিলা,, মধ্যরাতে 85 বছর বয়সী স্বামীর ঘুম ভাঙিয়ে বললেন - "দেখো তো,, গ্যারেজে লাইট জ্বলছে,, গিয়ে লাইট বন্ধ করে এসো।।" বৃদ্ধের কাঁচা ঘুম ভেঙ্গে গেলো,, অনেক কষ্টে কোনোরকমে উঠে,, দরজা খুলে গ্যারেজের কাছাকাছি পৌঁছে দেখে,, 5/6 জন চোর গ্যারেজের দরজা ভেঙ্গে চলেছে।। বৃদ্ধ লোকাল থানায় ফোন করে।। -- "হ্যালো স্যার,, বাড়িতে আমরা কেবল দুইজন বয়স্ক মানুষ রয়েছি,, কয়েকজন চোর এসে আমার গ্যারেজ ভেঙ্গে চলেছে।। প্লীজ,, হেল্প করুন।।দয়াকরে পুলিশ টিম পাঠিয়ে দিন।। আমার ঠিকানা হলো....................." ওদিক থেকে জবাব এলো - "ঠিক আছে স্যার।। চিন্তা করবেন না।। আপনার ঠিকানা নোট করে নিলাম।। আমাদের টিম বিভিন্ন এলাকায় টহল দিতে গেছে,, ফিরে এলেই আপনার বাড়িতে পাঠিয়ে দেবো।।" উত্তর শুনে বুড়োর মাথা গরম।। রক্ত টগবগ করে ফুটছে,, প্রেসার বেড়ে গেছে।। ওদিকে চোরের দল তালা ভাঙার চেষ্টা করে চলেছে।। পাঁচ মিনিট পর আবার বুড়ো পুলিশ ষ্টেশনে ফোন করে --"শুনুন,, একটু আগে ................ ঠিকানা থেকে আপনাকে ফোন করেছিল।। আপাতত পুলিশ টিম পাঠাতে হবে না।।" ফো

'টর'

#শাশুড়ী ও তার হবু জামাইয়ের কথোপকথন শোনেন! 👇 শাশুড়ি তার হবু জামাইকে বলছেন, "বাবা" বিয়েতে তুমি কি কি উপহার চাও? জামাইঃ কি যে বলেন মা ! আপনার মেয়ে তো নিজেই গুণবতী...আমার আর কি চাই!! "আমাকে আপনি শুধু "টর" দিবেন, তাহলেই হবে" শাশুড়ীঃ (খুব অবাক হয়ে) "টর" জিনিসটা কি বাবা? খুলে বলো কি তো? 🤔 জামাইঃ (কাচুমাচু করে) এই ধরুন মা... ""রেফ্রিজারে' টর,, জেনারে' টর,,স্কু' টর,, কম্পিউ' টর,,ধরুন গিয়ে যেকোন ধরনের ""টর"" ... শাশুড়ীঃ (মজা করে) ওলে আমার আদরের জামাই,, It doesn't ম্যাটর। তুমি তো একজন মাষ্টর, আমিও তোমাকে পরাতে জানি সুয়ে'টর! "তারপর তোমার হাতে তুলে দেবো আমার ড'টর,,,সে হবে তোমার মেন্টর। তার হাতে থাকবে একটা হান'টর,, "সে তোমাকে দিয়ে রান্না করাবে ম'টর + টমে'টর" রান্না খারাপ হলে শরীরে ঢালবে হট ওয়া'টর,, "তখন তোমাকে দেখতে লাগবে বে"টর কি বুঝলে মিস্'টর !! ... "এই কথা শুনে জামাই দিলো এক দৌড় ! ঠিক যেনো হেলিকপ' টর"!! 😄 I am not এটার রাইটর, only কালেক&#

এটাকে ভাগ বল

#প্রাইভেট_টিচার বার বার মেয়েটার হাত ধরছিলো। মেয়েটা বিরক্ত হয়ে স্যার কে বললো আপনি বার বার আমার হাত কেন ধরছেন? 🤨 ,,,,,,,টিচারঃ পাচঁ বার আমি তোমার হাত ধরেছি। তারমানে তুমিও পাচঁ বার আমার হাত ধরেছো। 🤝 ৫+৫= কত হয়? .....................ছাত্রীঃ ১০ টিচারঃ এটাকে যোগ + বলে। ,পাঁচ বার তুমি হাত ছাড়িয়ে নিয়েছো... ১০-৫= কত হয়? ,,,,,,,,,,,ছাত্রীঃ ৫ টিচারঃ এটাকে বিয়োগ - বলে। পাঁচ বার তুমি বিরক্ত হয়েছো। ৫×৫= কত হয়? ,,,ছাত্রীঃ ২৫ টিচারঃ এটাকে গুন x বলে। ...........দরজার ওপাশ থেকে মেয়েটির বাবা সব শুনে ভিতরে এসে এক লাথি মেরে টিচার কে বের করে দিয়ে বললো এটাকে ভাগ বলে,,,,🤣🤣🤣

চরম প্রতিশোধ

😀😀চরম প্রতিশোধ😀😀 ছাত্র জীবনে একদিন এক নোয়াখাইল্যা মেয়ে টুম্পা আমায় বলে বসলো তোমাকে ছাড়া আমি বাচঁবোনা। জিজ্ঞেস করলাম,কিসের জন্য? বললো,তা বলতে পারবে না তো এখন আমায় কি করতে হবে? বললো সময় দিবা,প্রচুর সময় দিবা আমাকে,কাছে কাছে থাকবা। বললাম তাহলে একটা হাতঘড়ি কিনে দিতে হবে আমায়। টুম্পা তায়ই করলো,আমায় একটা হাত ঘড়ি কিনে দিলো, ফড়িংয়ের মত উড়তেছিলাম দু'জনে, কলেজের ঝালমুড়িওয়ালা,ফুসঁকাওয়ালা এমনকি ডাবওয়ালাও আমাদের খুব চিনতো। আমাদের কোনদিন কাউকে একা দেখলে তারা খুব আফসোস করতো, আমরাই তাদের উল্টো শান্তনা দিতাম। দেখতে দেখতে আমাদের লেখাপড়া শেষ হয়ে গেল, একদিন টুম্পার বাবা এসে হুট করে টুম্পাকে ঢাকা থেকে নিয়ে গেল নোয়াখালী গ্রামের বাড়িতে। আমিও হোস্টেল ছেড়ে উত্তরায় চলে এলাম এক ছোট কোম্পানির ম্যানেজার হয়ে। এখন টুম্পার সাথে দেখা না হলেও নিয়মিত কথা হয় রাত ১২ টার পরে। একদিন ও বললো তাদের পরিবার থেকে ছেলে খোঁজা হচ্ছে। কিছুটা চিন্তিত হলাম, সেইই দেখি উল্টো আমায় শান্তনা দিয়ে বললো,টেনশন করোনা, আমি টুম্পা নোয়াখালীর মাইয়া,যা চাই তাই করতে পারি। তার আগে একটা কাজ করতে হবে তোমায়, বললাম, বলো কি কাজ? পোস্টিং নিয়ে নোয়াখাল

কালো চামড়া

আমার স্ত্রী দেখতে কালো বলে আমার মা আগে থেকেই বলে রেখেছে আমার স্ত্রী ভুলেও যেন সকালে আমার ছোট বোনের রুমে না যায়। আমার ছোট বোন ৭মাসের প্রেগন্যান্ট।মেয়ের যেন এই অবস্থায় কোন অযত্ন না হয় তাই মা ছোট বোনকে নিজের কাছে এনে রেখেছেন। সেদিন সকালে ছোট বোনের চিৎকার শুনে ঘুম ভেঙে গেলো। তড়িঘড়ি করে বোনের রুমে গেলাম। ভাবলাম বোনের আবার কোন সমস্যা হলো না কি। রুমে গিয়ে দেখি আমার ছোট বোন আমার স্ত্রীকে বলছে, -”তোমাকে না বলেছি সকাল সকাল আমার রুমে না আসতে।সকালে ঘুম থেকে উঠে তোমার চেহাটা দেখলেই আমার মেজাজ খারাপ হয়ে যায়।” আমি আমার ছোট বোনকে বললাম, --তোর রুমে এসেছে বলে কি হয়েছ? তাছাড়া আমার বউয়ের চেহারার মাঝে কি এমন আছে যার জন্য তোর মেজাজ খারাপ হয়ে যায়? ছোটবোন কিছু না বলে চুপ হয়ে আছে। অন্য রুম থেকে তখন মা এসে বললো, -” সকালে ঘুম থেকে উঠে অলক্ষ্মীর চেহারা দেখলে কার মেজাজ ভালো থাকে? আমার মেয়েটার কয়েকদিন পর বাচ্চা হবে। মেয়েদের বাচ্চা হবার আগে আগে যার চেহারা বেশি বেশি দেখবে বাচ্চা তার মতই হবে। আমি চাই না আমার মেয়ের সন্তান তোর বউয়ের মত হোক। দুনিয়ার সব মানুষ তো তোর মত বোকা না যে কালো চামড়ার মেয়ে বিয়ে করবে।” আমি আমা

