Posts

Showing posts from June, 2021

একজন বিলিওনিয়ার এর গল্প

একজন বিলিওনিয়ার এর গল্প * মাত্র ৫ বছর বয়সে তিনি বাবাকে হারান * ১৬ বছর বয়সে স্কুল থেকে ঝড়ে পড়েন * ১৭ বছরের মাথায় মোট ৪ বার চাকরী হারিয়েছিলেন * ১৮ বছর বয়সে বিয়ের পিঁড়িতে বসেন * ১৯ বছর বয়সে তিনি বাবা হন * ২০ বছর বয়সে তার স্ত্রী তাঁকে ফেলে রেখে চলে যায় আর কন্যা সন্তানটিকেও নিয়ে যায় সাথে * সেনাবাহিনীতে যোগদান করেন এবং সেখানে ব্যর্থ হন * ইন্স্যুরেন্স কোম্পানিতে যোগদান করেন এবং সেখানেও সফলতার দেখা পান নি * নিজের মেয়েকে নিজেই অপহরণ করতে গিয়েছিলেন এবং সেখানেও ব্যর্থ হন * চাকরি নিয়েছিলেন রেললাইনের কন্ডাক্টর হিসেবে, সুবিধা করতে পারেন নি * অবশেষে এক ক্যাফেতে রাধুনীর চাকরি নেন * ৬৫ বছর বয়সে তিনি অবসরে গিয়েছিলেন। * অবসরে যাবার প্রথম দিন সরকারের কাছ থেকে ১০৫ ডলারের চেক পেয়েছিলেন। * তাঁর কাছে মনে হয়েছিল জীবন তাঁর মূল্যহীন * আত্মহত্যা করবার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন তিনি। * এরপর একটী গাছের নিচে বসে জীবনে কি কি অর্জন করেছেন তাঁর একটা লিস্ট বানাতে শুরু করলেন। * হঠাৎ তাঁর কাছে মনে হল জীবনে এখনো অনেক কিছু করবার বাকি আছে আর তিনি বাকি সবার চাইতে একটি জিনিসের ব্যাপারে বেশি জানেন- রন্ধনশিল্প *

ফেইক আইডি ওয়ালা

#ডিয়ার_ফেইক_আইডি_ওয়ালারা! পরের বার ফেইক আইডি খোলার আগে কিছু বিষয় মনে রাখবেন! ★ঢাকা কলেজে কিন্তু মেয়েরা পড়েনা! ★ভিকারুন্নিসায় তো শিওর ছেলেরা পড়েনা! ★আইডিয়ালে ইন্টারে শুধু মেয়েরা পড়ে! ★ইডেনে ইন্টারমিডিয়েট নাই! ★ঢাকা ভার্সিটিতে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং এর কোন ছাত্র নাই! ★বুয়েটে বিবিএ করা যায়না! ★এসএসসির সায়েন্সে একাউন্টিং নামে কোন সাবজেক্ট নাই! ★আর্টসে ফিজিক্স নাই! ★নটরডেমে মেয়েদের সিট সব ফাঁকা! ★হলিক্রসে মেয়েরাই পড়ে ছেলেরা মে বি পড়েনা! ★গুগলে শখ আর মোনালিসার ছবি ছাড়াও অন্য অনেক মেয়ের ছবি আছে! ★"ডিয়ার কিলার বয়েজ" এন্ড "এঞ্জেল গার্লস"! পরেরবার আইডি খুলে "works at student of the year" লিখার আগে এটা মনে রাখবেন এই নামে কোন কোম্পানি নাই! ★"works at Facebook " লেখার আগে মনে রাখবেন ফেসবুকে আইডি খোলা মানে ফেসবুকে কাম করা না! কাম অত্যন্ত সেন্সিটিভ বিষয় সেটা ফেসবুকে করার আগে ভাইবা চিন্তা কইরেন! ★আর যারা নিজেদের বায়োতে প্রাচীন গ্রিক সিম্বলজিস্টের মত লিখে রাখেন: Works at papas pwincess Works at amar$$$$baper khai Works at b@per hotel e Works a

জামে থাকে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন ‘সি’

জামে থাকে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন ‘সি’। . . . জামের যত পুষ্টিগুণঃ জাম গ্রীষ্মকালীন ফলগুলোর মধ্যে অন্যতম। পাকা জামের স্বাদ যেমন মধুর, এর উপকারিতাও কিন্তু প্রচুর। বেশ কিছু প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদানে পূর্ণ থাকে ফলটি।রোগ প্রতিরোধেও জাম বেশ কার্যকরী। এবার চলুন জেনে নিই পুষ্টি পূরণের পাশাপাশি জাম কেমন করে রোগ প্রতিরোধ করে- ১. জামে থাকে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন ‘সি’। প্রকৃতির এই পরিবর্তনের সময় জ্বর, সর্দি ও কাশির প্রবণতা বাড়ে, জাম এটি দূর করতে কার্যকরী ভূমিক পালন করে। ২.জামের ভিটামিন ‘এ’ চোখ ভালো রাখতে সাহায্য করে। সঙ্গে স্নায়ুগুলোকে কর্মক্ষম রেখে দৃষ্টিশক্তির প্রখরতা বাড়ায়। ৩. জামে গ্লুকোজ ও ফ্রুকটোজ রয়েছে, যা মানুষকে কাজ করার শক্তি জোগায় এবং শরীরেও শক্তি সঞ্চিত করে। ৪. দাঁত, চুল ও ত্বক সুন্দর করতে খেতে পারেন জাম।এর উপাদানগুলো ত্বক ও চুলের উজ্জ্বলতা বাড়ায়। দাঁত ও মুখের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। ৫. ক্যা*নসারের জীবাণুর বি*রুদ্ধে প্রতি*রোধ গড়ার ক্ষমতা আছে জামের। বিশেষ করে মুখের ক্যা*নসার প্রতি*রোধে এটি অত্যন্ত কার্যকর। ৬.জামে থাকা ক্যালসিয়াম, আয়রন, পটাশিয়াম ও ভিটামিনগুলো শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে দ

ভাই-বোনের প্রাকৃতিক আর স্রস্টা প্রদত্ত ভালবাসা

যখন ৫ বছরের বোন কাঁদে.... ভাইয়াঃ লক্ষি বোন কাঁদিস না দোকান থেকে চকলেট কিনে দেব। যখন ১০ বছরের বোন কাঁদে। ভাইয়াঃ বল তোকে কে বকেছে? কার এত্তবড় সাহস যে আমার বোনকে বকছে! শুধু নামটা বল, একদম মেরে তক্তা বানিয়ে দিব। , যখন ১৫ বছরের বোন কাঁদে। ভাইয়াঃ না কেঁদে আমারে বল কোন ছেলে তোকে বিরক্ত করছে.........?😠 হারামজাদার কলিজা ছিড়ে কুত্তারে খাওয়ামু। , যখন ২৫ বছরের বোন কাঁদে। ভাইয়াঃ স্বামী কি তোকে মেরেছে, কাঁদছিস কেন বোন? একবার বল আজকেই তাকে জিন্দা কবর দিমু। ভাইয়া নামক শব্দ মানেই বোন কে পাহারা দেয়া, সব কিছুর বিনিময়ে বোন কে সুখি করা আর হাসানো I আমরা ভাইরা সবসময় বোনের মুখে হাসি দেখলে খুশি থাকি। সংগৃহীত।

পজেটিভ ক্যাল্কুলেশন

যদি A, B, C, D, E, F, G, H, I, J, K, L, M, N, O, P, Q, R, S, T, U, V, W, X, Y, Z = 1, 2, 3, 4, 5, 6, 7, 8, 9, 10, 11, 12, 13, 14, 15, 16, 17, 18, 19, 20, 21, 22, 23, 24, 25, 26 অর্থাৎ A to Z এর মান যদি এমনভাবে ধরি যেখানে : A=1, B=2, C=3, D=4, E=5, F=6, G=7, H=8, I=9, J=10, K=11, L=12, M=13, N=14, O=15, P=16, Q=17, R=18, S=19, T=20, U=21, V=22, W=23, X=24, Y=25, Z=26 তাহলে,,, তুমি যতই পরিশ্রমী হও না কেনো, তোমার পরিশ্রম তোমাকে ভালো একটা জায়গায় নিয়ে যাবে, কিন্তু শতভাগ না। Hard Work: H+A+R+D+W+O+R+K= 8+1+18+4+23+15+18+11=98% তুমি যতই বিজ্ঞ হও না কেনো, কখনো কখনো তা কঠোর পরিশ্রমের চেয়ে কম সফলতা আনতে পারে। Knowledge: K+N+O+W+L+E+D+G+E= 11+14+15+23+12+5+4+7+5=96% আর তুমি যদি ভাগ্যের ভরসায় বসে থাকো, তা কোনো কূলেই তোমায় ভেরাবে না। Luck: L+U+C+K= 12+21+3+11=47% অর্থাৎ এদের কোনোটাই 100% করতে পারে না, তাহলে সেটা কী যা 100% করতে পারে??? Money?? না, এটা 72% Leadership?? না, এটা 97% তাহলে?? সব সমস্যারই সমাধান করা সম্ভব, যদি আমাদের থাকে একটা পারফেক্ট Attitude বা দৃষ্টিভঙ্গি হ্যা, একমাত্র Attitude ই আ

হাশরের দিন বান্দার হিসাব-নিকাশ কেমন হবে?

এক মাদ্রাসার ছাত্র তার হুজুরকে প্রশ্ন করল, "হুজুর, হাশরের দিন বান্দার হিসাব-নিকাশ কেমন হবে?" ছাত্রের কথা শুনে হুজুর কিছুক্ষণ বসে থাকলেন। তারপর নিজের পকেট থেকে কিছু টাকা বের করলেন সেই টাকা ছাত্রদের মধ্যে নিম্নরুপে বন্টন করে দিলেন - ১ম জনকে দিলেন - ১০০ টাকা ২য় জনকে দিলেন - ৭৫ টাকা ৩য় জনকে দিলেন - ৫০ টাকা ৪র্থ জনকে দিলেন - ২৫ টাকা ৫ম জনকে দিলেন - ১০ টাকা ৬ষ্ট জনকে দিলেন - ৫ টাকা এবং প্রশ্নকারী ছাত্রকে দিলেন মাত্র ১ টাকা। প্রশ্নকারী ছাত্র মাত্র এক টাকা পাওয়ায় তার মন খারাপ হয়ে গেল। হুজুরের এমন অসম বন্টনে সে ভীষণ কষ্ট পেলো। সে মনে মনে ভাবল, হুজুর তাকে সবার সামনে এভাবে অপমান করলেন কেন? এদিকে হুজুর টাকা বন্টন শেষে সেই ছাত্রের মন খারাপের বিষয়টা টের পেলেন। তিনি সব ছাত্রদের মাঝে তাকিয়ে মুচকি হেসে বললেন, আজ তোমাদের ছুটি! তোমাদের যেই টাকা দেওয়া হল সেটা পুরোপুরি খরচ করবে এবং আগামি সাপ্তাহিক বন্ধের দিন মাদরাসার রান্নাঘরে সকাল ১০ ঘটিকায় তোমরা উপস্থিত হয়ে হিসাব দেবে। সাপ্তাহিক বন্ধের দিন ছাত্ররা সবাই উপস্থিত হলো। হুজুর আগ থেকেই সেখানে উপস্থিত ছিলেন হুজুর সবাইকে উপস্থিত দেখে খুশী হলেন। সবা

আমলকীর পুষ্টি ও ঔষধি গুণ

আমলকীর পুষ্টি ও ঔষধি গুণঃ 👉 আমলকী কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রের উপর কাজ করে। 👉 বমি বন্ধে কাজ করে। 👉 এটি হৃদযন্ত্র ও মস্তিষ্কের শক্তিবর্ধক। 👉 এটি দাঁত,চুল ও ত্বক ভাল রাখে। 👉 এটি খাওয়ার রুচি বাড়ায়। 👉 কোষ্ঠকাঠিন্য, মাথাব্যথা, অম্ল,রক্তশূন্যতা, বমিভাব দূর করতে সাহায্য করে। 👉 বহুমূত্র রোগে এটি উপকারী। 👉 চুলের খুসকির সমস্যা দূর করে। 👉 প্রতিদিন সকালে আমলকীর জুস খাওয়া পেপটিক আলসার প্রতিরোধে কাজ করে। 👉 আমলকী শরীরের বিষাক্ত পদার্থ বের করতে সাহায্য করে এবং ওজন কমায়। 👉 উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে আমলকী খুব দ্রুত কাজ করে। 👉 আমলকী চুলের গোড়া মজবুত এবং চুলের বৃদ্ধিতেও সাহায্য করে। 👉 আমলকীর রস কোষ্ঠকাঠিন্য ও পাইলসের সমস্যা দূর করতে পারে। 👉 পেটের গোলযোগ ও বদহজম রুখতে সাহায্য করে। 👉 আমলকীর রস দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। 👉 প্রতিদিন আমলকির রস খেলে নিঃশ্বাসের দুর্গন্ধ দূর হয় এবং দাঁত শক্ত থাকে। 👉 আমলকী মুখে রুচি ও স্বাদ বাড়ায়। 👉 রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় । 👉 মানসিক চাপ কমায়। 👉 কফ, বমি, অনিদ্রা, ব্যথা-বেদনায় আমলকী অনেক উপকারী। 👉 ব্রঙ্কাইটিস ও এ্যাজমার জন্য আমলকীর জুস উপ