আই লাভ ইউ অল

ভারতের একটা শহরের পঞ্চম শ্রেণী প্রাথমিক স্কুলের এক শিক্ষিকা,যাঁর অভ্যাস ছিল, ক্লাস শুরু হওয়ার আগে রোজ তিনি "আই লাভ ইউ অল" বলতেন। কিন্তু তিনি জানতেন, তিনি সত্য বলছেন না। তিনি জানতেন ক্লাসের সবাই কে এক রকম ভাবে তিনি ভালবাসেন না। রাজু নামে একটা বাচ্চা ক্লাসে যাকে তিনি মোটেও সহ্য করতে পারতেন না। রাজু ময়লা জামা-কাপড় পড়ে স্কুলে আসতো। তার চুলগুলো থাকত উষ্কো-খুষ্কো, খোলা থাকে জুতার বকলেস,শার্টের কলারে ময়লা দাগ, ক্লাসে পড়া বোঝানোর সময়ও সে থাকে খুব অন্য মনস্ক। মিস এর বকুনি খেয়ে, চমকে তাঁর দিকে তাকিয়ে থাকতো সে। কিন্তু তার শূন্য দৃষ্টি দেখে স্পষ্ট বোঝা যেত যে, রাজু শারীরিক ভাবে ক্লাসে উপস্থিত থাকলেও তার মন অন্য কোনখানে উধাও হয়ে গেছে, রাজুর প্রতি ধীরে ধীরে মিস এর মনে ঘৃণার উদ্রেক হলো। রাজু ক্লাসে ঢুকতেই, মিসের সমালোচনার শিকার হতো। সব রকম খারাপ কাজের উদাহরন রাজুর নামে হতে থাকল। বাচ্চারা তাকে দেখে আর খিলখিল করে হাসে, মিসও তাকে অপমান করে আনন্দ পান। রাজু যদিও এইসব কথার কোনও উত্তর দিতো না। মিস এর তাকে নিষ্প্রাণ পাথর বলে মনে হতো, যার মধ্যে অনুভূতি নামে কোন জিনিস ছিলো না। সমস্ত ধমক, ব্যঙ্গ-

যুবক, Evaly, ডেসটিনি, e -Orange, SPC, ring id, এহছান, আলিশা mLM এর হোতারা ঘুরে ফিরে আসবে

কোন এক গ্রামে অনেক বানর ছিল। একদিন সেখানে এক দরবেশ বাবার আবির্ভাব ঘটলো। তিনি তার বিশাল শাগরেদ দল নিয়ে গ্রামে আস্তানা গাড়লেন। প্রথমদিনেই দরবেশের শাগরেদগণ ঘোষণা দিলেন যে, বাবা বানর কিনবেন। প্রতিটি বানর ১০ টাকা করে। . ১০ টাকার জন্য কে আর বানরের পিছনে দৌড়াবে? তারপরও যাদের কিছু করার নেই, তারা কিছু বানর ধরে এনে বাবাকে দিলেন। কিছুদিন পরে বাবা ঘোষণা দিলেন তিনি বানর ১০০ টাকা করে কিনবেন। এবার অনেকেই নড়ে বসলেন। অনেকেই বানর ধরলেন এবং বাবার কাছে বিক্রি করলেন। . আরও কিছুদিন পর বাবা ঘোষণা করলেন তিনি এখন বানর ৫০০ টাকা করে কিনবেন। পুরো গ্রামে হুলুস্থুল পড়ে গেল। কৃষক মাঠ ফেলে, বাচ্চারা স্কুল ফাকি দিয়ে, গৃহিণী চুলোর আগুণ নিভিয়ে, সবাই বানর ধরতে ব্যস্ত হয়ে গেলো। বাবা বানরের দাম আরও বাড়িয়ে দিলেন। . এখন ১০০০ টাকা! গ্রামের লোকেরা এখন আর কিছু করে না। তারা শুধুই বানর ধরে আর বাবার কাছে বিক্রি করে। এভাবে ভালই চলছিলো কিন্তু গ্রামে বানর শেষ! সব বানর বাবার খাঁচায়। গ্রামের লোক পাগলের মত চারিদিকে বানর খুঁজে বেড়ায়।। কিন্তু বানর আর পায়না। . এর মাঝে বাবার কিছু চালাক শাগরেদ চুপি চুপি লোকদের বলল, তারা বাবার খাঁচা থেক

আপনার স্কোর কতো?😄

আপনার স্কোর কতো?😄 ০১. রোল ১-১০ এর মধ্যে ছিলো-৫ ০২. উপস্থিতি ৯০% এর উপরে ছিলো - ৫ ০৩. কখনোও কোনো বিষয়ে ফেল আসে নি - ৩ ০৪. জিপিএ ৫ পেয়েছি - ২ ০৫. ক্লাস ক্যাপ্টেন ছিলাম -২ ০৬. প্রেম পিরিতি করি নাই -৫ ০৭. স্মোকিং করি নাই - ৩ ০৮. ভাড়া সাইকেল চালানো বা ভিডিও গেমস খেলি নাই -২ ০৯. স্কুল পালিয়ে এদিক সেদিক ঘুরি নাই - ৫ ১০. মারামারি বা গেঞ্জামে জড়াই নাই - ৫ ১১. স্যার ম্যাম এর হাতে কোনোদিন মার খাই নাই -১০ ১২. প্রক্সি দেই নাই কখনও- ২ ১৩. বই খাতা না নিয়ে কোনোদিন ক্লাসে যাই নি - ৩ ১৪. বাড়ির কাজ মিস দেই নাই কখনোও -৫ ১৫. অভিভাবকের স্বাক্ষর নকল করি নাই - ৩ ১৬. ইউনিফর্ম ছাড়া ক্লাসে যাই নাই - ২ ১৭. ক্লাসে শিক্ষক যা পড়ায় সবসময় তা খাতায় নোট করেছি - ৫ ১৮. ক্লাসে সবসময় পড়া শিখে যেতাম - ৫ ১৯. পরীক্ষায় ৯০ এর ঘরে মার্কস পেয়েছিলাম -৩ ২০. ক্লাস থেকে কোনো দিন কোনো স্যার বের করে দেয় নি -২ ২১. বোর্ডে গিয়ে অংক করে দিয়ে আসছি -৩ *স্কোর ৭০+ হলে আপনি আসলেই ফার্স্ট বেঞ্চার! 😎 * স্কোর ৬০ এর ঘরে হলে আপনি ছাত্র ভালো!😀 * স্কোর ৫০ এর ঘরে হলে আপনার মেধা আছে খালি পড়াশোনা করেন

মেসার্স/ট্রেডার্স/ব্রাদার্স/এন্টারপ্রাইজ

মেসার্স/ট্রেডার্স/ব্রাদার্স/এন্টারপ্রাইজ দিয়ে কী বুঝায়? মেসার্স বা ট্রেডার্স শব্দটির সাথে আমরা সকলেই পরিচিত। কোনো দোকান বা বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানে মেসার্স, ট্রেডার্স, এন্টারপ্রাইজ শব্দগুলো লেখা থাকে। কিন্তু আমরা প্রায় অনেকেই জানি না যে আসলে এই শব্দগুলো কেন লেখা থাকে। যার কারণে সর্বত্রই দেখা যায় ভুল ব্যবহার। চলুন জেনে নিই মেসার্স, ট্রেডার্স, এন্টারপ্রাইজ শব্দের অর্থ। মেসার্স: ফরাসি শব্দ মসিয়ার এর অর্থ হচ্ছে জনাব/মহোদয়। আর মসিয়ার এর বহুবচন মেইসিয়ারস যার সংক্ষিপ্ত রূপ হচ্ছে মেসার্স (Messrs)। মেসার্স শব্দের অর্থ হচ্ছে সর্বজনাব, ভদ্রমহোদয়গণ। আবার ইংরেজি মিস্টার শব্দের বহুবচন হচ্ছে মেসার্স। তাই কোন প্রতিষ্ঠান যদি একের অধিক ব্যক্তি মালিকাধীন হয় তবে তার পূর্বে মেসার্স লেখা যায়। যেমন মেসার্স রবিন এন্ড কোং। যেসব প্রতিষ্ঠান একক ব্যক্তির নামে বা মানুষের নামে নয় তাদের নামের পূর্বে মেসার্স লেখা উচিত নয়। যেমন: মেসার্স রানা ট্রেডার্স, মেসার্স ফুলকলি এন্ড কোং। আমাদের দেশে এই ভুলটি সবাই করে থাকে। সবাই মেসার্স লিখে সাইনবোর্ড টানিয়ে দেয়। কিন্তু এটি উচিত নয়। ট্রেডার্স: ইংরেজি Trade শব্দের অর

পাসপোর্ট সংক্রান্ত জরুরী তথ্য

পাসপোর্ট সংক্রান্ত জরুরী তথ্য জে‌নেনিনঃ ________________/// পাসপোর্ট করার ক্ষেত্রে সাধারণ পাসপোর্টঃ- ৩৪৫০/- জরুরী পাসপোর্টঃ- ৬৯০০/- পুলিশ ভেরিফিকেশনের ক্ষেত্রে তদন্তকারী অফিসারকে কোন টাকা প্রদান করবেননা। যদি তদন্তকারী অফিসার আপনাকে বলে আপনার পাসপোর্ট পেতে অনেক সময় লাগবে বা হবেনা। এ ধরনের হুমকি দিলে আপনার জেলার পুলিশ সুপারকে অবহিত করুন। সকল জেলার পুলিশ সুপারের নম্বর দেওয়া হল সুবিধার্থেঃ- ★ ঢাকা বিভাগ: শরীয়তপুর-- 01713373606 নরসিংদী-- 01713373406 গাজীপুর-- 01713373356 নারায়নগঞ্জ-- 01713373339 টাঙ্গাইল-- 01713373447 কিশোরগঞ্জ-- 01713373471 মানিকগঞ্জ-- 01713373373 ঢাকা-- 01713373320 মুন্সিগঞ্জ-- 01713373390 রাজবাড়ী-- 01713373594 মাদারীপুর-- 01713373582 গোপালগঞ্জ-- 01713373569 ফরিদপুর-- 01713373550 ★ সিলেট বিভাগ: সিলেট-- 01713374368 মৌলভীবাজার- 01713374433 হবিগঞ্জ-- 01713374392 সুনামগঞ্জ-- 01713374414 ★বরিশাল বিভাগ: ঝালকাঠি-- 01713374281 পটুয়াখালী-- 01713374311 পিরোজপুর-- 01713374330 বরিশাল-- 01713374260 ভোলা-- 01713374294 বরগুনা-- 01713374347 ★ চট্রগ্রাম_বিভাগ: কুমিল্লা-- 01713373678

সমাজকল্যান অধিদপ্তর থেকে সরকারিভাবে এককালীন ৫০ হাজার টাকা সাহায্য পেতে পারেন

আপনার মা-বাবা, পরিবার কিংবা আত্মীয়-স্বজনের কেউ যদি ক্যান্সার আক্রান্ত হয়ে থাকেন, কিডনী সমস্যায় ডায়ালাইসিস নিতে হচ্ছে অথবা লিভার সিরোসিস রোগে ভুগছেন। তাদের টাকার জন্য চিকিৎসা করতে পারছেন না, কিছু টাকা পেলে চিকিৎসা করাতে পারবেন- উপরে যেসব রোগের কথা বলেছি সেসব রোগীদের চিকিৎসার জন্য গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সমাজকল্যান অধিদপ্তর থেকে সরকারিভাবে এককালীন ৫০ হাজার টাকা সাহায্য পেতে পারেন। ★ কারা এই সহায়তা পাবেন ১) ক্যান্সার আক্রান্ত রোগী ২) কিডনী রোগে আক্রান্ত ৩) লিভার সিরোসিস ★ সহায়তা পেতে কিভাবে আবেদন করতে হবে, বিস্তারিত বলে দিচ্ছি। পোস্টের নিচের অংশে দেওয়া লিংকে গিয়ে একটি PDF ফাইল দেওয়া আছে সেটা ডাউনলোড করবেন এবং নিচের নির্দেশিকা মেনে নির্ভুলভাবে পূরন করবেন। তারপর PDF ফাইলটি ওপেন করে ৬ টি পৃষ্ঠা দেখতে পারবেন। প্রথমেই সেখানের ১ম পৃষ্ঠার দিক নির্দেশনাগুলো ভালোভাবে পড়ে নিবেন। তারপর বাকি ৫ টা পৃষ্ঠা ডাউনলোড করে প্রিন্ট করে নিবেন। তারপর রোগীর নাম, ঠিকানা, বয়স, জাতীয় পরিচয়পত্র নাম্বার ও অন্যান্য সকল তথ্য পূরণের পর, পরিশিষ্ট-২ (ক) পৃষ্ঠাটি ডাক্তার পূরন করবে। ধরুন আপনি কিডনী রোগী, আপনি একজ

মৃতদেহকে কবর দেওয়া

বিজ্ঞানের দৃষ্টিতে মৃতদেহকে কবর দেওয়ার ঠিক 24 ঘন্টা পরে মানুষের শরীরের ভিতরে এমন পোকার উৎপত্তি হয় যা মৃতদেহের পায়ু দ্বার দিয়ে বেরোতে থাকে। তৎসহ এমন দুর্গন্ধ ছড়ায় যা সহ্য করা অসম্ভব। আর ঐ দুর্গন্ধ পোকার সমগোত্রীয় পোকাদের নেমতন্ন দেয়। দুর্গন্ধ পেয়ে সমস্ত পোকা, মাকড়, বিছা মানুষের মৃতদেহের দিকে যাত্রা শুরু করে আর সবাই মিলে মানুষের মাংস খাওয়া শুরু করে দেয়। কবরস্থ করার তিনদিন পরে সবচেয়ে প্রথমে নাকের অবস্থা খারাপ হতে শুরু করে এবং পচন ধরে যায়। ছয় দিন পরে নখ খসে পড়তে থাকে। নয় দিন পরে চুল খসে পড়া শুরু হয়। মানুষের শরীরের সমস্ত লোম ঝরে পড়ে আর পেট ফোলা শুরু হয়ে যায়, 17 দিন পরে পেট ফেটে যায় আর শরীরের ভিতরের সমস্ত অংশ বাহিরে বেরিয়ে আসে। 60 দিন পরে মৃতদেহের শরীরের সমস্ত মাংস শেষ হয়ে যায়। মানুষের শরীরে একটু টুকরো মাংস অবশিষ্ট থাকে না। 90 দিন পরে সমস্ত হাড় একে অপরের থেকে পৃথক হয়ে যায়। এক বছর পরে মানুষের শরীরের সমস্ত হাড় মাটির সঙ্গে মিশে যায়। আর যে মানুষের মৃতদেহ কবরস্থ করা হয়েছিল তার সমস্ত অস্তিত্ব মুছে যায়। অতএব আমার ভাই ও বোনেরা বলুন - মানুষের এতো অহং

খুলতে যাচ্ছে দেশের স্কুল-কলেজ।

আগামী রোববার থেকে খুলতে যাচ্ছে দেশের স্কুল-কলেজ। সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় খোলার পর কীভাবে চলবে সে সংক্রান্ত ১৬ দফা নির্দেশনা প্রকাশ করেছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর। আজ শুক্রবার প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর থেকে এই ১৬ দফা নির্দেশনা দেওয়া হয়। advertisement নির্দেশনাগুলো হলো- advertisement ১. দৈনিক সমাবেশ বন্ধ থাকবে। শিক্ষার্থীরা শিক্ষকের তত্ত্বাবধানে নিরাপদ দূরত্ব রেখে নিজেদের আসনে বসে হালকা শারীরিক কসরত (পিটি) করবে। কেউ প্রয়োজন মনে করলে পিটি করা থেকে বিরত থাকতে পারবে। ২. শিক্ষার্থীরা জিগজ্যাগ তথা জেড বিন্যাসে বসবে। প্রতি বেঞ্চে একজনের বেশি বসবে না। শারীরিক দূরত্ব নিশ্চিত করতে একই শ্রেণিকে একাধিক গ্রুপে ভাগ করে একাধিক কক্ষে ও একাধিক শিক্ষকের সহায়তায় পাঠদান চালাতে হবে। advertisement ৩. পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত প্রাক-প্রাথমিকের শ্রেণি কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। ৪. পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের শ্রেণি কার্যক্রম সপ্তাহের ছয় দিন চলবে। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত অন্য শ্রেণির শিক্ষার্থীরা সপ্তাহে একদিন আসবে। ৫. একই দিনে একই সময়ে সর্বোচ্চ দুটি শ্রেণির শিক্ষার্থীদের বিদ্যালয়ে আসার ব্

সাহচর্যে প্রভাব

সাহচর্যে প্রভাবঃ- ১. স্ত্রীর পাশে ১ মিনিট বসুন, বুঝতে পারবেন জীবন বড় কঠিন। ২. মাতালের কাছে ১০ মিনিট বসুন, বুঝতে পারবেন জীবন খুব সহজ। ৩. সাধুদের সাথে ৩ মিনিট বসুন, আপনার সবকিছু দান করে অবসর নিতে ইচ্ছে করবে। ৪. রাজনীতিবিদের সাথে ৪ মিনিট বসুন, বুঝবেন আপনার পড়াশুনা সব বেকার, অনর্থক। ৫. একজন জীবনবীমা এজেন্টের সাথে ৫-১০ মিনিট বসুন, বুঝবেন বেঁচে থাকার চেয়ে মরে যাওয়া অনেক ভালো। ৬. একজন ব্যবসায়ীর সাথে ৬ মিনিট বসুন, আপনি বুঝতে পারবেন আপনার উপার্জন কিছুই না। ৭. একজন বিজ্ঞানীর সাথে ৭ মিনিট বসুন, আপনি বুঝতে পারবেন আপনার মধ্যে খারাপটা আপনার অজ্ঞতার কারণে। ৮. একজন ভালো শিক্ষকের সাথে ৮ মিনিট বসুন, আপনি একজন ছাত্র হয়ে ফিরে আসতে চাইবেন। ৯. একজন কৃষক বা শ্রমিকের সাথে ৯ মিনিট বসুন, আপনি বুঝতে পারবেন আপনি কঠোর পরিশ্রম করেন না। ১০. একজন সৈনিকের সাথে ১০ মিনিট বসুন, আপনি বুঝতে পারবেন আপনার কাজ এবং ত্যাগ অত্যন্ত ঘৃণ্য। ১১. কবরস্থানে ১০/১১ মিনিটের জন্য যান মনে হবে জীবনের সবকিছু তুচ্ছ মায়া, হাল ছেড়ে দেই। ১২. একজন ইতিবাচক মনোভাব সম্পন্ন ভালো, উদার মনের প্রকৃত বন্ধুর সাথে ১০ মিনিট বসুন, ম

বুড়ি মরে গেল।😭

বুড়ি মরে গেল।😭 বুড়োটা ভাঁজ হয়ে থাকা চামড়ার মাঝে ছোট্ট বসে যাওয়া চোখখানা দিয়ে দেখলো... কিছু জল চোখের কোণ থেকে ঝরে পড়লো... 'লোক দেখানো শোক' চললো কিছুদিন, তারপর যেন এক নাটকের সমাপ্তি ঘটলো... তার ব্যবহৃত শাড়ি নিয়ে মেয়েদের ভাগাভাগি চললো। কেউ বালিশের কভার বানাবে, কেউ বিছানার চাদর হিসেবে ব্যবহার করবে, কেউ কানের দুল নেবে, কেউ বালাজোড়া...... যার যার নিজের সংসারে যেন একটা বোঝা নেমে গেল... বুড়ো একা বসে বসে দেখে তাদের কান্ডকারখানা... মনের বাজারে স্মৃতির দর'কষাকষি করতে করতে সেটাও একসময় বিক্রি হয়ে যায় মস্তিকের কোন এক ফাঁক ফোকরে... যে যার কাজে ব্যস্ত হয়ে যায়, বুড়ো একা হয়ে পড়ে, হাতের লাঠিখানায় ভর করে এদিক সেদিক পায়চারী করে... সেদিন ছোট নাতনী এসে বলে গেল "দাদু দাদু, তুমি মরে গেলে কিন্ত এই লাঠিখানা আমার, আমি খেলবো.!" এদিক থেকে বৌমা দৌড়ে আসে "দাঁড়া, তোকে আজ মেরে ফেলবো। এসব কথা বলতে নেই, বলেছি না.? বুড়ো হাসে... যে বৌমার এমন শাসন সেও গোপনে প্রতিবেশির কাছে গল্প করে বুড়োটার খালি কষ্ট, মরে গেলেই বাঁচে... সেদিন নাতি তার বন্ধুদের নিয়ে তার ছোট ঘরে আড্ডা দিচ্ছে আর বলছে