বিলাইদের প্রেম কাহিনী

মেয়েটার সাথে প্রথমে আমার ইনবক্সে কথা হতো ওর বিড়াল লায়লীকে নিয়ে। লায়লী কি খায়?কোথায় থাকতে পছন্দ করে?ওর বাসায় লায়লী কাকে কাকে পছন্দ করে?কখন ঘুমায়? কখন হাগে!? এইসব নিয়ে। আস্তে আস্তে আমাদের মধ্যে ইনবক্সে কথার পরিমাণ বেড়ে গেলো। কিন্তু একটা জিনিস খেয়াল করলাম এই মেয়ে তার বিড়াল ছাড়া অন্য কিছু নিয়ে কথা বলে না। কয়দিন কথা বলার পরে আর কোনো কথা খুঁজে পেলাম না বলে এক বন্ধুর সাহায্য নিয়ে আমিও এক বিড়াল পালতে শুরু করলাম। ওর নাম দিলাম মজনু। তারপর সারাদিন ওকে বিড়ালের লালন পালন বিষয়ক নানা কথাবার্তা নিয়ে নক দিতে থাকলাম। মজনুকে কখন গোসল করাবো? কখন খেতে দিবো?কি কি খাওয়াবো?কোনো অসুখ হলে কি কি পদক্ষেপ নিবো? কৃমির ওষুধ দিনে খাওয়াবো না রাতে খাওয়াবো? এইসব নিয়েই সারাদিন কেটে যেতো। কিছুদিন পরে দেখলাম মেয়েটির বিড়াল লাইলীর নামে ফেসবুকে একটা একাউন্ট আছে। ফলোয়ার সংখ্যা প্রায় ৫ হাজার ছুঁই ছুঁই করছে। বুঝে গেলাম আমার মজনুর একটা ফেসবুক একাউন্ট জরুরী। সাথে সাথেই মজনুর নামে একটা ফেসবুক একাউন্ট খুলেই আগে লায়লী কে রিকুয়েষ্ট পাঠালাম। ৫ মিনিট পরে রিকুয়েষ্ট একসেপ্ট করলো লায়লী। তারপর তার সেই একাউন্ট থেকে নিয়মিত লাইলীর সাথে মজনু

*একটু মজা করি*

*একটু মজা করি* সকাল সকাল জোকস🤣🤣 নোয়াখালির এক ছেলে পরীক্ষায় অনেক বিষয়ে ফেল করেছে।তাই মা ছেলেকে জিজ্ঞাসা করছে - . মা : তুই কিসে কিসে হেল কইচ্চস? . ছেলে : ইংরেজি, ইতিহাস আর হিটিতে ( পিটি-শরীরচর্চায়) হেল কইচ্চি। . মা : ইংরেজিতে হেল কইচ্চস কিল্লাই? . ছেলে : টিচার আঁরে কয় ট্রানস্লেশন কর- তোমার মা করিম মিয়ার লগে ঘুরতে যায়। আঁই কইছি, আঁর মা কি খারাফনি যে করিম মিয়ার লগে ঘুরতে যাইব? . মা : ইতিহাসে হেল কইচ্চস কিল্লাই ? . ছেলে : টিচার আঁরে জিগায়, হানি হথের যুদ্ধ কেন হয়ছিল ? আঁই কইছি, হুকনা হথে সুবিধা কইত্ত হারে নাই, ইয়াল্লাই হানি হথে যুদ্ধ কইচ্চে। . মা : হিডিতে হেল কইচ্চস কিল্লাই। হিডিতেতো আত ফাও লারি চারি দিলেই ফাশ হরন যায়। ছেলে : টিচার আঁরে কয় ডাইন আত তোল, আঁই তুইলচি হেরপর কয় বা আত তোল, আঁই হিডাও তুইলচি। হেরপর কয় বাম ফা তোল, অান্নে ছান আঁই হিডাও তুইলচি আই সব উডাই রাখছি হেরপর অারো কয় ডাইন ফা তোল,ইবার চেইত্তা আঁই কইছি চাইর আত পাও তুলি আই কি আন্নের অান্ডার উপর খাড়াইতামনি? . মা : হুনলাম অংক আর বাঙলায়ও হেল কইচ্চস। অংকে হেল কচ্চস কিল্লাই? . ছেলে - অসৎ ব্যবসার হশ্ন

বায়তুল মোকাররম মসজি নির্মাণের ইতিকথা

বায়তুল মোকাররম মসজি নির্মাণের ইতিকথা বাংলাদেশী মাত্রই আমরা জানি যে আমাদের দেশের জাতীয় সঙ্গীত ‘আমার সোনার বাঙলা আমি তোমায় ভালবাসি।’ আমাদের জাতীয় ফুল শাপলা, জাতীয় ফল কাঁঠাল কিংবা পাখী দোয়েল ইত্যাদি। তেমনি আমাদের জাতীয় মসজিদের নাম ‘বায়তুল মোকাররম’। এটি ঢাকায় অবস্থিত। এর বর্তমান ধারন ক্ষমতা ৪০,০০০।কিন্তু যখন এটি নির্মাণ করা হয়েছিল তখন এর ধারন ক্ষমতা ছিল ৩০,০০০। বায়তুল মোকাররম মসজিটি পৃথিবীর ১০ম বৃহত্তম মসজিদ হিসেব বিখ্যাত। বায়তুল মোকাররম মসজিদ নির্মাণের পিছনে কিছু চমকপ্রদ ঘটনা আছে যা আমরা অনেকেই হয়তো জানিনা ।এখানে কিছু তথ্য উপস্থাপন করার চেষ্টা করা হলো মাত্র: কথিত আছে যে, পন্চাশ/ষাট দশকে তৎকালীন ঢাকার এক শ্রেনীর অভিজাত নাগরিকদের বসবাস ছিল পুরানা পল্টন, সেগুন বাগিচা এলাকায়। ঐ সময় দ্রুত ঢাকা শহরের বিস্তার ঘটছিল, বিশেষ করে শহরের উত্তরাংশে। তখনকার ঢাকার মূল নক্সা অনুসারে সদর ঘাট থেকে সোজা উত্তর দিকে যে নবাবপুর রোডটি গুলিস্থান এলাকা হয়ে বায়তুল মোকাররম মসজিদ এর দিকে চলে গেছে , সেটি ডানে বামে কোথাও মোড় না নিয়ে বায়তুল মোকাররম মসজিদ বরাবর (তখনও মসজিদ নির্মাণ হয়নি) পুরানা পল্টন-সেগুন ব