মধু

মধু ঘন, বর্ণে সোনালী, খেতেও বেশ সুস্বাদু, খেলে শক্তি পাওয়া যায়, ক্ষতে লাগালে তা দ্রুত নিরাময় হয়। "এরপরে আমি ঈশ্বরের দেয়া খাদ্যের কাছে এলাম, এটা সেই স্বর্গীয় উপহার মধু " এটা রোমান কবি ভার্জিলের Georgics এর একটা লাইন।মধু ছিলো প্রাচীন মানুষের প্রথম এবং প্রধান ডেলিকাসি। সবচেয়ে আদিম সুখাদ্য। প্রাচীনকালে মধুকে মনে করা হতো প্রকৃতির অলৌকিক দান। গ্রীক ধর্মে, জিউস এবং অলিম্পাসের বারো দেবতার খাদ্য ছিল অমৃত। হিন্দু ধর্মে, মধু জীবনের পাঁচটি অমৃতের মধ্যে একটি। মন্দিরে, মধু অভিষেক নামক একটি রীতিতে দেবতাদের উপর মধু ঢেলে দেওয়া হয়। গ্রেকো ল্যাটিন ট্র্যাডিশনে মধুকে স্বর্গীয় খাদ্যের মর্যাদা দেয়া হয়েছে। আমাদের ইসলাম ধর্মেও মধুকে দেয়া হয়েছে অনন্য মর্যাদা। পবিত্র কোরআনে মধুর জন্য একটি স্বতন্ত্র সূরা আছে "নাহল"!! নাহল শব্দটির অর্থ মৌমাছি। সূরা নাহলে আল্লাহ তায়ালা এরশাদ করেন- “ইয়াখরুজু মিমবুতুনিহা শারাবুম মুখতা লিফুন আল্ওয়া নহু ফীহি শিফাউল লিন্নাসি।” যার অর্থ : তার পেট থেকে বিভিন্ন রঙের পানীয় নির্গত হয়। তাতে মানুষের জন্য রয়েছে রোগের প্রতিকার। মধু হচ্ছে ওষুধ এবং খাদ্য উভয়ই। সূরা ম
একটি দম্পতি মধ্যরাতে একটি প্রোগ্রাম থেকে বাড়িতে ফিরলেন, তারা আসার পর কেবল বাড়ির আশেপাশের গ্যাসের গন্ধ পাচ্ছিলো। তাই তারা সন্ধান করছিলো। লোকটি রান্নাঘরে গিয়ে তীব্র গন্ধ সনাক্ত করল। অবচেতন মনে সে বাতি জ্বালিয়ে ফেলে তখনই রান্নাঘরটি বিস্ফোরিত হয়, স্বামী তাৎক্ষণিকভাবে মারা যায় এবং স্ত্রী চিকিৎসাধীন অবস্থায় কিছুদিন পর মারা যায়। ঘরটি থেকে ২০০ মিটার দূর থেকেও এই বিস্ফোরণ এর আলো দেখা গেছে। যার অর্থ গ্যাস পাইপের বিস্ফোরণ বোমার চেয়ে শক্তিশালী ছিল। অতএব, বাসায় গ্যাসের গন্ধ পেলে সাবধানে ঘরের জানালা দরজা গুলো খুলে দিবেন। বৈদ্যুতিক বাতি জ্বালাবেন না, ফ্রিজ খুলবেন না এবং কিচেনের ফ্যান চালু করবেন না। এগুলোতে থাকা চার্জিত ইলেকট্রন স্পার্ক (আগুনের ফুলকী) তৈরি করতে পারে। আগুনের ফুলকির কারনে ভয়াবহ বিস্ফোরণ হতে পারে। পারলে মেইন সুইচ অফ করে দিবেন। আপনার এই বিষয়গুলা একা পড়া উচিত নয়, যতটা সম্ভব প্রকাশ করুন, এটি অন্যকে বিপদ এড়াতে সাহায্য করবে।আশা করি অনেকেই বিষয়টি অবগত হয়ে অন্যকে অবগত হতে সাহায্য করবেন। (সংগৃহীত)

বাঁশ কাকে বলে

😔বাঁ/শ কাকে বলে শুনেন😔 কালকে এক বন্ধুর সাথে ঘুরতে গিয়ে বাসায় আসতে প্রচুর লেট হয়েছিল। বাসায় আসার পর😑 আম্মুঃ কিরে কই ছিলি?🙄 আমিঃ এইতো এক ফ্রেন্ডের বাসায়।😔 আব্বুঃ ছেলেটা এই মাত্র বাসায় আসলো খেতে দাও😎 তখন আম্মু আমাকে খেতে দিয়ে ভিলেন স্টাইলে এক এক করে ৫ টা ফ্রেন্ড এর বাসায় ফোন দিলেন, ১ম জন বললো হ্যা আন্টি ও ত এখানেই ছিলো😊 ২য় জন বললো হ্যা আন্টি ও ত একটু আগেই বেরিয়ে গেল🙂 ৩য় জন বললো অ্যান্টি ও তো এখানেই আছে পড়তেছে ফোন দেই😍 ৪র্থ জন বললো টয়লেটে গেছে আন্টি😁 আর ৫ম জন বেশি পাক! নামী করে আমার কন্ঠ নকল করে বললো, হ্যা আম্মু কিছু বলবা😖 এখন আমি বাম কানে কম শুনি🙂 #Collected
একজন চীনা বিত্তবান মারা গেলেন। ভদ্রলোকের বিধবা স্ত্রী ২০০ কোটি টাকার মালিক হয়ে তার মৃত স্বামীর ড্রাইভারকে বিয়ে করে ফেললেন। সদ্য বিবাহিত ড্রাইভার মনে মনে বললেন, এতদিন জানতাম আমি আমার মালিকের জন্য কাজ করেছি। এখন দেখি আমার হৃদয়বান মালিকই আমার জন্য শ্রম দিয়ে গেছেন! নিরেট সত্যটি হচ্ছে-অধিক ধনবান হওয়ার চেয়ে দীর্ঘ্য জীবন লাভ করা বেশি জরুরি। তাই অধিক ধনবান হওয়ার জন্য অবিরাম শ্রম না দিয়ে দীর্ঘ এবং সুস্থ্য জীবন যাপন করার চেষ্টা করা উচিত এবং নিজেকে সেভাবে গড়া উচিত। আমাদের জীবনের নানা ঘটনাতেই এই সত্যটি মর্মে মর্মে উপলব্ধি করা যায়ঃ * দামি এবং অনেক সুবিধা সম্পন্ন একটি মোবাইল ফোনের ৭০% অব্যবহৃতই থেকে যায়। * একটি মূল্যবান এবং দ্রুতগতি গাড়ির ৭০% গতির কোনো দরকারই হয় না। * প্রাসাদতুল্য মহামূল্যবান অট্টালিকার ৭০% অংশে কেউ বসবাস করে না। * কারো কারো এক আলমারি কাপড়-চোপড়ের বেশির ভাগ কোনদিনই পরা হয়ে উঠে না। * সারা জীবনের পরিশ্রমলব্ধ অর্থের ৭০% আসলে অপরের জন্যই। আপনার জমানো অর্থ যাদের জন্য রেখে যাবেন, বছরে একবারও আপনার কবরে যেয়ে প্রার্থনা করার সময় তাদের হবে না। এমনকি বেঁচে থাকতেই আপনার অর্থের প্রাচুর্যে বে
নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে একজন নতুন অধ্যাপক তাঁর ক্লাস নিতে শুরু করলেন। যে মুহুর্তে তিনি পড়ানোর জন্যে হোয়াইটবোর্ডের দিকে ঝুঁকলেন, সেই সময় ছাত্রদের মধ্যে কেউ একজন সিনেমা হলের মতো জোরে শীস বাজালো। অধ্যাপক ঘুরে ক্লাসের দিকে তাকিয়ে জিজ্ঞেস করলেন, --কে, কে শীস দিয়েছে? কে সিটি মারলো? কেউ উত্তর দিলোনা। সবাই চুপ। অধ্যাপক শান্তভাবে চকটি টেবিলে রেখে বললেন, আজকে আর লেকচার দেবোনা। তবে তোমাদের একটি গল্প বলব বাকি সময়টুকুর জন্য। সবাই আগ্রহী হয়ে নড়ে চড়ে বসলো। অধ্যাপক গল্প শুরু করলেন। ---গতকাল রাতে আমি ঘুমানোর জন্য খুব চেষ্টা করেছিলাম, কিন্তু ঘুম আমার চোখ থেকে কয়েক মাইল দূরে আছে মনে হলো। ভাবলাম, ঘুম যখন আসছেনা আমার গাড়িতে রাতে পেট্রল ভরে রাখি, যা কাল সকালের ভিড়ে আমার সময় বাঁচাবে এবং তারপর নির্বিঘ্নে আমি ঘুমাতেও পারবো। গাড়ি নিয়ে বেরিয়ে ট্যাঙ্কটি ফুল করে নেয়ার পরে দেখি রাস্তা খালি। বাতাসটিও ঠান্ডা, আকাশে হালকা মেঘের আড়ালে আধো চাঁদ, তাই ভাবলাম একটু আশেপাশে ঘুরেই আসি। একটু সামনে এগুতেই হঠাৎ রাস্তার পাশের কোণে আমি একজন ভদ্রবেশী তরুণী মেয়েকে দেখলাম আলো আঁধারীতে দাঁড়িয়ে আছ

কোয়ারান্টাইনে ১৪ দিন

বাড়ি ফিরে টেবিলে বসে খাবার মুখে দিতেই আকবরের মেজাজটা খিঁচড়ে গেল। গিন্নিকে খেঁকিয়ে বললো, "সমস্ত দিন করোটা কি? এত বিস্বাদ রান্না খাওয়া যায়?" গিন্নি ভানু শান্তমুখে ফোন তুলে কাকে যেন বললেন, "আমার স্বামী মুখে স্বাদ পাচ্ছেন না!" খুশি হয়ে ভাবলাম যাক বাবা, উবার ইট্স থেকে কিছু আসছে! ওমা, পাঁচ মিনিটের মধ্যেই প্যাঁপ্পো প্যাঁপ্পো করে অ্যামবুলেন্স চলে এল, আর কয়েকজন মহাকাশচারী মিলে আমাকে বগলদাবা করে নিয়ে গিয়ে কিনা দিব্বি কোয়ারান্টাইন করে দিল ১৪ দিনের জন্য। রোজ বাড়ি থেকেই খাবার আসে, সঙ্গে একটি চিঠি। মাত্র দুটি শব্দ - "স্বাদ পাচ্ছ?" বিঃ দ্রঃ টেবিলে যা পাবেন, নিঃশব্দে খেয়ে উঠুন, রাগ দেখাবেন না। 😒

ডাবের পানি ১১ রোগের ঔষধ

ডাবের পানি ১১ রোগের ঔষধ !! ডাবের পানি খাওয়ার ওপর গুরুত্ব দিচ্ছেন চিকিৎসকেরা । একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে শুধু গরমকাল নয়, সারা বছর যদি নিয়ম করে ডাবের পানি খাওয়া যায়, তাহলে একাধিক রোগ শরীরের ধারে কাছেও ঘেঁষতে পারে না। শুধু তাই নয়, ডাবের পানি উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, অ্যামাইনো অ্যাসিড, ভিটামিন বি কমপ্লেক্স, ভিটামিন সি, আয়রন, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, মেঙ্গানিজ এবং জিঙ্ক নানাভাবে শরীরে গঠনে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। এসব উপাদানই আমাদের বেঁচে থাকার জন্য প্রয়োজন পরে। ১. ত্বকের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটবে : ডাবের পানি হলো প্রকৃতিক টোনার, যা ত্বককে সংক্রমণ থেকে বাঁচানোর পাশাপাশি সার্বিকবাবে স্কিনের ঔজ্জ্বলতা বাড়াতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। সেই সঙ্গে ব্রণর প্রকোপ কমাতেও এই প্রাকৃতিক উপাদানটি সাহায্য করে থাকে। ২. ওজন কমবে : ডাবের পানি উপস্থিত বেশ কিছু উপকারি এনজাইম হজম ক্ষমতা বাড়ানোর পাশাপাশি মেটাবলিজমের উন্নতিতেও সাহায্য করে থাকে। ফলে খাবার খাওয়া মাত্র তা এত ভালো ভাবে হজম হয়ে যায় যে শরীরের অন্দরে হজম না হওয়া খাবার মেদ হিসেবে জমার সুযোগই পায় না। ফলে ওজন কমতে শুরু করে। ডাবের পানি শর

𝐈𝐂𝐔 𝐇𝐎𝐒𝐏𝐈𝐓𝐀𝐋 𝐍𝐀𝐌𝐄 & 𝐍𝐔𝐌𝐁𝐄𝐑 Bangladesh Dhaka

এই মুহূর্তে প্রয়োজনীয় ICU Bed/ Hospital Bed/এম্বুলেন্স ইত্যাদির একটি জরুরী তালিকা, হয়ত কারো বিপদের সময় কাজে লাগতে পারে। 𝐈𝐂𝐔 𝐇𝐎𝐒𝐏𝐈𝐓𝐀𝐋 𝐍𝐀𝐌𝐄 & 𝐍𝐔𝐌𝐁𝐄𝐑 1. Evercare Hospital Dhaka 09666710678 2.AMZ Hospital Ltd. 10699, 01847331010 3. Asgar Ali hospital 09666710602 4. রেনেসাঁ হসপিটাল এন্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউট লিমিটেড 0171259761 5. ICU specialist hospital Limited, 01854560761 6. CKD and Urology Hospital, (ICU and NEPHROLOGY), 029127306 7. Bangladesh Specialised Hospital, 09666700100 8. Dhaka Paediatric Neonatal & General Hospital, 01618225566 9. City Hospital & Diagnostic Centre, 028143312 10. Samorita Hospital Ltd. 48117618, 48117619, 48115405 11. AdDin Women's Medical College Hospital, 029353391 12. Monowara Hospital Private Limited, 01715839400 13. Impulse Hospital, 01715016727 14. Dhaka community Medical College and Hospital, 029351190 15. AlKarim General Hospital Limited, 01926633987 16. Baridhara General Hospital, 01768612835 17. Care Medical

শিক্ষনীয়_পোস্

একটি_শিক্ষনীয়_পোস্টঃ রাতের বেলা এক দোকানদার নিজের দোকান বন্ধ করতে যাচ্ছিল, এমন সময় একটি কুকুর দোকানে আসল। কুকুরের মুখে একটা বাজার করার ব্যাগ ছিল, যার মধ্যে জিনিষের লিষ্ট আর টাকা ছিল। দোকানদার টাকা নিয়ে জিনিষপত্র ব্যাগে ভরে দিল, কুকুর ব্যাগ পিঠে উঠিয়ে নিল আর চলে যাচ্ছিল। দোকানদার আশ্চর্যান্বিত হয়ে কুকুরের পিছে পিছে গেল এটা দেখার জন্য যে, এতো সমঝদার কুকুরের মালিক কে....? কুকুর বাস স্টপে দাঁড়িয়েছিল, একটা বাস এলো আর কুকুর এতে চড়ে গেল। কন্ডাক্টরের কাছে আসতেই কুকুর ঘাড় বাড়িয়ে দিল, তার গলার বেল্টে টাকা আর ঠিকানা লিখা ছিল। কন্ডাক্টরও টাকা নিয়ে টিকিট কুকুরের গলার বেল্টে রেখে দিল। নিজের স্টপেজ এ আসতেই কুকুর সামনের দরজার সামনে এগিয়ে এলো আর লেজ নাড়িয়ে কন্ডাক্টরকে ইশারা দিল আর বাস থামতেই নেমে চলতে আরম্ভ করল। দোকানদারও পিছে পিছে চলছিল..... কুকুর ঘরের সামনে এসে নিজের পা দিয়ে দরজায় দুই তিনবার নক করল, ভেতর থেকে তার মালিক এল আর লাঠি দিয়ে কুকুরের পিঠে কয়েক ঘাঁ বসিয়ে দিল। দোকানদার আরো আশ্চর্যান্বিত হয়ে ঘরের মালিককে এর কারন জিজ্ঞেস করল......??? মালিক বলল. "শালা আমার কাঁচা ঘুমটা ভেঙ্গে দিয়েছে, চাবি সাথ

#প্রাণীদের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থাকত তাহলে ??

#প্রাণীদের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থাকত তাহলে কেমন হত তাদের স্ট্যাটাস আপডেট ?? # ছাগলঃ যাক, কুরবানী শেষ হলো। এবার একটু শান্তিতে বাইরে বেরুতে পারবো!- feeling relaxed!! 😌😌 # তেলাপোকাঃ এইমাত্র বেঁচে ফিরলাম... একটা মাইয়ার শরীরে ঝাপ দিছিলাম, ও মাগো কইয়া চিক্কুর মারছে! ওহ্ গড, কান্ডা আমার শেষ। - feeling sad!!😭😭 # বিড়ালঃ আজ সকালে একটা অদ্ভুত ঘটনা ঘটল।আমার ৭ নম্বর বাচ্চাটা হঠাৎ গলা জড়িয়ে জানতে চাইল ওর বাবা কে? আমি এখন কি করে বলি? আমার নিজেরই মনে নেই! - feeling confused! "😷😷 # মশাঃ OMG ! আমি HIV পজিটিভ! কেন যে টেস্ট না করেই রক্ত খেতে গেলাম !!! -feeling heartbroken "" 💔💔 # মুরগীঃ কাল যদি আমি কোনো স্ট্যাটাস না দিই, তাহলে বুজে নিও ফ্রান্স আমি আছি কোনো বিয়ে বাড়ির রোস্টের ডিশে!!- feeling disappointed!! 😒😒 # বাঘঃ বেটা আসছে বন্দুক নিয়ে আমাকে শিকার করতে.. একটা হালুম করছি আর ভয়ে দে দৌড়! -feeling proud! "🖐️🖐️ # বাদুড়ঃ সারাদিন তো সিধা হয়ে ঝুলে থাকি, মানে পা উপরের দিকে আর মাথা নিচের দিকে। আজ কিছুক্ষণ এর জন্য উল্টো হলাম। আর দেখি কি আজব তামাশা, মানুষ গুলো সব উল্টো হয়ে