উট

"উটের দিকে তাকিয়ে দেখেছ, কীভাবে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে?” (সূরা গাশিয়াহ ১৭) উট প্রকৃতির এক মহাবিস্ময়, এটি ৫৩ ডিগ্রি গরম এবং মাইনাস-১ ডিগ্রি শীতেও টিকে থাকে। মরুভূমির উত্তপ্ত বালুর উপর ঘণ্টার পর ঘণ্টা পা ফেলে রাখে। কোনো পানি পান না করে মাসের পর মাস চলে। মরুভূমির বড় বড় কাঁটাসহ ক্যাকটাস খেয়ে ফেলে। দেড়শ কেজি ওজন পিঠে নিয়ে শত মাইল হেঁটে পার হয়। উটের মত এত অসাধারণ ডিজাইনের প্রাণী প্রাণীবিজ্ঞানীদের কাছে এক মহাবিস্ময়। মানুষসহ বেশিরভাগ স্তন্যপায়ী প্রাণীর দেহের তাপমাত্রা সাধারণত ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের (৯৮ ডিগ্রি ফারেনহাইট) এর আশেপাশে থাকে। যদি দেহের অভ্যন্তরীণ তাপমাত্রা বেড়ে ৩৮.৫ ডিগ্রির (১০২ ফা) বেশি হয়ে যায়, তখন অভ্যন্তরীণ অঙ্গগুলোর ক্ষতি হতে থাকে। ৪০ ডিগ্রির (১০৪ ফা) বেশি হয়ে গেলে লিভার, কিডনি, মস্তিষ্ক, খাদ্যতন্ত্র ব্যাপক ক্ষতি হয়। ৪১ ডিগ্রি (১০৫ ফা) তাপমাত্রায় শরীরের কোষ মরে যেতে শুরু করে। একারণেই যখন স্তন্যপায়ী প্রাণীদের অভ্যন্তরীণ তাপমাত্রা স্বাভাবিকের থেকে বেড়ে যায়, তখন শরীর ঘেমে বাড়তি তাপ বের করে দিয়ে ঠাণ্ডা হয়ে যায়। কিন্তু উটের জন্য এভাবে পানি অপচয় করা বিলাসিতা। কারণ মরুভূমিতে সবচেয়ে

ক্যান্সার সচেতনতা

#ক্যান্সার_সচেতনতাঃ ওশ স্টেট মেডিকেল ইউনিভার্সিটি, মস্কো, রাশিয়ার ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ ডা. গুপ্তপ্রসাদ রেড্ডি (বি ভি) বলেছেন, ক্যান্সার কোনো মরণব্যাধি নয়, কিন্তু মানুষ এই রোগে মারা যায় শুধুমাত্র উদাসীনতার কারণে। তার মতে, মাত্র দুটি উপায় অনুসরণ করলেই উধাও হবে ক্যান্সার। উপায়গুলো হচ্ছে:- ১. প্রথমেই সব ধরনের সুগার বা চিনি খাওয়া ছেড়ে দিন। কেননা, শরীরে চিনি না পেলে ক্যান্সার সেলগুলো এমনিতেই বা প্রাকৃতিকভাবেই বিনাশ হয়ে যাবে। ২. এরপর এক গ্লাস গরম পানিতে একটি লেবু চিপে মিশিয়ে নিন। টানা তিন মাস সকালে খাবারের আগে খালি পেটে এই লেবু মিশ্রিত গরম পানি পান করুন। উধাও হয়ে যাবে ক্যান্সার। মেরিল্যান্ড কলেজ অব মেডিসিন- এর একটি গবেষণায় বলা হয়েছে, কেমোথেরাপির চেয়ে এটি হাজার গুণ ভাল। ৩. প্রতিদিন সকালে ও রাতে তিন চা চামচ অর্গানিক নারিকেল তেল খান, ক্যান্সার সেরে যাবে। চিনি পরিহারের পর নিচের দুটি থেরাপির যেকোনো একটি গ্রহণ করুন। ক্যান্সার আপনাকে ঘায়েল করতে পারবে না। তবে অবহেলা বা উদাসীনতার কোনো অজুহাত নেই। উল্লেখ্য, ক্যান্সার সম্পর্কে মানুষকে সচেতন করতে ডা. গুপ্তপ্রসাদ গত পাঁচ বছর ধরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ বিভ

সন্দেহ

বউ নিয়ে প্রচুর বিপদে আছি। এতো সন্দেহ করে আমাকে। সেদিন কলিংবেল টিপলাম। দরজা খুলে দিল বউ। ঢুকতেই বউ বাঁধা দিল। শার্টের গন্ধ শুঁকে বলল, - তুমি সিগারেট টেনেছ? - না তো। তুমি জানো আমি সিগারেট টানি না। - শার্টে গন্ধ পাচ্ছি। - আরে গন্ধ পেলেই আমি টানছি এমন নাকি! বন্ধুরা টানসে। ওদের সিগারেটের ধোঁয়া শার্টে লাগসে। - তাই নাকি? সত্যি তো? - সত্যি রে বাবা। - আচ্ছা। পরের বার আড্ডা শেষে পারফিউম দিয়ে ঘরের কলিংবেল বাজালাম। এবার আর সিগারেটের গন্ধ পাওয়া যাবে না। কিন্তু বউ এবারো বাঁধা দিল। - কি ব্যাপার কোন মেয়ের সাথে ডেটিং করলা? - আরে আশ্চর্য মেয়ে কোথায় পাব? বউ থাকতে অন্য মেয়ে লাগে নাকি! - তো এত দামী পারফিউম দিয়েছ কেন? পারফিউম ছেলেরা কখন দেয় আমি জানি না নাকি? আর তুমি তো বদের হাড্ডি... অতঃপর চেঁচামেচি শুরু। মেয়েরা এতো চেঁচাতে পারে কেমতে? এরপর তুলা পকেটে রাখব। চেঁচানো শুরু করলেই কানে তুলা দিব। তারপর থেকে অফিস শেষে সোজা বাসায় আসলাম। তাতেও বউয়ের সমস্যা। - কি ব্যাপার আজ পারফিউমের গন্ধ নেই, সিগারেটের গন্ধ নেই। অন্য কোথাও ছিলে নিশ্চয়। - কি বলছ এসব? অফিস না করে কোথায় থাকব? - কোথায় থাকবে তা আমি কেমনে বল

৪০ হাজার টাকার ফ্রিজ ১৫ হাজার টাকায়। পাবলিকের মাথা পুরাই নষ্ট। অর্ডার পরলো ২০০০।