#সচেতনতা_মূলক_পোস্ট

#সচেতনতা_মূলক_পোস্ট ১. কখনো বাসে জানালার পাশে বসে মোবাইল টিপবেন না। কখন নিয়ে যাবে, টের পাবেন না। - ২. রিকশাতে বসে কোলে ব্যাগ রাখবেন না। পাশ থেকে মটরসাইকেল কিংবা গাড়িতে করে এসে হ্যাচকা টান দেবে। - ৩. রাস্তায় কিছু খাবেন না, কিছুই না। দূরপাল্লার যাত্রা হলে বাড়ি থেকে খাবার নিয়ে আসুন অথবা প্যাকেটজাত কিছু খান। পাশের যাত্রী কিছু দিলে খান না, তাতে কি? হয়তো যে পানি বা ডাব কিনলেন, বা অন্যকিছু তাতেই থাকতে পারে ঔষধ। - ৪. ট্রেন জার্নিতে দরজার পাশে, দুই বগির পাশে দাড়াবেন না। কিংবা যতোই ভালো লাগুক দরজায় দাঁড়িয়ে সিগারেট খাবেন না। ট্রেনের ছাদে চলাচল যতোই রোমান্টিক লাগুক, যে গ্যাং গুলো ছিনতাই করে, তারা খুবই নির্দয় এবং বেপরোয়া। অনেক যাত্রীর লাশ পাওয়া যায় সারাদেশের ট্রেন লাইনের আশেপাশে। বেশিরভাগই বেওয়ারিশ হিসেবে দাফন করে ফেলা হয়। - ৫. কপাল খারাপ হলে ছিনত্যাইয়ের শিকার হবেন। ধরা যাক হলেন। কি করবেন ? ছিনতাইকারী বেশ কয়েকজন। আপনি একা, চারপাশে কেউ নেই। আপনাকে ঘেরাও করে রেখেছে। আপনার পকেটে দামী ফোন। এসবক্ষেত্রে ভালো হয় ফোনের মায়া ত্যাগ করা। কারণ যারা ছিনতাইকারী তাদের বেশিরভাগই নেশাগ্রস্থ। আপন

Nissan Skyline R34

ভালো ফলাফল সহ স্নাতক পাশ করা ছেলেকে উপহার দিতে বাবা তাকে পারিবারিক গ্যারেজে নিয়ে গেলেন। একটি পুরনো গাড়ি দেখিয়ে বললেন, জরাজীর্ণ এই গাড়িটা আমি বহু বছর আগে নিয়েছিলাম। এখন এর অনেক বয়স হয়ে গেছে। তোমার খুশীর মুহূর্তে এটা আমি তোমাকে উপহার হিসেবে দিতে চাই। তবে তার আগে তুমি এটা বিক্রির জন্য একটা গাড়ির শোরুমে যাও এবং দেখো, তারা এটার কত দাম বলে।” ছেলেটা গাড়ির শোরুম থেকে বাবার কাছে ফিরে এসে বলল, ′′তারা এই গাড়ির মূল্য এক হাজার ডলার বলেছে, কারণ এটি দেখতে খুব জরাজীর্ণ।” বাবা বললেন, “এবার এটা ভাঙ্গারি দোকানে নিয়ে যাও, দেখ ওরা কি বলে!” ছেলে ভাঙ্গারি দোকান থেকে ফিরে এসে বলল, “এটা অনেক পুরনো গাড়ি বলে ওরা মাত্র ১০০ ডলার দাম দিতে চায়।′′ বাবা তখন একটা গাড়ির ক্লাবে গিয়ে গাড়িটা দেখাতে বললেন। ছেলেটা গাড়িটি ক্লাবে নিয়ে গেল এবং ফিরে এসে খুশিতে তার বাবাকে বলল, "ক্লাবে কিছু লোক খুবই কৌতূহলি হয়ে গাড়িটি পর্যবেক্ষণ করলো এবং এর জন্য এক লক্ষ ডলার অফার করেছে। যেহেতু এটি একটি Nissan Skyline R34, একটি আইকনিক গাড়ি।" তখন বাবা তাঁর ছেলেকে বললেন, "সঠিক জায়গার সঠিক লোক, তোমাকে সঠিক ভাবেই মূল্যায়ন কর

সফল হতে হলে সঠিক সময়ে সঠিক পদক্ষেপ নিতে হয়

৪ বন্ধু মিলে ১টা পেট্রোল পাম্প দিল। কিন্তু তারা একটা কাস্টমারও পেলনা!!!! কারন, পেট্রোল পাম্পটা ছিল এক তলার উপরে!!! এবার তারা ঐ জায়গায় একটা রেস্টুরেন্ট খুলল । কিন্তু এবারও তারা কোন কাস্টমার পেলনা!!! কারন,তারা পেট্রোল পাম্প এর সাইনবোর্ডটা খুলে নাই!!!! এবার তারা ৪ জন মিলে একটা ট্যাক্সি কিনলো । কিন্তু এবারও তারা কোন যাত্রী পেলোনা!! কারন,২ বন্ধু সামনে আর ২ বন্ধু পিছনে বসে যাত্রী খুজতে ছিল!!! যাত্রী বসবে কই?? কিছুদিন পর তাদের ট্যাক্সি নষ্ট হয়ে গেল!!! তারা ৪ জন ট্যাক্সি ধাক্কা দিতে লাগল, কিন্তু ট্যাক্সি তার জায়গা থেকে একটুও নড়ল না!!! কারন ২ জন পিছন দিয়ে ঠেলতে ছিল আর ২ জন সামনে দিয়ে!! মোরালঃ পুঁজি আর জনবল থাকলেই সবাই সফল হতে পারে না।সফল হতে হলে সঠিক সময়ে সঠিক পদক্ষেপ নিতে হয়। অন‍্যেরা ভাল ব‍্যবসা করছে আমাকেও এই ব‍্যবসা করতে হবে এমন ভাবনা না ভেবে যে ব‍্যবসা করবো সেই ব‍্যবসা সম্পর্কে ভাল মন্দ জেনে ব‍্যবসায় নামা উচিত। (সংগ্রহীত)

দই এর দাম কত !

এক ব্যাক্তির পঁয়তাল্লিশ বছর বয়সে পত্নীর মৃত্যু হল সবাই যখন দ্বিতীয় বিয়ের পরামর্শ দিল , উনি বললেন পত্নীর সবচেয়ে বড় উপহার পুত্র আছে ওকে নিয়েই কেটে যাবে | পুত্র যখন পূর্ণ বয়স্ক হল , পুত্রকে সব ব্যাবসা সঁপে দিয়ে কখনও নিজের বা কখনও বন্ধুর অফিসে তিনি সময় কাটাতে লাগলেন | পুত্রের বিয়ের পর উনি আরও একাকী হয়ে পড়লেন, পুরো বাড়ি বৌমার অধিকারে দিয়ে দিলেন | পুত্রর বিয়ের এক বছর পরে উনি দুপুরে খাবার খাচ্ছিলেন, পুত্রও অফিস থেকে এসে হাত মুখ ধুয়ে খাবার খাওয়ার জন্য তৈরি হচ্ছিলেন..... পুত্র শুনতে পেলো বাবা খাবার সাথে দই চাইল আর বৌ জবাব দিল আজকে ঘরে দই নেই, চুপচাপ খাবার খেয়ে বাবা অফিস চলে গেলেন কিছু পরে পুত্র বৌয়ের সাথে খাবার খেতে বসল, খাবারে পাত্র ভরে দই ছিল, পুত্র কোন প্রতিক্রিয়া না জানিয়ে খাবার খেয়ে অফিস চলে গেল. কিছু দিন পর পুত্র নিজের বাবাকে বললেন ---"আজ আপনাকে court যেতে হবে, আজ আপনার বিবাহ হচ্ছে ". পিতা আশ্চর্য হয়ে পুত্রকে দেখলেন আর বললেন "পুত্র আমার আর বিয়ের দরকার নেই, আর আমি তোমাকে এত স্নেহ দিই তোমার ও মায়ের দরকার নেই, তো আবার বিয়ে কেন? পুত্র বললেন "বাবা, না আমি নিজের জন্যে

#আপনি_কি_বিজনেস_আইডিয়া_খুঁজতেছেন??

#আপনি_কি_বিজনেস_আইডিয়া_খুঁজতেছেন?? প্রিয় মেন্টর জনাব Iqbal Bahar Zahid স্যারের দেওয়া১৩৭টি বিজনেস আইডিয়া থেকে, বেছে নিন আপনার স্বপ্নের উদ্যোগ 1. প্যাকেটজাত পণ্য 2. মোবাইল এন্ড কম্পিউটার পার্স 3. অর্গানিক খাদ্য সরবরাহ। মাছ মাংস থেকে শুরু করে শাক সবজি ফলমূল, স্থানীয় উৎপাদিত পন্য শহুরে সরবারহ করা যেতে পারে । 4. অনলাইনে বই বিক্রি 5. একটার সাথে আর একটার সেইন কানেকশান 6. বৃষ্টির পানি সংগ্রহ ও রিফাইন করে সেল 7. বোতল রিসাইকেলিং 8. ফরমালিন মুক্ত খাবার উৎপাদন থেকে শুরু করে পৌঁছে দেয়া 9. আবর্জনা দিয়ে বিদ্যুৎ, গ্যাস তৈরী করা 10. Cosmetics 11. Handcraft 12. বিভিন্ন জেলার বিখ্যাত খাবার 13. চা বাগানে কি কি বিজনেস সার্ভিস দেয়া যায়... 14. Export and Import 15. ঘি 16. মসলা জাতীয় গাছের চাষ 17. চকবাজার থেকে প্রডাক্টস কিনে 18. মাছ একোরিয়ামে 19. ইট 20. তাঁতের পোশাক শিল্প 21. ফুল 22. হোম মেড বিভিন্ন খাবারের আইটেম 23. অনলাইন ট্রেনিং সেন্টার: আইটি 24. চট্টগ্রাম পাহারী অন্চল থেকে হলুদ, মরিচ, পেয়াজ নিয়ে এসে ঢাকাতে বিক্রি করা, 25. ফ্রেস জুস 26. গিফট আইটেম 27. বিনোদন পার্ক 28. বাচ্চাদের যত আইটেম 29. অটো কার ও