৪০ হাজার টাকার ফ্রিজ ১৫ হাজার টাকায়। পাবলিকের মাথা পুরাই নষ্ট। অর্ডার পরলো ২০০০। ১৫০০০/= X ২০০০ কত হয়? জী ৩ কোটি টাকা। তিনমাস পর। এই তিন মাসে কিছু আয়ও হলো! যে তিন কোটি টাকা গ্রাহকের কাছ থেকে তুলবে। ৫% হারেও যদি ব্যাংক সুদ নেয় সেটা এক মাসে দাড়াবে ১৫ লাখ টাকা। তিন মাসে ৪৫ লাখ৷ কিছুই না করে শুধু মানুষের টাকা ব্যাংকে রেখে ৪৫ লাখ টাকা তাদের। ১০০টা ফ্রিজ কেনা হলো প্রতিটা ৩৫ হাজার টাকা দিয়ে। খরচ হলোঃ ৩৫ লাখ টাকা। হাতে থাকলো ২ কোটি ৬৫ লাখ টাকা। ১০০ ফ্রিজ ডেলিভারি দেওয়া হলো। যারা ডেলিভারি পেলো তাদের সোনায় সোহাগা। উৎফুল্ল হয়ে ফেসবুকে স্ট্যাটাস আমি পেয়েছি, আমি পেয়েছি। যারা পেলো না তারা ভাবলো আরো কিছুদিন অপেক্ষা করি, যেহেতু অনেকেই পেয়েছে তাই আমিও পাবো। এইবার সাইক্লোন অফারঃ ৩ লাখ টাকার বাইক ১.৫ লাখ টাকায়। পুরান পাগল যারা ছিলো তাদের সংগে নতুন পাগলও যোগ হলো মাথা নষ্টের খেলায়। অর্ডার পরলো ৫০০০। ১৫০০০০/= X ৫০০০ কত হয়? জী ৭৫ কোটি টাকা। ৫% হারেও যদি ব্যাংক সুদ নেয় তাহলে ৭৫ কোটি টাকা রাখলে সেটার পরিমান মাসে দাড়ায় ৩ কোটি ৭৫ লাখ। ৬ মাস পর। এইবারও ১০০ টা বাইক কেনা হলো প্রতি বাইক ২ লাখ ৮০ হাজার টাকায়। খরচ

চুল কাটার পর একটু ঘাড়-পিঠ মালিশ করে নেন??????

সচেতনতামুলক_পোষ্ট বয়স ২৫ বছর । চুল কাটার পর একটু ঘাড়-পিঠ মালিশ করে নেয় ৫-১০ মিনিট। বিনিময়ে তাকে কিছু বকশিশ দেয়। একদিন ঘাড় মালিশ করার সময় কট করে একটা আওয়াজ হয়, একটু সামান্য ব্যথাও করে উঠেছিল। কিন্তু ছেলেটি অতটা গ্রাহ্য করেনি। দু-এক দিন পর সে ঘাড়ে ব্যথা অনুভব করতে লাগল। ক্রমে ব্যথা বাড়ছে। মা ভাবলেন, হয়তো উল্টাপাল্টাভাবে শোয়ার জন্য ঘাড়ে ব্যথা হয়েছে। মা প্রতিদিন ঘাড়ে গরম সেঁক দিতে শুরু করলেন। কিন্তু কিছুতেই ব্যথা কমছে না; বরং দিনদিন বাড়ছেই। একপর্যায়ে ব্যথা হাতের মধ্য আঙ্গুল পর্যন্ত আসতে শুরু করল। ব্যথার জন্য ঘাড় নাড়ানোও তার জন্য কষ্টকর হয়ে উঠল। শেষ পর্য়ন্ত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হলে, চিকিৎসক পরীক্ষা করে বললেন, সারভাইক্যাল ডিস্ক প্রলেপস হয়েছে । ঘাড়ের এম আর আই (MRI) ও নার্ভ কনডাকশন স্টাডি পরীক্ষা করে সেটি প্রমাণিত হলো। মেরুদণ্ডের দু্টি হাড়ের মাঝে এক ধরনের ডিস্ক থাকে সেখান থেকে স্মায়ুগুলো বের হয়ে এসে আমাদের হাতে ছড়িয়ে পড়ে। যখন কোন কারণে ওই ডিস্ক সরে যেয়ে স্মায়ুর উপর চাপ দেয় তখন ব্যথা ঘাড় থেকে হাতের দিকে আসে এটাকে সারভাইক্যাল ইন্টারভার্টিব্রাল ডিস্ক প্রলেপস বলে । এক্ষেত্রে চিকিৎসা হল ঔষধের পাশাপাশ

কিচেন থেকে প্রথমবারের পর আর কিচ্ছু শোনা যায় না। যা কাম কর গিয়া।"....

মালিকের উইস্কির বোতল থেকে কাজের ছেলে আব্দুল জব্বার এক-আধ পেগ মেরে পানি মিশিয়ে আগের লেভেলে রেখে দেয়। ব্যাপারটা বুঝেও এ্যাদ্দিন কিছু বলেননি। আজ পানির মাত্রা বাড়াবাড়ি রকম হওয়ায় ড্রইংরুম থেকেই হাঁকঃ "আব্দুল জব্বার"... কিচেন থেকে জবাবঃ "জ্বে সার!" - "তুই উইস্কিতে পানি মিশাইয়া রাখছস হারামজাদা!" অনেকক্ষন কিচেন থেকে আব্দুলের কোন জবাব না পেয়ে কিচেনে গিয়া মালিকের ঝাড়িঃ "কিরে তরে যা কইলাম, জবাব দেস না ক্যান বদমাশ?" আব্দুলঃ "শুনতে পাই নাই সার!" -"প্রথমবার শুনলি? এরপর কি হইলো হারামজাদা?" - "সার, কিচেন থিকা খালি নামডাই হুনি, আর কিস্যু হুনন যায় না!" - ফাইজলামি করস, ড্রইংরুমে গিয়া আমারে ডাক দে দেখি! আব্দুল ড্রইংরুমে গিয়া জোর গলায়ঃ সার, হুনতে পান? মালিকঃ "হ্যা পাই!" আব্দুলঃ "কাজের বুয়া জরিনারে মোবাইল কিনা দিছে কেডা? কিচেন কোন জবাব নাই। -বাবুর টিচার আপারে সিনেমায় নিয়া গেছিল কেডায়!" কিচেন থেকে এবারও কোন জবাব নাই। মালিক ধীরপায়ে ড্রইংরুমে ফিরে এসে আব্দুলকেঃ "তুই ঠিকই কইছস, কিচেন থেকে প্রথমবারের পর আর কিচ্ছু

পরের দিন..বউ আমার বলে, এখন শরীর কেমন লাগছে ভাইয়া?🥴

মামাতো বোনকে বিয়ে করেছি!🧕 সে আমাকে স্বামী মানে ঠিকই কিন্তু কথায় কথায় ভাইয়া ডাকে!🧓 সেদিন বললাম আম্মুর কাছ থেকে আমার কথা বলে ১ হাজার টাকা আনো!🏎️ সে আম্মুকে গিয়ে বলতেছে ভাইয়া বলছে ১হাজার টাকা দিতে!👲 আমাকে ভাইয়া ডাকতে শুনে আম্মু রীতিমতো অবাক!🤔 আমি তাকে হাজার বার বলেছি আমাকে ভাইয়া ডেকো না লোকে মন্দ বলবে!😞 প্রতিবার উত্তরে সে বলে আপনি তো আমার ভাইয়া, আর ছোটবেলা থেকে ভাইয়া ডেকেছি😇 এখন এটা ছাড়তে পারবো না!আমি আর জবাব দিতে পারি না!রাগ কন্ট্রোল করে চুপ থাকি!😙 আমার বউ আমাকে ভাইয়া ডাকে এটা পুরো মহল্লা জেনে গেছে!এখন বউকে নিয়ে রাস্তায় বেরুলে মানুষ আঙুল তুলে বলে দেখ দেখ ভাই-বোন যাচ্ছে!👫 সেদিন মার্কেট থেকে ফেরার পথে দুটো ছেলে আমাদের দেখে বলতেছে "আহা ভাইবোনের কি ভালোবাসা" এটা শুনে মেজাজ গরম করে ছেলেটাকে মারতে গেলাম বউ আমাকে আটকিয়ে বললো" এসব রাস্তার ছেলেদের সাথে ঝগড়া কইরেন না ভাইয়া"🤼 মেজাজ গেলো আরও চরমে,দিলাম ঠাটিয়ে থাপ্পড়!🖐️থাপ্পড় খেয়ে কান্না করতে করতে বললো" আমাকে মারলেন কেন ভাইয়া?😥 তারপর আমি জ্ঞান হারালাম! পরের দিন..বউ আমার বলে, এখন শরীর কেমন লাগছে ভাইয়া?🥴

মাইগ্রেনের ব্যথা ???

মাইগ্রেনের ব্যথা ??? সাধারণত ২০ থেকে ৩০ বছর বয়সে এই রোগ শুরু হয়। বর্তমানে বিশ্বে প্রায় ১১ শতাংশ বয়স্ক মানুষ মাইগ্রেনজনিত মাথাব্যথায় ভোগেন। মাইগ্রেন কী? মাইগ্রেন এক বিশেষ ধরনের মাথাব্যথা। মাথার যেকোনো এক পাশ থেকে শুরু হয়ে অনেক সময় পুরো মাথায় ব্যথা করে। এতে মস্তিষ্কে স্বাভাবিক রক্তপ্রবাহ ব্যাহত হয়। মস্তিষ্কের বহিরাবরণে যে ধমনিগুলো আছে, সেগুলো মাথাব্যথার শুরুতে স্ফীত হয়ে যায়। মাথাব্যথার সঙ্গে বমি এবং বমি বমি ভাব রোগীর দৃষ্টিবিভ্রম হতে পারে। রাজধানীর ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরো সায়েন্সেস অ্যান্ড হাসপাতালের সহকারী অধ্যাপক এম এস জহিরুল হক চৌধুরী বলেন, সব মাথাব্যথাই মাইগ্রেন নয়। দৃষ্টিস্বল্পতা, মস্তিষ্কের টিউমার, মাথায় অন্য সমস্যার কারণে মাথাব্যথা হতে পারে। মাইগ্রেন একধরনের প্রাইমারি হেডেক, যা নিয়মিত চিকিৎসার মাধ্যমে নিরাময় সম্ভব। চিকিৎসকের অধীনে এবং নিয়মিত চেকআপের মাধ্যমে এ রোগের চিকিৎসা করা উচিত। মাইগ্রেনের ব্যথা চোখের কোনো সমস্যার জন্য হয় না। কেন এবং কাদের বেশি হয়? মাইগ্রেন কেন হয় তা পুরোপুরি জানা যায়নি। তবে এটি বংশগত বা অজ্ঞাত কোনো কারণে হতে পারে। এটি সাধারণত পুরুষের চেয়ে নারীদের বেশি

লটকনের পুষ্টি ও ঔষধি গুণ

লটকনের পুষ্টি ও ঔষধি গুণ: 👉 হাড় গঠনে সহায়তা করে। 👉 রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। 👉 গরমে তৃষ্ণা মিটায়। 👉 খনিজ উপাদানে ভরপুর। 👉 কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়। 👉 'গনোরিয়া' রোগের প্রতিষেধক হিসেবে কাজ করে লটকনের বীজ। 👉 ডায়রিয়া দূর করতে লটকন গাছের পাতার গুঁড়া বেশ কাজে দেয়। 👉 লটকনের পাতা ও শিকড় খেলে পেটের নানা অসুখ ও জ্বর ভালো হয়ে যায়। 👉 ঠাণ্ডা-কাশি সারাতে বেশ কার্যকর। 👉 দাঁতের নানা ধরনের সমস্যার সমস্যার সমাধান করে থাকে লটকন। 👉 উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে বেশ উপকারি। 👉 শরীরের রক্তশূন্যতা পূরণ করে। 👉 লটকনে থাকা ফাইবার হজমক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। 👉 ভিটামিন সি ত্বক, দাঁত ও হাড় সুস্থ রাখে। 👉 চর্মরোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে। 👉 লটকন গা গোলানো ও বমি বমিভাব দূর করতে পারে। 👉 মানসিক চাপ কমে। 👉 মুখের স্বাদ বৃদ্ধি পায় এবং খাবারের রুচি বাড়ে।

শিক্ষামন্ত্রী শিক্ষাঙ্গন খোলে দিয়েছেন। আজ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার প্রথম দিন।

শিক্ষামন্ত্রী শিক্ষাঙ্গন খোলে দিয়েছেন। কেননা করোনা পড়াশোনা শেষ করে শিক্ষিত হয়ে গেছে এবং শিক্ষাঙ্গন ছেড়ে চলেও গেছে। আজ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার প্রথম দিন। ক্লাস টিচার এসে স্বাগত বক্তব্য শেষে হাজিরা ডাকা শুরু করেছেন। শিক্ষক:- রোল এক...! ছাত্র:- লাব্বাইক! — দুই! — লাব্বাইক! — তিন! — নাই স্যার। — কেনো, রাবেয়া আসলো না কেনো? — স্যার, রাবেয়া এখন শ্বশুর বাড়িতে আছে। স্বামীর ঘরে পড়াশোনা করছে, হা হা হা। — ও, আচ্ছা। রোল চার...! ছাত্র:- চার রোল কার স্যার? চশমাটা একটু ঠিক করে নিয়ে শিক্ষক বললেন:- ছাদেক কোথায়? কাঁদো কাঁদো গলায় এক ছাত্র বললো:- ছাদেক আমাদের মাঝে আর নেই! — নেই মানে! কবে মরলো? — মরবে কেনো? — তাহলে? — সে ভেবেছে হয়ত এই জনমে আর শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলবে না, শুধু খোলার তারিখই দিয়ে যাবে। তাই সে সিদ্ধান্ত নিলো সে আর থাকবে না। একদিন ভোরে উঠে দেখি সে আর আমাদের মাঝে নেই! সে গার্মেন্টসে ভর্তি হয়ে গেছে! — বলিস কী রে! কী সাঙ্ঘাতিক! আচ্ছা, তারপর পাঁচ...! পিছনে বসা এক ছাত্র:- এটা আবার কার রোল? — আশিক কোথায়? — আমিই তো আশিক। আমার রোল পাঁচ! আমি এত ভালো ছাত্র ছিলাম! ওরে বাবা!