একজন বিলিওনিয়ার এর গল্প

একজন বিলিওনিয়ার এর গল্প * মাত্র ৫ বছর বয়সে তিনি বাবাকে হারান * ১৬ বছর বয়সে স্কুল থেকে ঝড়ে পড়েন * ১৭ বছরের মাথায় মোট ৪ বার চাকরী হারিয়েছিলেন * ১৮ বছর বয়সে বিয়ের পিঁড়িতে বসেন * ১৯ বছর বয়সে তিনি বাবা হন * ২০ বছর বয়সে তার স্ত্রী তাঁকে ফেলে রেখে চলে যায় আর কন্যা সন্তানটিকেও নিয়ে যায় সাথে * সেনাবাহিনীতে যোগদান করেন এবং সেখানে ব্যর্থ হন * ইন্স্যুরেন্স কোম্পানিতে যোগদান করেন এবং সেখানেও সফলতার দেখা পান নি * নিজের মেয়েকে নিজেই অপহরণ করতে গিয়েছিলেন এবং সেখানেও ব্যর্থ হন * চাকরি নিয়েছিলেন রেললাইনের কন্ডাক্টর হিসেবে, সুবিধা করতে পারেন নি * অবশেষে এক ক্যাফেতে রাধুনীর চাকরি নেন * ৬৫ বছর বয়সে তিনি অবসরে গিয়েছিলেন। * অবসরে যাবার প্রথম দিন সরকারের কাছ থেকে ১০৫ ডলারের চেক পেয়েছিলেন। * তাঁর কাছে মনে হয়েছিল জীবন তাঁর মূল্যহীন * আত্মহত্যা করবার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন তিনি। * এরপর একটী গাছের নিচে বসে জীবনে কি কি অর্জন করেছেন তাঁর একটা লিস্ট বানাতে শুরু করলেন। * হঠাৎ তাঁর কাছে মনে হল জীবনে এখনো অনেক কিছু করবার বাকি আছে আর তিনি বাকি সবার চাইতে একটি জিনিসের ব্যাপারে বেশি জানেন- রন্ধনশিল্প *

ফেইক আইডি ওয়ালা

#ডিয়ার_ফেইক_আইডি_ওয়ালারা! পরের বার ফেইক আইডি খোলার আগে কিছু বিষয় মনে রাখবেন! ★ঢাকা কলেজে কিন্তু মেয়েরা পড়েনা! ★ভিকারুন্নিসায় তো শিওর ছেলেরা পড়েনা! ★আইডিয়ালে ইন্টারে শুধু মেয়েরা পড়ে! ★ইডেনে ইন্টারমিডিয়েট নাই! ★ঢাকা ভার্সিটিতে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং এর কোন ছাত্র নাই! ★বুয়েটে বিবিএ করা যায়না! ★এসএসসির সায়েন্সে একাউন্টিং নামে কোন সাবজেক্ট নাই! ★আর্টসে ফিজিক্স নাই! ★নটরডেমে মেয়েদের সিট সব ফাঁকা! ★হলিক্রসে মেয়েরাই পড়ে ছেলেরা মে বি পড়েনা! ★গুগলে শখ আর মোনালিসার ছবি ছাড়াও অন্য অনেক মেয়ের ছবি আছে! ★"ডিয়ার কিলার বয়েজ" এন্ড "এঞ্জেল গার্লস"! পরেরবার আইডি খুলে "works at student of the year" লিখার আগে এটা মনে রাখবেন এই নামে কোন কোম্পানি নাই! ★"works at Facebook " লেখার আগে মনে রাখবেন ফেসবুকে আইডি খোলা মানে ফেসবুকে কাম করা না! কাম অত্যন্ত সেন্সিটিভ বিষয় সেটা ফেসবুকে করার আগে ভাইবা চিন্তা কইরেন! ★আর যারা নিজেদের বায়োতে প্রাচীন গ্রিক সিম্বলজিস্টের মত লিখে রাখেন: Works at papas pwincess Works at amar$$$$baper khai Works at b@per hotel e Works a

জামে থাকে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন ‘সি’

জামে থাকে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন ‘সি’। . . . জামের যত পুষ্টিগুণঃ জাম গ্রীষ্মকালীন ফলগুলোর মধ্যে অন্যতম। পাকা জামের স্বাদ যেমন মধুর, এর উপকারিতাও কিন্তু প্রচুর। বেশ কিছু প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদানে পূর্ণ থাকে ফলটি।রোগ প্রতিরোধেও জাম বেশ কার্যকরী। এবার চলুন জেনে নিই পুষ্টি পূরণের পাশাপাশি জাম কেমন করে রোগ প্রতিরোধ করে- ১. জামে থাকে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন ‘সি’। প্রকৃতির এই পরিবর্তনের সময় জ্বর, সর্দি ও কাশির প্রবণতা বাড়ে, জাম এটি দূর করতে কার্যকরী ভূমিক পালন করে। ২.জামের ভিটামিন ‘এ’ চোখ ভালো রাখতে সাহায্য করে। সঙ্গে স্নায়ুগুলোকে কর্মক্ষম রেখে দৃষ্টিশক্তির প্রখরতা বাড়ায়। ৩. জামে গ্লুকোজ ও ফ্রুকটোজ রয়েছে, যা মানুষকে কাজ করার শক্তি জোগায় এবং শরীরেও শক্তি সঞ্চিত করে। ৪. দাঁত, চুল ও ত্বক সুন্দর করতে খেতে পারেন জাম।এর উপাদানগুলো ত্বক ও চুলের উজ্জ্বলতা বাড়ায়। দাঁত ও মুখের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। ৫. ক্যা*নসারের জীবাণুর বি*রুদ্ধে প্রতি*রোধ গড়ার ক্ষমতা আছে জামের। বিশেষ করে মুখের ক্যা*নসার প্রতি*রোধে এটি অত্যন্ত কার্যকর। ৬.জামে থাকা ক্যালসিয়াম, আয়রন, পটাশিয়াম ও ভিটামিনগুলো শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দ

ভাই-বোনের প্রাকৃতিক আর স্রস্টা প্রদত্ত ভালবাসা

যখন ৫ বছরের বোন কাঁদে.... ভাইয়াঃ লক্ষি বোন কাঁদিস না দোকান থেকে চকলেট কিনে দেব। যখন ১০ বছরের বোন কাঁদে। ভাইয়াঃ বল তোকে কে বকেছে? কার এত্তবড় সাহস যে আমার বোনকে বকছে! শুধু নামটা বল, একদম মেরে তক্তা বানিয়ে দিব। , যখন ১৫ বছরের বোন কাঁদে। ভাইয়াঃ না কেঁদে আমারে বল কোন ছেলে তোকে বিরক্ত করছে.........?😠 হারামজাদার কলিজা ছিড়ে কুত্তারে খাওয়ামু। , যখন ২৫ বছরের বোন কাঁদে। ভাইয়াঃ স্বামী কি তোকে মেরেছে, কাঁদছিস কেন বোন? একবার বল আজকেই তাকে জিন্দা কবর দিমু। ভাইয়া নামক শব্দ মানেই বোন কে পাহারা দেয়া, সব কিছুর বিনিময়ে বোন কে সুখি করা আর হাসানো I আমরা ভাইরা সবসময় বোনের মুখে হাসি দেখলে খুশি থাকি। সংগৃহীত।

পজেটিভ ক্যাল্কুলেশন

যদি A, B, C, D, E, F, G, H, I, J, K, L, M, N, O, P, Q, R, S, T, U, V, W, X, Y, Z = 1, 2, 3, 4, 5, 6, 7, 8, 9, 10, 11, 12, 13, 14, 15, 16, 17, 18, 19, 20, 21, 22, 23, 24, 25, 26 অর্থাৎ A to Z এর মান যদি এমনভাবে ধরি যেখানে : A=1, B=2, C=3, D=4, E=5, F=6, G=7, H=8, I=9, J=10, K=11, L=12, M=13, N=14, O=15, P=16, Q=17, R=18, S=19, T=20, U=21, V=22, W=23, X=24, Y=25, Z=26 তাহলে,,, তুমি যতই পরিশ্রমী হও না কেনো, তোমার পরিশ্রম তোমাকে ভালো একটা জায়গায় নিয়ে যাবে, কিন্তু শতভাগ না। Hard Work: H+A+R+D+W+O+R+K= 8+1+18+4+23+15+18+11=98% তুমি যতই বিজ্ঞ হও না কেনো, কখনো কখনো তা কঠোর পরিশ্রমের চেয়ে কম সফলতা আনতে পারে। Knowledge: K+N+O+W+L+E+D+G+E= 11+14+15+23+12+5+4+7+5=96% আর তুমি যদি ভাগ্যের ভরসায় বসে থাকো, তা কোনো কূলেই তোমায় ভেরাবে না। Luck: L+U+C+K= 12+21+3+11=47% অর্থাৎ এদের কোনোটাই 100% করতে পারে না, তাহলে সেটা কী যা 100% করতে পারে??? Money?? না, এটা 72% Leadership?? না, এটা 97% তাহলে?? সব সমস্যারই সমাধান করা সম্ভব, যদি আমাদের থাকে একটা পারফেক্ট Attitude বা দৃষ্টিভঙ্গি হ্যা, একমাত্র Attitude ই আ

হাশরের দিন বান্দার হিসাব-নিকাশ কেমন হবে?