মানুষ যখন চলে যায়, তার রিজিকের অংশও সাথে করে নিয়ে যায়।

মরহুম শাহ আব্দুল হান্নান-সাহেবের মায়ের মৃত্যুর পর তিনি বলেছিলেন, "আমার মায়ের প্রতি মাসে ১৫-২০ হাজার টাকার ঔষধ লাগতো। গত দুই মাস আগে তিনি মারা যান। মা মারা যাওয়ার কারণে আমার তো এখন প্রতিমাসে ১৫-২০ হাজার টাকা অতিরিক্ত থাকার কথা। কিন্তু সে টাকা কই? আমি টাকার কোন হিসাব পাই না।" স্যারের কথার সারাংশ হলো- "মানুষ যখন চলে যায়, তার রিজিকের অংশও সাথে করে নিয়ে যায়।" অর্থাৎ আত্নীয়-স্বজন,পিতা-মাতার রিজিকের অংশ আপনার আয়ের মধ্যেই দেওয়া থাকে। এ রকম না যে, আপনি যদি তাদের জন্য খরচ না করেন, আপনার টাকার অংশ সেভ হবে। সংগৃহীত পরিমার্জিত

কিভাবে আজানের জবাব দিব?

প্রশ্নঃ কিভাবে আজানের জবাব দিব? উত্তরঃ মুওয়াযযিন যখন ﺍﻟﻠَّﻪُ ﺃَﻛْﺒَﺮُ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﺃَﻛْﺒَﺮُ “আল্লাহু আকবার, আল্লা-হু আকবার" বলে তখন আপনি ও আন্তরিকতার সাথে তার জবাবে বলবেনঃ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﺃَﻛْﺒَﺮُ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﺃَﻛْﺒَﺮُ "আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার"। যখন মুওয়াযযিন বলে ﺃَﺷْﻬَﺪُ ﺃَﻥْ ﻻَ ﺇِﻟَﻪَ ﺇِﻻَّ ﺍﻟﻠَّﻪُ "আশহাদু আল লা- ইলা-হা ইল্লাল্ল-হ" এর জবাবে আপনিও বলবেনঃ ﺃَﺷْﻬَﺪُ ﺃَﻥْ ﻻَ ﺇِﻟَﻪَ ﺇِﻻَّ ﺍﻟﻠَّﻪُ "আশহাদু আল লা- ইলা-হা ইল্লাল্ল-হ"। অতঃপর মুওয়াযযিন বলেঃ ﺃَﺷْﻬَﺪُ ﺃَﻥَّ ﻣُﺤَﻤَّﺪًﺍ ﺭَﺳُﻮﻝُ ﺍﻟﻠَّﻪِ "আশহাদু আন্না মুহাম্মাদান রসূলুল্ল-হ" এর জবাবে বলবেনঃ ﺃَﺷْﻬَﺪُ ﺃَﻥَّ ﻣُﺤَﻤَّﺪًﺍ ﺭَﺳُﻮﻝُ ﺍﻟﻠَّﻪِ "আশহাদু আন্না মুহাম্মাদান রসূলুল্ল-হ”। অতঃপর মুওয়াযযিন বলেঃ ﺣَﻰَّ ﻋَﻠَﻰ ﺍﻟﺼَّﻼَﺓِ "হাইয়্যা আলাস সলা-হ" এর জবাবে বলবেনঃ ﻻَ ﺣَﻮْﻝَ ﻭَﻻَ ﻗُﻮَّﺓَ ﺇِﻻَّ ﺑِﺎﻟﻠَّﻪِ “লা-হাওলা ওয়ালা- কুওওয়াতা ইল্লা বিল্লা-হ"। অতঃপর মুওয়াযযিন বলেঃ ﺣَﻰَّ ﻋَﻠَﻰ ﺍﻟْﻔَﻼَﺡِ "হাইয়্যা 'আলাল ফালা-হ" এর জবাবে আপনি বলবেনঃ ﻻَ ﺣَﻮْﻝَ ﻭَﻻَ ﻗُﻮَّﺓَ ﺇِﻻَّ ﺑِﺎﻟﻠَّﻪِ “লা- হাও

রেইনকোট দিতে গিয়ে আমার বোরকা দিয়ে ফেলেছি।

খুব বৃষ্টি হচ্ছে। জরুরী কাজে বাইরে বের হওয়া দরকার অথচ বাসায় কোন ছাতা নাই। এমতাবস্থায় পাশের বাসায় নক করলাম। পাশের বাসার ভাবি দরজা খুললেন। আমি ইতস্ততভাবে বললাম- " ভাবি, ছাতা আছে? একটু বাইরে যাওয়া দরকার!" ভাবি বললেন- "একটা ছাতা আমাদের। আপনার ভাই অফিসে যাওয়ার সময় নিয়ে গেছে। তবে, একটা রেইনকোট আছে। রেইনকোট নিবেন?" ছাতার চেয়ে রেইনকোট আমার বেশী পছন্দের। আমি খুশিতে গদগদ হয়ে বললাম- " রেইনকোট হলে তো খুব ভালো হয়। দিন ভাবি।" ভাবি রেইনকোট আমার হাতে দিয়ে উনার রুমে চলে গেলেন। মনে মনে সিদ্ধান্ত নিলাম, রেইনকোট টা আর ভাবিকে দেয়া যাবেনা, আমি রেখে দেবো। এবার রেইনকোট পরে বাইরে বের হলাম আর মনের সুখে একটা গান ধরলাম,,,, "বৃষ্টিরে বৃষ্টি আয়না জোরে, ফিরে যাবো না আজকে ঘরে" মিনিট পাঁচেক পরে আমি দেখলাম বৃষ্টিতে রেইনকোটের ভিতর ভিজে গেছে, আমি ভিজে গেছি, আমার শার্ট ভিজে গেছে, এমনকি আমার প্যান্টটাও ভিজে গেছে।। কাকভেজা হয়ে ফিরে ভাবির বাসায় নক করলাম। আমি কিছু বলার আগেই ভাবি বললেন- " আমি ভুল করে রেইনকোট দিতে গিয়ে আমার বোরকা দিয়ে ফেলেছি। আপনি খেয়াল না করেই পরে বের হয়ে গেলেন?&

মায়ের কথা আল্লাহ তায়ালা কবুল করেছেন।

হযরত মুসা (আ:) একদিন আল্লাহ কাছে জানতে চাইলেন তাঁর সাথে জান্নাতে কে থাকবে? উত্তরে আল্লাহ পাক বললেন তোমার সাথে জান্নাতে থাকবেন এক কসাই। মুসা (আ:) অবাক হয়ে আল্লাহর কাছে জানতে চাইলেন একজন কসাই তাঁর এমন কি আমল আছে যার কারনে আপনি আমার সাথে জান্নাতে বসবাস করতে দিবেন? আমার অনেক জানতে ইচ্ছে করছে। আল্লাহ বললেন হে মুসা তুমি যদি তা জানতে চাও তাহলে ওই কসাইয়ের কাছে যাও। মুসা (আ:) আল্লাহর কথা মতন ওই কসাইয়ের কাছে গেলেন দুর থেকে দেখতে লাগলেন ওই কসাই কি করে! কসাই মাংস বিক্রি শেষ হলে দোকান বন্ধ করে সামান্য কিছু মাংস নিয়ে বাড়ির দিকে রওয়ানা দেয়। মুসা( আ :)তাঁর পিছনে পিছনে যায় কসাই বাড়িতে গিয়ে মাংস গুলো ছোট ছোট করে কেটে রান্না করে, আর কিছু রুটি বানায়। তার পর ঘরে ঢুকে এক বৃদ্ধ মহিলাকে যত্ন করে ধরে বসায় এবং তার পর মাংস আর রুটি ছোট ছোট করে খাওয়াতে থাকে। মুসা( আ:) অবাক হয়ে সব দেখতে থাকে কিছু ক্ষণ পর তিনি খেয়াল করেন ওই মহিলা কসাইয়ের কানে কানে কি যেনো বলছে আর কসাই তাঁর কথা শুনে মুচকি মুচকি হাসতেছে! খাওয়া শেষ হলে কসাই বাহিরে আসে মুসা (আ:)তাঁর পরিচয় গোপন রেখে তাকে জিজ্ঞেস করে ভাই ওই বৃদ্ধ মহিলা আপনার কানে কানে কি

বৃষ্টি থেমে গেলে ছাতাটাকেও বোঝা মনে হয়৷

বৃষ্টি থেমে গেলে ছাতাটাকেও বোঝা মনে হয়৷ কালি ফুরিয়ে গেলে কলমটাও আবর্জনার ঝুড়িতে জমা হয়। বাসি হয়ে গেলে প্রিয়জনের দেয়া ফুলটাও পরদিন ডাস্টবিনে পাওয়া যায়। পৃথিবীর নিষ্ঠুরতম সত্য হলো আপনার উপকারের কথা মানুষ বেশিদিন মনে রাখবে না। জীবনের সবচেয়ে নিদারুণ বাস্তবতা হলো, কার কাছে আপনি কতদিন প্রায়োরিটি পাবেন, সেটা নির্ভর করবে কার জন্য কতদিন কিছু একটা করার সামর্থ্য আছে তার উপর। এই বাস্তবতা আপনি মানলেও সত্যি, না মানলেও সত্যি। আজ সকালে যে পত্রিকার দাম ১০ টাকা, একদিন পর সে একই পত্রিকার ১ কেজির দাম ১০ টাকা। হাজার টাকা খরচ করে একাডেমিক লাইফে বছরের শুরুতে যে বইগুলো গুরুত্ব দিয়ে কিনেন, বছর শেষে সেই বইগুলোই কেজি মাপে বিক্রি করে দেন। সময় ফুরিয়ে গেলে এভাবেই মূল্য কমতে থাকে সবার, সবকিছুর। আমরা আপাদমস্তক স্বার্থপর প্রাণী। ভিখারিকে ২টাকা দেয়ার আগেও মানুষ চিন্তা করে কতটুকু পূণ্য অর্জন হবে। বিনাস্বার্থে কেউ ভিক্ষুককেও ভিক্ষা দেয় না৷ এতকিছুর পরও চলুন একটু হেসে কথা বলি। রাগটাকে কমাই। অহংকারকে ডুবাই। যদি সুখী হতে চান তবে প্রত্যাশা কমান। আপনি কারো জন্য কিছু করে থাকলে সেটা চিরতরে ভুলে যান। কারণ সেটা যতদিন আপনি

💖💖 কন্যা সন্তান 💖💖

এক গর্ভবতী স্ত্রী তার স্বামীকে জিগ্যেস করলো, “তোমার কি মনে হয়, ছেলে হবে না মেয়ে হবে ?” স্বামী – যদি ছেলে হয় তাহলে ওকে আমি অঙ্ক পড়াবো, ওকে নিয়ে রোজ খেলতে যাবো, মাছ কিভাবে ধরতে হয় সেটা শেখাবো… স্ত্রী- আর যদি মেয়ে হয় ? স্বামী - আর যদি মেয়ে হয় তাহলে তাকে কোন কিছু শেখানোর দরকার নেই। স্ত্রী- কেন ? স্বামী - কারন, আমার মেয়ে আমাকে দ্বিতীয়বার নতুন করে সবকিছু শেখাবে… কি পরতে হবে…কিভাবে খেতে হবে… কোথায় কি বলতে হবে না বলতে হবে… একদিক থেকে দেখলে সে আমার দ্বিতীয় মায়ের মতই…আমি তার জন্য কিছু করতে পারি আর নাই পারি সে আমাকে চিরদিন নিজের হিরো মনে করবে… … যখন আমি কোন কিছু করতে তাকে নিষেধ করবো সে আমাকে বুঝতে চেষ্টা করবে। আর সবসময় তার স্বামীর সঙ্গে আমার তুলনা করবে। সে যে বয়সেই পৌঁছাক, সারাজীবন এটাই চাইবে যে আমি তাকে একটা Baby Doll এর মতই ভালবাসি। মেয়ে বলেই সে আমার জন্য পুরো সংসারের সাথে লড়াই করবে, যখন কেউ আমাকে দুঃখ দেবে সে তাকে কোনদিন ক্ষমা করবে না। স্ত্রী- তার মানে হচ্ছে, তোমার মেয়ে তোমার জন্য যা কিছু করবে তা তোমার ছেলে করতে পারবে না ? স্বামী- সেটা না… এমন হতে পারে আমার ছেলেও এসব করতে পারে… কিন্তু সে শি