এক মাদ্রাসার ছাত্র তার হুজুরকে প্রশ্ন করল, "হুজুর, হাশরের দিন বান্দার হিসাব-নিকাশ কেমন হবে?" ছাত্রের কথা শুনে হুজুর কিছুক্ষণ বসে থাকলেন। তারপর নিজের পকেট থেকে কিছু টাকা বের করলেন সেই টাকা ছাত্রদের মধ্যে নিম্নরুপে বন্টন করে দিলেন - ১ম জনকে দিলেন - ১০০ টাকা ২য় জনকে দিলেন - ৭৫ টাকা ৩য় জনকে দিলেন - ৫০ টাকা ৪র্থ জনকে দিলেন - ২৫ টাকা ৫ম জনকে দিলেন - ১০ টাকা ৬ষ্ট জনকে দিলেন - ৫ টাকা এবং প্রশ্নকারী ছাত্রকে দিলেন মাত্র ১ টাকা। প্রশ্নকারী ছাত্র মাত্র এক টাকা পাওয়ায় তার মন খারাপ হয়ে গেল। হুজুরের এমন অসম বন্টনে সে ভীষণ কষ্ট পেলো। সে মনে মনে ভাবল, হুজুর তাকে সবার সামনে এভাবে অপমান করলেন কেন? এদিকে হুজুর টাকা বন্টন শেষে সেই ছাত্রের মন খারাপের বিষয়টা টের পেলেন। তিনি সব ছাত্রদের মাঝে তাকিয়ে মুচকি হেসে বললেন, আজ তোমাদের ছুটি! তোমাদের যেই টাকা দেওয়া হল সেটা পুরোপুরি খরচ করবে এবং আগামি সাপ্তাহিক বন্ধের দিন মাদরাসার রান্নাঘরে সকাল ১০ ঘটিকায় তোমরা উপস্থিত হয়ে হিসাব দেবে। সাপ্তাহিক বন্ধের দিন ছাত্ররা সবাই উপস্থিত হলো। হুজুর আগ থেকেই সেখানে উপস্থিত ছিলেন হুজুর সবাইকে উপস্থিত দেখে খুশী হলেন। সবা

আমলকীর পুষ্টি ও ঔষধি গুণ

আমলকীর পুষ্টি ও ঔষধি গুণঃ 👉 আমলকী কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রের উপর কাজ করে। 👉 বমি বন্ধে কাজ করে। 👉 এটি হৃদযন্ত্র ও মস্তিষ্কের শক্তিবর্ধক। 👉 এটি দাঁত,চুল ও ত্বক ভাল রাখে। 👉 এটি খাওয়ার রুচি বাড়ায়। 👉 কোষ্ঠকাঠিন্য, মাথাব্যথা, অম্ল,রক্তশূন্যতা, বমিভাব দূর করতে সাহায্য করে। 👉 বহুমূত্র রোগে এটি উপকারী। 👉 চুলের খুসকির সমস্যা দূর করে। 👉 প্রতিদিন সকালে আমলকীর জুস খাওয়া পেপটিক আলসার প্রতিরোধে কাজ করে। 👉 আমলকী শরীরের বিষাক্ত পদার্থ বের করতে সাহায্য করে এবং ওজন কমায়। 👉 উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে আমলকী খুব দ্রুত কাজ করে। 👉 আমলকী চুলের গোড়া মজবুত এবং চুলের বৃদ্ধিতেও সাহায্য করে। 👉 আমলকীর রস কোষ্ঠকাঠিন্য ও পাইলসের সমস্যা দূর করতে পারে। 👉 পেটের গোলযোগ ও বদহজম রুখতে সাহায্য করে। 👉 আমলকীর রস দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। 👉 প্রতিদিন আমলকির রস খেলে নিঃশ্বাসের দুর্গন্ধ দূর হয় এবং দাঁত শক্ত থাকে। 👉 আমলকী মুখে রুচি ও স্বাদ বাড়ায়। 👉 রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় । 👉 মানসিক চাপ কমায়। 👉 কফ, বমি, অনিদ্রা, ব্যথা-বেদনায় আমলকী অনেক উপকারী। 👉 ব্রঙ্কাইটিস ও এ্যাজমার জন্য আমলকীর জুস উপ

বিলাইদের প্রেম কাহিনী

মেয়েটার সাথে প্রথমে আমার ইনবক্সে কথা হতো ওর বিড়াল লায়লীকে নিয়ে। লায়লী কি খায়?কোথায় থাকতে পছন্দ করে?ওর বাসায় লায়লী কাকে কাকে পছন্দ করে?কখন ঘুমায়? কখন হাগে!? এইসব নিয়ে। আস্তে আস্তে আমাদের মধ্যে ইনবক্সে কথার পরিমাণ বেড়ে গেলো। কিন্তু একটা জিনিস খেয়াল করলাম এই মেয়ে তার বিড়াল ছাড়া অন্য কিছু নিয়ে কথা বলে না। কয়দিন কথা বলার পরে আর কোনো কথা খুঁজে পেলাম না বলে এক বন্ধুর সাহায্য নিয়ে আমিও এক বিড়াল পালতে শুরু করলাম। ওর নাম দিলাম মজনু। তারপর সারাদিন ওকে বিড়ালের লালন পালন বিষয়ক নানা কথাবার্তা নিয়ে নক দিতে থাকলাম। মজনুকে কখন গোসল করাবো? কখন খেতে দিবো?কি কি খাওয়াবো?কোনো অসুখ হলে কি কি পদক্ষেপ নিবো? কৃমির ওষুধ দিনে খাওয়াবো না রাতে খাওয়াবো? এইসব নিয়েই সারাদিন কেটে যেতো। কিছুদিন পরে দেখলাম মেয়েটির বিড়াল লাইলীর নামে ফেসবুকে একটা একাউন্ট আছে। ফলোয়ার সংখ্যা প্রায় ৫ হাজার ছুঁই ছুঁই করছে। বুঝে গেলাম আমার মজনুর একটা ফেসবুক একাউন্ট জরুরী। সাথে সাথেই মজনুর নামে একটা ফেসবুক একাউন্ট খুলেই আগে লায়লী কে রিকুয়েষ্ট পাঠালাম। ৫ মিনিট পরে রিকুয়েষ্ট একসেপ্ট করলো লায়লী। তারপর তার সেই একাউন্ট থেকে নিয়মিত লাইলীর সাথে মজনু

*একটু মজা করি*

*একটু মজা করি* সকাল সকাল জোকস🤣🤣 নোয়াখালির এক ছেলে পরীক্ষায় অনেক বিষয়ে ফেল করেছে।তাই মা ছেলেকে জিজ্ঞাসা করছে - . মা : তুই কিসে কিসে হেল কইচ্চস? . ছেলে : ইংরেজি, ইতিহাস আর হিটিতে ( পিটি-শরীরচর্চায়) হেল কইচ্চি। . মা : ইংরেজিতে হেল কইচ্চস কিল্লাই? . ছেলে : টিচার আঁরে কয় ট্রানস্লেশন কর- তোমার মা করিম মিয়ার লগে ঘুরতে যায়। আঁই কইছি, আঁর মা কি খারাফনি যে করিম মিয়ার লগে ঘুরতে যাইব? . মা : ইতিহাসে হেল কইচ্চস কিল্লাই ? . ছেলে : টিচার আঁরে জিগায়, হানি হথের যুদ্ধ কেন হয়ছিল ? আঁই কইছি, হুকনা হথে সুবিধা কইত্ত হারে নাই, ইয়াল্লাই হানি হথে যুদ্ধ কইচ্চে। . মা : হিডিতে হেল কইচ্চস কিল্লাই। হিডিতেতো আত ফাও লারি চারি দিলেই ফাশ হরন যায়। ছেলে : টিচার আঁরে কয় ডাইন আত তোল, আঁই তুইলচি হেরপর কয় বা আত তোল, আঁই হিডাও তুইলচি। হেরপর কয় বাম ফা তোল, অান্নে ছান আঁই হিডাও তুইলচি আই সব উডাই রাখছি হেরপর অারো কয় ডাইন ফা তোল,ইবার চেইত্তা আঁই কইছি চাইর আত পাও তুলি আই কি আন্নের অান্ডার উপর খাড়াইতামনি? . মা : হুনলাম অংক আর বাঙলায়ও হেল কইচ্চস। অংকে হেল কচ্চস কিল্লাই? . ছেলে - অসৎ ব্যবসার হশ্ন

বায়তুল মোকাররম মসজি নির্মাণের ইতিকথা

বায়তুল মোকাররম মসজি নির্মাণের ইতিকথা বাংলাদেশী মাত্রই আমরা জানি যে আমাদের দেশের জাতীয় সঙ্গীত ‘আমার সোনার বাঙলা আমি তোমায় ভালবাসি।’ আমাদের জাতীয় ফুল শাপলা, জাতীয় ফল কাঁঠাল কিংবা পাখী দোয়েল ইত্যাদি। তেমনি আমাদের জাতীয় মসজিদের নাম ‘বায়তুল মোকাররম’। এটি ঢাকায় অবস্থিত। এর বর্তমান ধারন ক্ষমতা ৪০,০০০।কিন্তু যখন এটি নির্মাণ করা হয়েছিল তখন এর ধারন ক্ষমতা ছিল ৩০,০০০। বায়তুল মোকাররম মসজিটি পৃথিবীর ১০ম বৃহত্তম মসজিদ হিসেব বিখ্যাত। বায়তুল মোকাররম মসজিদ নির্মাণের পিছনে কিছু চমকপ্রদ ঘটনা আছে যা আমরা অনেকেই হয়তো জানিনা ।এখানে কিছু তথ্য উপস্থাপন করার চেষ্টা করা হলো মাত্র: কথিত আছে যে, পন্চাশ/ষাট দশকে তৎকালীন ঢাকার এক শ্রেনীর অভিজাত নাগরিকদের বসবাস ছিল পুরানা পল্টন, সেগুন বাগিচা এলাকায়। ঐ সময় দ্রুত ঢাকা শহরের বিস্তার ঘটছিল, বিশেষ করে শহরের উত্তরাংশে। তখনকার ঢাকার মূল নক্সা অনুসারে সদর ঘাট থেকে সোজা উত্তর দিকে যে নবাবপুর রোডটি গুলিস্থান এলাকা হয়ে বায়তুল মোকাররম মসজিদ এর দিকে চলে গেছে , সেটি ডানে বামে কোথাও মোড় না নিয়ে বায়তুল মোকাররম মসজিদ বরাবর (তখনও মসজিদ নির্মাণ হয়নি) পুরানা পল্টন-সেগুন ব